কমোডো ড্রাগন হাজার হাজার বছর ধরে ইন্দোনেশিয়ার একটা দ্বিপে বাস করে এবং এটা হলো এক ধরনের সরীসৃপ! এটাকে বলা হয় প্রকৃতির পারফেক্ট প্রিডেটর কেনোনা এটা এক কামড়েই শিকার মেরে ফেলতে পারে! আর আপনি যদি এর কামড় খেয়ে পালিয়ে ও যান তবুও রক্ষা নেই! কেনোনা এর লালায় আছে মারাত্মক ব্যাকটেরিয়া যা এতই বিষাক্ত যে ২৪ ঘন্টার মধ্যে মৃত্যু নিশ্চিত!
এটা হলো ২৭০০ বছরের পুরাতন মারিজুয়ানার ব্যাগ! ২৭০০ বছরের পুরোনো একটা মমি পাওয়া যায় চায়নার গোবি মরুভূমিতে যাতে এই ব্যাগটা ও পাওয়া যায় এবং এই ব্যাগে প্রায় ২ পাউন্ডের মত মারিজুয়ানা ছিলো! আশ্চর্যের বিষয় সবুজ এই মারিজুয়ানা এখোনো সেবন যোগ্য!
শুধুমাত্র মানুষ না এই পোলার ভাল্লুক ও বন্ধু জোটানোয় ওস্তাদ! দেখুন না কিভাবে সে এই কুকুরটার সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন করছে,যা ধরা পড়েছে জার্মান ফটোগ্রাফার নরবার্ট রোসিং এর ক্যামেরাতে!
অদ্ভূত এই প্রজাপতির ডানা কাচের মত স্বচ্ছ!
এটা হলো Puffer fish.! এরপ্রায় ১২০ প্রজাতি পৃথিবীতে বিদ্যমান! এটা হলো দুনিয়ার সবচেয়ে বিষাক্ত সৃষ্টির মধ্যে দ্বিতীয়,বিষাক্ত সোনালো ব্যাং এর পরেই এর স্থান!
এটা হলো পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সিং এর অধিকারী ষাড়! ষাড় টির জন্ম যুক্ত্রাষ্ট্রের মিসোউরীতে! এর প্রতিটি সিং এর দৈর্ঘ প্রায় ৯২ দশমিক ২৫ সেন্টিমিটার এবন প্রতিটির ওজন প্রায় ১০০ পাউন্ড!
এটা হলো ব্রাজিলিয়ান স্পাইডার! গিনেস বুকে এর স্থান হয়েছে সবচেয়ে বিষাক্ত মাকড়সা হিসেবে এবং এর কামড়েই প্রতি বছর অনেক লোকের মৃত্য হয়! এই মাকড়সার .০০৬ মিলিগ্রাম একটা ইদুর মারার জন্য যথেষ্ট! সবচেয়ে ভয়ংকর ব্যাপার এরা দিনের বেলায় জনবহুল এলাকাতে নিজেদের লুকিয়ে রাখে ঘরের মধ্যে,কাপর-চোপড়ে,জুতায়! এর কামড়ে তীব্র ব্যাথার সাথে সাথে শরীরের চেতনা হ্রাস পায়!
টমেটওর সুপের মত পানির রং এই ঝর্না দেখা যায় কানাডাতে! অতিবৃস্টিতে নদীর বালি ধুয়ে এই রং এর সৃষ্টি!
এটাকে বলা হয় ভালোবাসার টানেল,ইউক্রেনে!