আজ আবার আল্লাহ্ র রহমতে পুনরায় জীবন ফিরে পেলাম । এ নিয়ে কতবার হলো ঠিক মনে পড়ছে না । তবে ঘটে যাওয়া এক একটা এবার আনাদের সাথে শেয়ার করার ইচ্ছে জাগলো । প্রথমবার বিপদে পড়েছিলাম নদীতে গোছল করতে গিয়ে যদিও মা এর বারন করা সত্তেও ,কি করব সবাই করে তো আমাকেও তো করা চাই সাতার তো জানি না তবুও যাওয়া চাই । যাই েহাক গিয়ে নাকানি চুবানি খেতে হলো । আমি তো কিনারেই ছিলাম কিন্তু মামাত বোন নিয়ে গে নদীর মাঝে ..তখন বোন ও ঠাই পায়না আমি তো কয়েকটা চুবানি খেলাম ,ভাগ্গিস তখন মামা যাচ্ছিল নৌকা করে ,মামা দেখে তখন আমাদের এই অবস্থা ..ওনার ওছিলায় ঐ যাত্রায় বেচে গেলাম।
২য় বার আমরা পরিবারের সবাই কক্সবাজার যাচ্ছি নিজস্ব পরিবহনে । সাথে দুটো ড্রাইভার ছিল ..প্রথমজন প্রফেশনারী ছিল সে ভালোভাবেই আমাদের চিটাগাং পর্যন্ত নিয়ে গেল ...২তীয় জন যখন চালাতে গেল ..বাধ সাধল তখনই ..১মাইল যেতে না যেতেই ট্রাকের সাথে ধাক্কা খাওয়ালো । তখনও আমরা সে যাত্রায় আল্লার রহমতে সবাই অক্ষত অবস্থায় বেঁচে গেলাম। তবে বাস এর সামনে যা হয়েছিল তা বলার মতো না।
তৃতীয় বার এর কথা মনে হলে গা শিওরে উঠে ,আমি নামায শেষ করে মোনাযাত ধরেছি এর মধ্যেই ফ্যান এর যেন কেমন আওয়াজ হচ্ছে আমি বুজতে পারছি..তবুও মোনাযাত ছারি নাই বসেই আর কিছুক্ষন দোয়া দুরদ পরলাম যেই না জায়নামায সহ উঠে দাঁড়ালাম ২কদম পা সরাইছি ফ্যানটা পুরা খুলে পড়ে গেলো মাটিতে .আমি ঐখানেই ঐভাবেই দাড়িয়ে রইলাম...আল্লাহ মালিক
৪বার হচ্ছে গিয়ে তখন প্রথম প্রথম বাস এ উঠা শিখছি ..বাস খেকে নামতে গিয়ে ..পড়ে যাই ..তার ঠিক ২হাত দুরেই ডবলডেকার বাস..

এখনও অবস্য এরকম ঘটনার মুখোমুখি হই মাঝে মাঝেই......
আর আজকে যে ঘটনার মুখোমুখি হলাম এক পাগল এর হাত থেকে রেহাই পেলাম । আমি ছিলাম মাইক্রো বাস এর ভিতরে ..মহাখালী এসে িকছুলো নেমে যাওয়ায় আমি সামনে এসে বসি ..এক পাগল কে দেখলাম সে সামনের এক বাস কে অনেক জোরে বাড়ি দিল .এরপর আমার দিকে তেড়ে আসলো .আমি ড্রাইভার কে বল্লাম ভাই আপনি টানেন সে টানে না দাড়ায় আছে .আমার বলে মর মর অবস্থা যখন সে টান দিল গাড়ি ..গাড়ির অবস্থা শেষ .পুরা গ্লাস ভেঙ্গে ফেলছে ..আমি যদি পিছনে তখনো বসা থাকতাম আজকে নাই হয়ে যেতাম...ঘটনা যখন ঘটলো তখনও এত ভয় লাগে নাই এখন না যতটা লাগছে...
জানি না আল্লাহ্ আমার মৃত্যু কিভাবে রেখেছে..সাভাবিক না অসাভাবিক?
...................
যদি কিছু ভুল হয়ে খাকে আন্তরিক ভাবে দু:খিত