পুষ্পাকীর্ণ এই সমাধিক্ষেত্র
নিদারুণ মর্মপীড়া জাগায়
অন্তর্নিহিত শক্তি থেকে
অশ্রুগুলো বিস্মৃত হতে চায়।
গতানুগতিক কাজের মাঝে
হৃদয়ানুভূতি প্রকাশের অপৌনঃপুনিকতা,
অনাবশ্যক বিবেচিত অপ্রকাশিত কথামালা,
আলো-আঁধারির খেলা,
অশ্রুভেজা পাপড়িগুলো,
দৈব সম্ভাবনার অপব্যবহার,
অকুতোভয় পদচারণ এবং স্নেহার্দ্র দৃষ্টি,
উচ্চপ্রশংসা ও আক্ষেপের রহস্যময়তায়
হারিয়ে যাওয়া অব্যক্ত ভালবাসা,
কিংবা না পাঠানো শুভেচ্ছা বার্তায়
শুধু একটি নাম অনুরণিত হচ্ছে, বিক্ষিপ্তভাবে।