চিকিৎসক
পেশা
নাম
চিকিৎসক, পেশাদারী ডাক্তার, ডক্টর অব মেডিসিন, মেডিক্যাল ডাক্তার অথবা শুধুমাত্র ডাক্তার
ধরণ
পেশা
সক্রিয়তা ক্ষেত্র
ঔষধ, স্বাস্থ্য সেবা
বর্ণনা
যোগ্যতা
ঔষধবিদ্যার নীতি, শিল্প এবং বিজ্ঞান; বিশ্লেষণাত্মক দক্ষতা, জটিল চিন্তা-ভাবনা
শিক্ষা আবশ্যক
চিকিৎসা শিক্ষা পদ্ধতি
কাজের ক্ষেত্র
ক্লিনিক, হাসপাতাল
সম্পর্কিত কর্ম
সাধারণ সেবা প্রদানকারী অথবা পারিবারিক চিকিৎসক, শল্যচিকিৎসক, অন্যান্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
চিকিৎসক বা ডাক্তার ( (ইংরেজি: Physician /Doctor) হলেন একধরণের স্বাস্থ্য সেবা প্রদায়ক (ইংরাজিতে হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার), যাঁদের পেশা (অর্থাৎ চিকিৎসাবিদ্যা বা ডাক্তারী) হল শারিরীক বা মানসিক রোগ, আঘাত বা বিকারের নীরিক্ষণ, নির্ণয় ও নিরাময়ের দ্বারা মানুষের স্বাস্থ্য বজায় রাখা বা পুনর্বহাল করা। এঁদের মধ্যে কেউ যদি কোন বিশেষ প্রকারের রোগ (যেমন স্নায়ুরোগাদি, মধুমেহ, হৃৎরোগ ইত্যাদি) বা রোগী (যেমন শিশু, পোয়াতী, বৃদ্ধ ইত্যাদি) বা চিকিৎসাপদ্ধতির (যেমন স্নায়ুশল্যচিকিৎসা, ফিজিওথেরাপি ইত্যাদি) চর্চার প্রতি নিবীষ্ঠ হন তাঁদের সেই রোগ বা রোগীপ্রকার বা পদ্ধতির বিশেষজ্ঞ বা স্পেশালিস্ট বলা হয়। অন্যরা যাঁরা ব্যক্তিকেন্দ্রিক, পরিবারকেন্দ্রিক, জনগোষ্ঠীকেন্দ্রিক ইত্যাদি বিভিন্ন ভিত্তিতে, বয়স রোগ নির্বিশেষে, ক্রমান্বয়ে বা সর্বোতভাবে সাধারণ মানুষের নানারকম রোগবিকারাদির সাধারণ চিকিৎসা করে থাকেন তাঁদের জেনারাল প্রাক্টিসনার বলা হয়। চিকিৎসার সঠিক ব্যবহার শুধু চিকিৎসাবিজ্ঞানের বুনিয়াদি পঠনভিত্তিক জ্ঞানের উপরেই নির্ভর করে না, আরো নির্ভর করে এই বিজ্ঞানকে পরিশীলিতভাবে প্রয়োগ করবার ফলিত কলাবিদ্যায় পারদর্শীতার উপর।। চিকিৎসকরা স্বাস্থ্য সেবার অন্যান্য পেশাদারী ব্যক্তিদের (যথাঃ ঔষধশিল্পের সাথে জড়িত ফার্মাসিস্ট, নার্স, দন্তবিশারদ ইত্যাদি) সাথে নিবিঢ়ভাবে জড়িত।
পরিচ্ছেদসমূহ
১ উৎপত্তি রহস্য
২ ছাত্রদের পালনীয়
৩ প্রেরণা
৪ শিখন ও প্রশিক্ষণ
৫ আইন-কানুন
৬ দক্ষতা ও পেশাদারীত্ব পর্যবেক্ষণ
৭ উপমহাদেশ
৮ আরও দেখুন
৯ তথ্যসূত্র
১০ বহিঃসংযোগ
উৎপত্তি রহস্য
ল্যাটিন ভাষায় মেডিকাস শব্দ থেকে ("আরোগ্য লাভে সক্ষম," "যিনি যত্ন নেন, আরোগ্য") চিকিৎসক শব্দের উৎপত্তি হয়েছে। পারিভাষিক শব্দ হিসেবে এটি ফরাসী ভাষায় আরবি طبيب (তাবিব) শব্দের মাধ্যমে অনুপ্রবেশ ঘটেছে।
ছাত্রদের পালনীয়
“ স্বাস্থ্যের উত্তরণ ও সুরক্ষা ঘটানো সম্ভবপর। কিন্তু স্বাস্থ্য যে চীরকাল একই থাকবে তা কিন্তু কেউই বলতে পারেন না। কিন্তু স্রষ্টার অমোঘ নিয়ম ও ধ্রুব সত্য যে জন্মিলেই মরিতে হইবে। আপনি কিছু রোগ থেকে রক্ষা পেতে পারেন ও মৃত্যুকে বিলম্বিত করতে পারেন। প্রত্যেকটি রোগ এবং প্রতিটি মৃত্যুর ভিন্নতা লক্ষ্য করা যায়। তা নির্ভর করে - ব্যক্তিকে কিভাবে রোগে আক্রান্ত করে থাকে তার উপর।
ভাববাদীত্বের তুলনায় অভিজ্ঞতালদ্ধ জ্ঞানের সাহায্যে ও যথার্থ ঔষধ প্রয়োগের মাধ্যমে ব্যক্তিকে সুস্থ করা সম্ভব। রোগের ফলে প্রত্যেক রোগীর ব্যক্তিগত জীবনধারায় যথেষ্ট পরিবর্তন সূচীত হয়। একজন চিকিৎসকের চিকিৎসাসেবায় ব্রত থাকা উচিত যে, "কোন রোগ নেই, কিন্তু আপনি অসুস্থ আছেন"। এর মাধ্যমেই প্রকৃত সত্য বেরিয়ে আসে যে, অভিজ্ঞতালদ্ধ জ্ঞানের পরিবর্তে ভাববাদীত্বের কোন মূল্য নেই। অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তি হিসেবে একজন চিকিৎসক রোগীকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেন, কিন্তু রোগকে নয়। অসুস্থ ব্যক্তি রোগের চেয়েও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা অবশ্যই অনাকাঙ্খিত মৃত্যুরোধ করব। ”
প্রেরণা
বর্তমানকালে একজন চিকিৎসক মূলতঃ চারটি প্রধান কারণে এ পেশায় অংশগ্রহণ করে থাকেন।
ব্যক্তিগত পর্যায়ে -
(ক) পেশার প্রতি সামাজিক আকর্ষণ ও পদ মর্যাদা।(খ) অর্থনৈতিক অবস্থানকে আরো বেশী শক্তিশালীকরণ কিংবা বাস্তব জীবনে টিকে থাকা।(গ) পরিবার, বন্ধু-বান্ধব বা প্রচার মাধ্যমে প্রভাব বিস্তার।(ঘ) ব্যক্তিগতভাবে রোগী এবং ব্যক্তির দুর্দশা লাঘবে অঙ্গীকার করা।(ঙ) ধর্মীয়, দার্শনিক বা জীবনে ঔষধের প্রভাব ও বিশ্বাসবোধ।(চ) অন্য জীবনের সুযোগ-সুবিধা প্রত্যাখ্যান করা।বৈজ্ঞানিক গবেষণায় -
(ক) নিত্য-নতুন বৈজ্ঞানিক জ্ঞান উপযোগী দ্রব্য আবিস্কারের মাধ্যমে মানুষের দুর্দশা দূরীকরণে সহায়তা করা।(খ) বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির শক্তিশালী অংশ হিসেবে নিজেকে রোগীর স্বাস্থ্যে প্রভাব বিস্তার করা।(গ) রোগীর মনোযোগ আকর্ষণপূর্বক নিবিড় পর্যবেক্ষণ এবং পর্যবেক্ষণকেন্দ্রীক পড়াশোনার লক্ষ্যে সেবামূলক প্রতিষ্ঠান ও ব্যবহারিক গবেষণার মাধ্যমে উন্নততর উদ্ভাবনী প্রচেষ্টায় অংশগ্রহণ।(ঘ) চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নয়ন ও উত্তরণে চাহিদা ব্যাপক। ক্রমাগত চাহিদা নিবারণের লক্ষ্যে পড়াশোনায় ধারাবাহিকতা রক্ষা করাও চিকিৎসকের অন্যতম নীতি হওয়া উচিত।সামাজিক দায়বদ্ধতা -
(ক) সমাজের উচ্চ পর্যায়ে নিজস্ব ভাবমূর্তি রক্ষার্থে উচ্চ শ্রেণীতে অবস্থান করা।(খ) সামাজিক দায়বদ্ধতা হিসেবে রোগ নির্মূলে ভূমিকা রাখা। সমাজে অবস্থানকারী ব্যক্তিদের স্বাস্থ্য ও স্বাধীনতা রক্ষায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো।(গ) সামাজিক অবক্ষয়, ভারসাম্যহীনতা রক্ষার্থে ও সমতাবিধানে পথিকৃতের ভূমিকা পালন করা।অভ্যাসগত -
(ক) চিকিৎসকের পারিশ্রমিক সম্মানজনক। সাধারণ অর্থে একজন চিকিৎসকের অর্থ উপার্জন কিংবা গড়পড়তা আয় অন্য যে-কোন পেশার তুলনামূলকভাবে বেশী, যা তাঁকে উন্নত জীবনধারণে সর্বাত্মক সহায়তা করে। এরফলে তিনি সৎ ও স্বচ্ছলভাবে সুন্দর পারিবারিক পরিবেশে জীবনযাপন করতে পারেন।(খ) বহুমূখী, বিচিত্র ও জীবনমূখী পেশা হিসেবে একজন চিকিৎসক বিশেষজ্ঞ হিসেবে বিভিন্ন স্থানে গমন করেন এবং সময়কে যথেষ্ট মূল্যায়ণে নিবেদিতপ্রাণ।
শিখন ও প্রশিক্ষণ:
সাধারণতঃ চিকিৎসা সংক্রান্ত শিক্ষাগ্রহণ এবং জীবিকানির্বাহে চিকিৎসকদের কর্মপন্থা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন রূপ হয়ে থাকে।
প্রধানতঃ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষই চিকিৎসা শাস্ত্র বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। সকল উন্নত দেশসমূহে চিকিৎসা বিদ্যাগ্রহণের পর্যায় মূলতঃ তৃতীয়-ধাঁপে হয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিকিৎসা বিদ্যালয় কিংবা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়গুলো কোন একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সম্পৃক্ত থাকে। মাধ্যমিক বিদ্যালয় কিংবা উচ্চ মাধ্যমিক পাঠ শেষে ও প্রয়োজনীয় যোগ্যতা পূরণসাপেক্ষে তীক্ষ্ণ ধী-শক্তির অধিকারী শিক্ষার্থীকে প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে হয়। উত্তীর্ণরাই পরবর্তীতে স্নাতক-পূর্ব পড়াশোনা হিসেবে চিকিৎসা বিদ্যায় অংশগ্রহণ করতে হয়। এ প্রশিক্ষণ বছরের শুরুতেই অথবা কয়েক বছর পর হতে পারে।
সাধারণতঃ শিক্ষা পাঠ্যক্রম সম্পাদনের জন্য পাঁচ থেকে ছয় বছরের প্রয়োজন পড়ে। বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরাই চিকিৎসা বিদ্যা অধ্যয়ন করে থাকেন। তারপরও মৌলিকভাবে চিকিৎসা সংক্রান্ত জ্ঞান অর্জনের জন্য আইন-কানুন এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের উপর নির্ভর করে পাঁচ থেকে আট বৎসর সময় ব্যয়িত হয়।
প্রাথমিক স্তরের শিক্ষাগ্রহণ অর্থাৎ চিকিৎসা শাস্ত্র স্নাতক ডিগ্রী অর্জন শেষে পূর্ণাঙ্গভাবে নিবন্ধনকার্য সম্পাদনের জন্য সাধারণতঃ এক থেকে দুই বছর অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ডাক্তারী বিদ্যা চর্চার প্রয়োজন পড়ে। এ সময়কালকে ইন্টার্নশীপ কিংবা ফাউন্ডেশন বছর নামে যুক্তরাজ্যে উল্লেখ করা হয়। বিশ্বের অন্যত্র এটি শর্তসাপেক্ষে নিবন্ধন নামে অভিহিত হয়ে থাকে। কিছু নিয়ম-কানুন সংযুক্ত করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এর সাথে আবাসিক চর্চার বিষয়টিও যুক্ত করে থাকে।
চিকিৎসা কার্যপরিচালনার অধিকার অর্জনের লক্ষ্যে নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন স্নাতক ডিগ্রী অর্জনকারীকে চিকিৎসা সনদ প্রদান করে। এরফলেই তিনি দেশের প্রচলিত আইন মোতাবেক বৈধ কিংবা নিবন্ধিত চিকিৎসক হিসেবে পরিচিত হন। কিছু কিছু দেশে বৈধ কিংবা নিবন্ধিত চিকিৎসক হিসেবে পরিচিতির জন্য ইন্টার্নশীপ অথবা শর্তসাপেক্ষে নিবন্ধনের প্রয়োজন পড়ে।
আইন-কানুন :
পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই চিকিৎসককে তাঁর চিকিৎসা কার্য পরিচালনার জন্য সরকারের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয়। জনগণ তথা রোগীর নিরাপত্তা ও রক্ষা করার লক্ষ্যেই স্বাস্থ্য সেবায় সরকারের এ ধরণের পদক্ষেপ গ্রহণ।
কিছু আইনে (যেমনঃ সিঙ্গাপুর) চিকিৎসক তাঁর শিক্ষাগতযোগ্যতা প্রদর্শনের লক্ষ্যে ডক্টর পদবী পত্র যোগাযোগ কিংবা নেমকার্ডে তুলে ধরতে পারেন। এমনকি তিনি যদি স্নাতক পর্যায়েও ডাক্তারী বিদ্যায় উত্তীর্ণ হয়ে থাকেন তাহলেও তিনি এ যোগ্যতার অধিকারী হবেন। কিন্তু অন্যান্য দেশে (যেমনঃ জার্মানি) ডক্টরেট পদবীধারীরাই কেবলমাত্র নিজেদেরকে ডাক্তার বা চিকিৎসক হিসেবে নিজের পরিচয় দেন।
যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসাকে পেশা হিসেবে নেয়ার জন্য বিশেষ অনুমতিপত্র গ্রহণ করতে হয়। এছাড়া ইংরেজি ভাষাভাষী অন্যান্য দেশ বিশেষ করে যুক্তরাজ্য, আয়ারল্যান্ডসহ কমনওয়েলথভূক্ত দেশে নিবন্ধন কার্যক্রম সম্পাদন করা আবশ্যক। লাইসেন্স কিংবা রেজিস্ট্রেশনের সমার্থক শব্দ হিসেবে স্পেনে colegiación, জাপানে ishi menkyo, নরওয়েতে autorisasjon, জার্মানিতে Approbation এবং গ্রীসে "άδεια εργασίας" শব্দ ব্যবহার করা হয়। ফ্রান্স, ইতালি এবং পর্তুগালে একজন সাধারণ চিকিৎসককে অবশ্যই ঔষধ প্রয়োগের লক্ষ্যে চিকিৎসার জন্য অর্ডার অব ফিজিশিয়ানের সদস্য হতে হয়।
দক্ষতা ও পেশাদারীত্ব পর্যবেক্ষণ:
চিকিৎসকগণ তাদের পেশার প্রতি যথেষ্ট দায়িত্বশীল ও সময় সচেতন হয়ে থাকেন। তিনি চিকিৎসাবিদ্যায় তাঁর সহজাত দক্ষতা ও পেশাদারীত্বের পরিচয় রোগীর কাছে দিয়ে থাকেন। তারপরও ছোটখাট চিকিৎসাজনিত ভুল-ভ্রান্তি, মদপান করাসহ অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত আলাপ-আলোচনা, ব্যক্তিগত সমস্যা ও সমালোচনায় তাদের পেশাদারী আচরণকে বিশ্বব্যাপী প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলেছে। ২০০০ সালে রোগী-নিরাপদ আন্দোলন নামে সমালোচনাধর্মী একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেশকিছু প্রতিষ্ঠান চিকিৎসকদের কার্যকলাপ ও দক্ষতার বিষয়ে ধারাবাহিকভাবে নজরদারী করছে।
উপমহাদেশ:
প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতির পাশাপাশি আয়ুর্বেদ, ইউনানী চিকিৎসা এবং হোমিওপ্যাথির জনপ্রিয়তা বাংলাদেশ, ভারতে রয়েছে ও উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাঁরা জাতীয় চিকিৎসা নীতির আওতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ন্যায় উপমহাদেশেও বিখ্যাত হয়ে আছেন। বৈদ্য, হাকিম এবং হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার নামেই স্ব-স্ব চিকিৎসা পদ্ধতিতে সংশ্লিষ্টরা পরিচিতি পেয়ে থাকেন।
ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারী (বিএইচএমএস) এবং ব্যাচেলর অব আয়ুর্বেদ মেডিসিন এন্ড সার্জারী (বিএএমএস) নামে দু'টি পৃথক ডিগ্রীর প্রচলিত আছে। তাঁরা বৈধভাবে চিকিৎসা শাস্ত্র রোগীর উপর প্রয়োগ করেন ও নিজেদেরকে ডাক্তার হিসেবে পরিচয় দেন।