আমলারা তখন মন্ত্রী পরিষদে বলেছিল, এতে আমাদের যুব সমাজ নষ্ট হয়ে যাবে, ওরা ব্লু ফ্লিম দেখবে।এক সময় এখানে ফ্যাক্স মেশিন আমদানী বন্ধ ছিল, তখন আমলার বলেছিল, তথ্য ট্রান্সফার হয়ে যাবে।ফটোকপি মেশিনও প্রথমে আমদানী নিষিদ্ধ ছিল, আমলারা বলেছি, বেআইনী ভাবে বই সব কপি হয়ে যাবে।১৯৯৩ সালে বাংলাদে সাবমেরিন ক্যবল সংযোগ নিতে ব্যার্থ হয় তখন সংশ্লষ্ট আমলারা প্রধানমন্ত্রী ও ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীকে বুঝিয়ে ছিল এটা নিলে দেশের সকল তথ্য পাচার হয়ে যাবে, গোপনীয়তা বলে কিছু থাকবে না, দেশের নিরাপত্তা হুমকীর মধ্যে পরবে।২০০১ সালে ৩জি আবিষ্কার গত দশ বছর যাবৎ বাংলাদেশে ৩জি ঝুলে আছে, আমলারা এতে আমাদের তরুন সমাজ নষ্ট হয়ে যাবে, ওরা নেকেড কল করবে।সারা দুনিয়া দিয়ে দিলেও পেপল দিচ্ছে না, আমলারা বলছে টাকা পাচার হয়ে যাবে ... আমি না সাধারন মানুষ বলে।
এমনি আরও শত শত অতি গুরুত্বপূর্ন উদাহরন আছে যেগুলো সম্পর্কে মন্ত্রীকে টেকনিক্যাল পরামর্শ দেয়ার জন্য যেই আমলা, এই দেশেরই সাধারন ঘরের ছেলেমেয়ে হয়েও কি ভাবে যেন আমলা হয়েই তারা জনগণের স্বাধীনতার ফাংশনাল স্থায়ী শত্রু হয়ে যায়, যে জিনিষ গুলো সাধারন হিসেবে তীব্র ঘৃনা করে এসেছে সেগুলিই তাদের ধর্ম কর্মে পরিনত হয়, এই আমাদের অন্ধকার, গোপনীয়তা ও পরাধীন/দাশ জনগণ প্রিয় আমলাতন্ত্র।
এর কি পরিবর্তন অসম্ভব ?
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জুন, ২০১২ দুপুর ২:২৮