এখন কেন জানি ১৮+ কৌতুক ছাড়া অন্য কৌতুক খুব একটা ভাল লাগেনা!
নরমাল জোক গুলো ভাল হলেও "হা হা প গে" এর মতো খুব কমই হয়।
আর আজকাল আনকমন জোক পাওয়া খুবই কষ্টকর। জানিনা কষ্টকর কাজটি করতে পেরেছি কিনা।
তাই কমন পড়িলে গাইল দিয়েন না!
আর ১৮+ পছন্দ না করিলে লেখাটা পড়িবার কোনই দরকার নাই!
(কৌতুকগুলো সংগৃহিত, অনুবাদকৃত)
১.
এক লোক বারে ঢুকে খুব কড়া এক ড্রিংস্ অর্ডার করলো। তা দেখে বারটেন্ডার জিজ্ঞেস করলো যে তার খারাপ কিছু ঘটেছে নাকি। লোকটি জবাবে বললো যে সে জানতে পেরেছে তার এক ভাই নাকি গে!
একথা শুনে বারটেন্ডার দুঃখ প্রকাশ করে চলে গেলো। এর পরের দিন লোকটি আবার এসে কড়া ড্রিংস্ চাইলো। বারটেন্ডার আবারো এর কারণ জানতে চাইলো। লোকটি বললো সে জানতে পেরেছে যে তার আরেক ভাইও গে!
বারটেন্ডার আবারো দুঃখ প্রকাশ করে চলে গেলো। কিন্তু এর পরের দিনও যখন লোকটি এসে সেই কড়া ড্রিংস্ অর্ডার করলো তখন বারটেন্ডার একটু বিরক্ত আর অধৈর্য হয়ে প্রশ্ন করলো, "তোমার পরিবারে কি কেউ মেয়ে পছন্দ করে না?"
লোকটি দুঃখের সাথে জবাব দিলো, "এজন্যই তো আজ আবারো আসতে হলো! আজ খবর পেলাম আমার স্ত্রী একটি মেয়েকে পছন্দ করে!"
২.
রনের সব কিছুই ঠিক ছিল। জুলির সাথে অনেক দিন প্রেম করার পর ও তাকে বিয়ে করতে যাচ্ছে। জুলির পরিবারও ওকে মেনে নিয়েছে। বিয়ের দিন তারিখও মুটামুটি ঠিক। কিন্তু সমস্যা এক জায়গাতেই। তা হলো জুলির ছোট বোন টিশা। টিশা ভীষণ সুন্দরী আর সেক্সি!
যদিও জুলিও কম সুন্দরী না। কিন্তু টিশা রনকে দেখলেই কেমন যেন করে বলে রনের মনে হয়!
যেমন ইচ্ছা করে বুক, পা বের করা, ইংগিত দেয়া এসব আর কি!
টিশা কিন্তু আর কারো সামনে এমন করে না।
যাই হোক, এটা নিয়ে রন একটু অস্বস্তিতেই ছিল। রনের অস্বস্তি আরো বেড়ে গেলো যখন ও একদিন জুলিদের বাসায় গিয়ে দেখলো যে ওখানে টিশা ছাড়া আর কেউ নেই।
এবার টিশা সরাসরি ওকে বলেই ফেললো, "তোমাকে আমার ভালো লাগে! যেহেতু আপুর সাথে তোমার বিয়ে হতে যাচ্ছে তাই তোমাকে চিরদিনের মতো করে পাবার উপায় নেই। কিন্তু তোমার বিয়ে হবার আগে আমি তোমাকে একবারের জন্য কাছে পেতে চাই! আমি উপরের তলায় অপেক্ষা করছি।"
এই বলে টিশা উপরে চলে গেলো এবং উপর থেকে নিজের প্যান্টি খুলে ছুড়ে ফেললো!
রনের মাথা ঘুরতে লাগলো! সে কোন দিকে না তাকিয়ে মূল দরজা খুলে বের হয়ে গাড়ির দিকে হাঁটতে লাগলো। একটু এগোবার পর সে দেখলো তার হবু শ্বশ্বুর ও জুলি দাঁড়িয়ে আছে!
তারা দু জনেই রনকে জড়িয়ে ধরলো! রনের হবু শ্বশ্বুর বলতে লাগলো, "আমি আজ খুব খুশি! তোমার সততা পরীক্ষা করার জন্য আমরা টিশাকে দিয়ে এই নাটকটি করিয়েছিলাম! তুমিই জুলির উপযুক্ত পাত্র!"
রন একটু হতভম্ব হয়ে ভাবতে লাগলো, "যাক আজকের ঘটনা থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস শিখলাম। ভুলেও কনডম কখনও মানিব্যাগে রাখা যাবেনা! কনডম রাখার জন্য গাড়ির গ্লভস্ই উপযুক্ত জায়গা!!"
৩.
ডিক একটি বারে ঢুকলো ড্রিংস্ করার জন্য। একটি মার্টিনি অর্ডার করলো সে। এবং বারটেন্ডারের কাছে তার দামও জানতে চাইলো। বারটেন্ডার বললো এর দাম ২ ডলার।
এটা শুনে ডিক চমকে উঠলো। কারণ অন্যবারে এর দাম কমপক্ষে ২০ ডলার হবে। খুশি মনে সে মার্টিনি শেষ করে রেড ওয়াইনের দাম জানতে চাইলো। এক বোতল রেড ওয়াইন অন্য জায়গায় ৫০ ডলারের কমে পাওয়া যায় না।
কিন্তু বারটেন্ডার জানালো এক বোতল রেড ওয়াইনের দাম এখানে ৫ ডলার!
শুনে ডিক বলে উঠলো, "বলো কি! এত্ত কমে? বারের মালিক কোথায়?"
বারটেন্ডার: "সে উপরের তলায় আমার বৌ এর সাথে আছে।"
ডিক: "বারের মালিক তোমার বৌ এর সাথে কি করে?"
বারটেন্ডার: "আমি ওর ব্যাবসার সাথে যা করতেছি, তাই করে!"
৪.
দুই বন্ধুর কথোপকথোন,
১ম বন্ধু: "কিরে কি হয়েছে? এত বিমর্ষ লাগছে কেন?"
২য় বন্ধু: "তোর নিশ্চয়ই স্যালির কথা মনে আছে?"
১ম: "সেই মেয়েটি তো যাকে দেখলেই তোর ঐটা খাড়া হয়ে যায়?!"
২য়: "ফাজলামি করিস না! আমি ওকে খুবই পছন্দ করি!"
১ম: "জানি। কি হয়েছে তাই বল।"
২য়: "না মানে ওকে দেখলেই আমার ওটা দাঁড়িয়ে যায় বলে তো আমি ওর সামনেই যেতে পারতাম না লজ্জায়" :!>
১ম: "হুমম।"
২য়: "তো আমি ওকে ফোন করে বাইরে খেতে যেতে বলি। আশ্চর্য হলো ও সাথে সাথেই রাজি হয়ে যায়!"
১ম: "আমি তো আগেই বলেছিলাম যে ও তোকে পছন্দ করে! বিশ্বাস হলো তো?"
২য়: "যাই হোক, ঐ দাঁড়িয়ে যাওয়া সমস্যার হাত থেকে বাঁচার জন্য আমি ওর বাসায় যাওয়ার আগে আমার ওটাকে পায়ের সাথে টেপ দিয়ে খুব ভাল করে আটকিয়ে নিয়ে যাই!"
১ম: "বলিস কি!! তারপর?"
২য়: "আমি স্যালির বাসায় গিয়ে বেল বাজালাম। স্যালিই দরজা খুলে দিলো!"
১ম: "তারপর?"
২য়: "স্যালি পড়ে ছিল টকটকে লাল রংয়ের শর্টস্কাট!"
১ম: "এরপর কি হলো?"
২য়: "আর কি হবে! আমার পায়ের শক্ত লাথি খেয়ে স্যালি এখন হাসপাতালে! সামনের পাটির ৪টা দাঁত পড়ে গেছে ওর লাথি খেয়ে! আমার আর প্রেম করা হলো না রে...!"
৫.
আগুনের মতো সুন্দরী এক মেয়ে বারটেন্ডারের টেবিলে এসে বসলো এবং আংগুল দিয়ে ইশারায় বারটেন্ডারকে ডাকলো।
বারটেন্ডার ঢোক গিলতে গিলতে এগিয়ে গেলো!
মেয়েটি বারটেন্ডারের গালে আদুরে ভংগিতে হাত বুলাতে বুলাতে বললো, "তুমি কি এই বারের ম্যানেজার?"
বারটেন্ডার কোন মতে জবাব দিলো, "না।"
মেয়েটি এবার বারটেন্ডারের কপাল ও চুলে আস্তে আস্তে হাত বুলাতে লাগলো এবং বললো, "ম্যানেজার কি আছে?"
বারটেন্ডার কোন মতে ঢোক গিলে গলা ভিজিয়ে বললো, "ন.. না।"
মেয়েটি এবার আংগুল দুটো ধীরে ধীরে বারটেন্ডারের কপাল নাক ছুইয়ে তার মুখের ভেতর দিয়ে দিলো!
বারটেন্ডার মন্ত্রমুগ্ধের মতো তা ধীরে ধীরে চুষতে থাকলো!
মেয়েটি এবার বারটেন্ডারের কানে ফিসফিস করে বললো, "ম্যানেজার এলে বলো যে লেডিস টয়লেটের টিস্যু শেষ হয়ে গেছে!"
৬.
হাসপাতালে এক মেয়ের বাচ্চা হয়েছে। বাচ্চাকে অন্য রুমে রেখে নার্স তাকে খবর দিলো, "আপনার ছেলে হয়েছে। আপনার স্বামীকে দেখছিনা যে?"
মেয়ে, "ইয়ে মানে, আমার বিয়ে হয় নি।"
নার্স, "তাহলে আপনার বয়ফেন্ড/পার্টনার কোথায়?"
মেয়ে, "আমি একা।"
নার্স, "ও আচ্ছা। আপনার ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্য দুঃখিত। কিন্তু আপনার জানা জরুরী যে আপনার ছেলেটি কিন্তু কালো হয়েছে!"
মেয়ে, "আসলে হয়েছে কি জানেন, গত বছর আমি খুব টাকার অভাবে ছিলাম। টিউশন ফি দিতে পরছিলাম না। তাই বাধ্য হয়ে একটি পর্ন মুভিতে কাজ করতে হয়েছিলো! আর ওখানে এক নিগ্রো ছিল!"
নার্স, "আমি আসলেই দুঃখিতো। আপনার মতো অবস্থায় পড়লে যে কেউ এই কাজ করতো। আরেকটি কথা হলো আপনার ছেলেটি ব্লন্ড চুল পেয়েছে!"
মেয়ে, "না মানে ঐ মুভিতে এক সুইডিস লোকও ছিলো!"
নার্স, "ও! আমি দুঃখিত যে আমার জন্য আপনাকে ঐ সব স্মৃতি মনে করতে হচ্ছে। তবে আপনার ছেলের চোখ কিন্তু খুব ছোট ছোট!"
মেয়ে, "ইয়ে মানে ওখানে একজন জাপানি লোকও ছিলো!
আপনার কি আরো কিছু বলার আছে?"
নার্স, "না না আর কিছু না!"
মেয়ে, "আমি কি আমার ছেলেকে দেখতে পারি?"
নার্স, "জি অবশ্যই পারেন। আমি নিয়ে আসছি।"
নার্স ছেলেটিকে এনে মেয়েটির কোলে দিলো। মেয়েটি বাচ্চা টিকে কোলে নিয়েই গালে জোরে একটা চড় বসিয়ে দিলো এবং বাচ্চাটি চড় খেয়ে জোরে কেঁদে উঠলো!
নার্স হতবম্ভ হয়ে ছেলেটিকে মেয়ের কাছ থেকে নিয়ে নিলো এবং বললো, "এ আপনি কি করছেন?"
মেয়েটি তখন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বললো, "উফফ! বাঁচা গেলো! আমি তো ভেবেছিলাম কুকুরের মতো ঘেউ ঘেউ করে উঠবে!!"
আগের কয়েকটা পোষ্ট। মনে হয় অনেকেরই পড়া আছে।
১টা কমে ১ হালি কৌতুক! কঠোরভাবে ১৮ পিলাচ
আরো কঠোরভাবে ১৮+ কৌতুক। পুনশ্চ: বদ্দোনোকের পোরোবেশ নিষেদ
এবার পু্ররা ১ হালি. Extremely ১৮ পিলাচ
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:১৩