somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নারী স্বর্গ-নারী নরক - মিলন মেহ্দী

২৫ শে আগস্ট, ২০০৭ রাত ১২:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


হৃদয়ের তন্ত্রীতে যার সংস্পর্শে কালিমা দূরীভূত হয়ে বিধাতার স্বর্গের সীমানায় শায়িত ছিল রাহিদ। স্বর্গীয় প্রাচীর ভেঙ্গে নরকের সরদার আজ সে। চতুর্দিকে নিবিড় অন্ধকারাচ্ছন্ন। নরকের চিতা জ্বলে জ্বলে রাহিদেরই বৃত্তে। রাহিদ ছোট বেলা হতেই বাঁধন হারা। তার স্বাধীন তন্ত্রের কার্যকলাপ চলেছে নারী কেন্দ্রেই পাপাচারে। হবারও কারণ আছে তত্ত্বাবধানে অসীম দুর্লভ ভালোবাসায়। রাহিদ তার জন্ম দ্বয়ের প্রার্থনার স্বর্গীয় দীর্ঘ নয় বৎসর প্রার্থনার ফসল। দাবী যাই-ই করেছে বাবা-মায়ের কাছে তাই-ই-পেয়েছে কিন্তু কোন পথে চলেছে তা কখনও দেখেননি তারা অসীম স্নেহে। কৈশোরের শেষ প্রান্তে সে শহরে লেখা-পড়ার দাবীতে ভর্তি হয় অষ্টম শ্রেণীতে। অবস্থান নেয় হোস্টেলে। বাবা-মা গ্রাম থেকে এসে মাসে দু’তিন বার করে দেখে যান। রাহিদ অর্থ পায় হিসাব হীন । রাহিদের মা’র ঘনিষ্ঠ বান্ধবী মুনমুন। রাহিদ তাকে আন্টি বলে ডাকে। তিনি বান্ধবীর ছেলেকে নিজের ছেলের মত দেখতে লাগলেন। রাহিদের আম্মাও বলেছিল মুনমুন তুই রাহিদের নিকটেই আছিস ওকে দেখিস। সে দেখার, আদর-যতেœর মধ্যে কুৎসিত এক কদাকার চেহারা লুকিয়ে ছিল রাহিদ কোন স্পর্শে অনুমান করতে পারেনি। মুনমুনের স্পর্শ সে বুঝেছে আন্টির স্নেহ-সোহাগের। রাহিদ প্রত্যেক বৃহস্পতিবার মুনমুন আন্টির বাসায় যেত দু’দিন থেকে রবিবার স্কুল খোলার তারিখে আসতো। মুনমুনের দু’ছেলে বিদেশ থেকে লেখা পড়া করে। স্বামী ব্যবসায়ী। প্রায় সময় ব্যবসার কাজে বিদেশে সময় কাটে। মুনমুন স্বেচ্ছাচারিতায় চলতে থাকে। রাহিদ আন্টির কাছে আন্টির বিছানায় থাকে। মুনমুন তাকে আদর করে রাখে। এভাবে প্রায়ই বৎসর ছুঁই ছুঁই সময়। এক রাতের কথা। বিকৃত অবিস্মৃতি রাহিদের জীবনে যৌবনে পদার্পন লগ্ন রাহিদের, সে দিন ঝড়ো বর্ষার দিন, বৃহস্পতিবার। স্কুল ছুটির পর যেতে মনস্থ করলো আন্টির বাসায় প্রত্যেক সপ্তাহর মতই মাতৃস্নেহে কিন্তু কি ভাবে যাবে। ইচ্ছে দমন করে হোস্টেলে থেকে যায়। সন্ধ্যার পর মুনমুন গাড়ী নিয়ে ঝড়ো বৃষ্টির মধ্যে রাহিদকে নিয়ে যায়। রাহিদ আনন্দে জড়িয়ে ধরে শ্রদ্ধাভরে।

রাহিদ, মুনমুন রাতের খানার পর বিছানায় যায়। মুনমুনের স্বামী ফাহিম সাহেব ব্যবসার কাজে গত কয়েক দিন সিংগাপুরে গেছেন। তিনি বাহিরে গেলে যে ভাবে থাকতো তারা সেভাবেই আছে আজও। রাহিদ মাতৃ স্পর্শে জাড়িয়ে, মুনমুন? জানেনা কি তার মনে। রাতগভীর। বাহিরে ঝড়ো হাওয়া বৃষ্টি। বিজলীর আলোতে জ্বানালার কাঁচ পর্দা ভেদ করেও আলোর ঝলক বয়ে যায় ঘরে। মুনমুন যা করে বসলো রাহিদের পবিত্র আত্মাতে কালিমা পড়লো। সম্পর্ক গড়ালো ভিন্ন রূপে। অথচ রাহিদ? তা চাওয়াতো দূরের কথা, কখন কল্পনাও করেনি। অবশ্য রাহিদ বাঁধ সেধে ছিল দৈহিক সম্পর্কে। কিন্তু মুনমুন কলঙ্ক দিবে সে ভয়ে এবং যৌবনের বীর্যের কাছে পরাজিত হয়ে কুমারত্ব ঘুচিয়ে ফেললো রাহিদ। অর্থে, বন্ধুত্বে কত কুমারীত্ব ঘুচিয়েছে রাহিদ তার বীর্যে তার কোন ইয়েত্বা নেই।

বিয়ে বাড়ী মহা খুশীতে সবাই মেতে উঠেছে, মেতেছে রাহিদও। রাহিদের ছোট মামার বিয়ে। এসেছে সবাই, আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধবী। মুনমুনের দেয়া সুখানন্দ সে বিভিন্ন ফুলে নেয়। তাই হাজারো খুশীর ভীড়ে রাহিদের মন খুঁজে বেড়ায় নতুনত্ব ফুলের গন্ধ। অনেকের সাথে সে পরিচিত হলো। রাহিদের বোন মিলি পরিচয় করিয়ে দিলো তার বান্ধবী শরীফাকে। রাহিদ তৃষ্ণিত দৃষ্টিতে দেখলো শরীফাকে। বোরকা পরা, মুখেও মেকি দেয়া, বাহিরে দৃশ্যমান হাত, পায়ের আঙ্গুলগুলি অনিন্দ্য সুন্দর পরিষ্কার । মুখে দৃশ্য স্থান চোখ ও তার পাশের কিছু স্থান অনুরূপ। চোখ দুটি যেন নাটোরের বনলতা সেন। বোরকার উপর দিয়ে শরীরের গঠন ভালোই বুঝতে পারছে রাহিদ। গড়ন খুবই সুন্দর। সারা দিন ব্যস্ততায় চললো রহিদের। রাতের খানার পরে কেরাম খেলা নিয়ে বসলো রাহিদ। বোন মিলি, শরীফা ও নতুন মামী। লোকজন আছে তখনও। সবাইকে শোয়ার বন্দোবস্ত করছে বাড়ীর বড়রা। শরীফা তখনও বোরকা পরে। রাহিদ খেলার মাঝে শরীফাকে দেখছে আর ভাবে বাহিরের দৃশ্য তো খুবই সুন্দর জানিনা ভেতরে মাকাল ফলের রূপ, না কমলা লেবুর, যদি মাকাল ফলের হয় খুবই মজা হবে। কিন্তু না রাহিদের সে আশা পূরণ হয়নি। রাত একটা। নতুন মামী বাসর ঘরে প্রবেশ করলো। সবাই শুতে যাবে। শরীফা বললো মিলি চলতো আমার সঙ্গে পুকুরে। কেন? মিলি প্রশ্ন করে। নামাজ পড়তে হবে। ঈশার নামাজ পড়ার সময়-সুযোগ পেলাম কই। ভাইয়া আমাদের সঙ্গে চলতো মিলি বললো। রাহিদ মনের ভিতরে হাজারো প্রশ্নের ভীড় করে গেল। শরীফা নামাজ পড়বে। ওদের যে ঘরে শোয়ার ব্যবস্থা করেছে নামাজ পড়ার স্থান নেই। রাহিদের রুমের পাশে নামাজের স্থান। ভাইয়া আমি ঘুমোতে যাচ্ছি শরীফার নামাজ পড়া হলে আমার ঘরে পৌঁছে দিস্,বলে মিলি চলে গেল। শরীফার নামাজ শেষ। রাহিদ ভাইয়া আমাকে পৌঁছে দাও, শরীফা বললো। রাহিদ বললো, একটু বস শরীফা কিছুণ গল্প করি। এখন সম্ভব নয় ভাইয়া, অনেক রাত হয়েছে। তাতে অসুবিধা কি?

অসুবিধা অনেক শরীফা বললো।

একটু বস তো আবার রাহিদ বলে শরীফার হাত ধরে টেনে পালঙ্কে বসালো। শরীফা মন ুব্ধ হয়ে কিছুণ চুপ থেকে স্বাভাবিক ভাবে বললো, ভাইয়া বুঝতেছেন না কেন? অনেক রাত হয়েছে তা ছাড়া আমরা দু’জনেই পূর্ণ-বয়স্ক-বয়স্কা। রাহিদ হাস্যোজ্জ্বল মুখে বলে আর এই তো উপভোগ করার সময় সুযোগ। শরীফা তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে তবুও নিজেকে শান্ত করে কথা বলে চলে ইসলামে নির্জনে প্রাপ্ত-বয়স্ক নর-নারী থাকা, কথা বলা সম্পূর্ণ অবৈধ। শয়তান সঙ্গী হয় এ সময়। পরকালেতো যেতে হবে আমি তো তোমার বোনের বান্ধবী, বোনের মত। নিজেকে সংযত করুন। পরকালের কথা ভাবুন। রাহিদ শরীফার কোমল শরীর ঝাপটে ধরে। শরীফা চিৎকার করতে পারে না লাজ-লজ্জা ভয়ে। বলে ভাইয়া আমাকে পাবে তবে একটু ব্যতিক্রমে। রাহিদ ব্যতিক্রম শর্তের অপোয়। অর্থ-প্রচুর, সব শর্ত পুরণ করতে পারবে। পাবে শরীফার দেহ। শরীফার নিজের পোষাক ঠিক করতে করতে বলে ভাইয়া- শরীয়ত মোতাবেক। যার জন্য রাহিদ মোটেও প্রস্তুত ছিলনা। রাহিদ বললো শরীফা তোমার এই শর্ত বাদে বলো কত টাকা পয়সা লাগবে কিংবা অন্যকিছু। শরীফা রাজী নয় কোন কিছুতেই। রাহিদ বলে জানো আমার যৌবনে অর্থে অনেক মেয়েই আসে। শরীফা বললো, আসে আমি অস্বীকার করছিনা। তবে আমার বেলায় ভাবাটা ভাইয়া তোমাকে উচিৎ হয়নি। উচিৎ নয় সকলকে ভাবা। রাহিদ আবার ঝাপটে ধরে শরীফাকে। শরীফা চিৎকার দিতেই রাহিদ ছেড়ে দেয় মান-সম্মানের ভয়ে আর জোর প্রয়োগ করতে পারে না। শরীফা দু’লাফেই চলে আসে মিলির ঘরে। রাহিদ শরীফাকে পাওয়ার ভাবনা সাগরে তলিয়ে নিদ্রা দেবীর কোলে ঘুমিয়ে পড়ে।

সুন্দর সকাল নিয়ে সবাই উঠে। শরীফার হৃদয় অসুন্দরের কার্যকলাপ তোড়পাড় শুরু করে। শরীফার চরিত্রের দৃঢ়তায়, কথাবার্তায় চলনে জিদ ধরে একদিন না এক দিন তাকে সে নষ্ট করবেই এ বাসনা নিয়ে রাহিদ গ্রামে থেকে যায়।

রাহিদের মনে দাগ কাটতে কাটতে সে নিজেই সংশোধন হচ্ছে দিন দিন, যতই শরীফার সংস্পর্শে যায়। জীবনের সবখানে উন্নতি লাভ করতে থাকে। রাহিদ এখন পূর্বের পাপাচারের জন্য আল্লাহর কাছে মা চায়। শরীফা রাহিদকে বলে আল্লাহ রব্বুল আলামীন গফুরুর রহিম নিশ্চয় তিনি মা করবেনই। আল্লাহরও অঙ্গীকার বান্দার কাছে মার। রাহিদের চলা চরিত্রে সবাই সন্তুষ্ট আসলে প্রবাদ বাক্য আছে ‘সৎ সঙ্গে স্বর্গ বাস অসৎ সঙ্গে নরক বাস।’ রাহিদ ভাবে এবাক্য সত্য কিন্তু অন্য ভাবে হলে নিখূঁত পরিপূর্ণ হত। আমার সঙ্গে থেকে অনেক সৎ ছেলে, মেয়ে নষ্ট, অসৎ হয়েছে। আসলে ওদের সৎ চরিত্র-সততা ছিল আমার অসতের চেয়ে কম এজন্য গড়িয়ে আমার দিকে-যে দিক বেশী সে দিক তো গড়াবেই স্বাভাবিক। শরীফার চরিত্র দৃঢ় শক্ত ছিল বলে আমার দিকে না গড়িয়ে আমিই ঝুকেছি ওর দিকে। ওরই সংস্পর্শে। শরীফা রাহিদের বর্তমান চরিত্রে মন প্রাণ দিয়ে ভালোবেসে ফেলেছে হৃদয়ে। রাহিদ তো হার-ই-মেনেছে। বিধাতার স্বর্গের অধিকারী হয়ে দুটি মন জন্ম নিয়েছে জন্ম-মৃত্যুর ঘাড় আলিঙ্গনের ফুল কুঁড়ির ভেতরে, আজন্মের শপথে। দু’টি মনের ভালোবাসার ফুল প্রস্ফুটিত হলো, দেখলোও সবাই রাহিদের পরিবর্তন চরিত্র। পারিবারিক সূত্রে দু’জনের ভালোবাসা শুভ পরিণয়ে পরিণত হলো। বাসর রাত। শরীফা প্রথমেই মুখ খোলে। রাহিদকে ছালাম করতে করতে বলে রাহিদ আজ সমস্ত শরীর তোমারই।

তোমার ইচ্ছে মত আমাকে ব্যবহার করতে পারো এখন আল্লাহর আইন শরীয়তের বৈধ পন্থায় আমরা। রাহিদ বলে শরীফা তুমি মহৎ হৃদয়া নির্মলা আর লজ্জা দিয়ে আমাকে ছোট করো না।

ছোট করবো কেন রাহিদ? তোমার পায়ের নীচেই তো আমার স্বর্গ। আর আমার? কিন্তু তোমাদের নারীজাতির পায়ের নীচেই আমাদের বেহেস্ত কেননা- ‘প্রত্যেক মায়ের পায়ের নীচে তার সন্তানের বেহেস্ত।’

শরীফা হাস্যোজ্জল মুখে বলে রাহিদ তোমার সঙ্গে পারবোনা, অনেক রাত হলো। কিছুণ পরে সূর্য উঠবেই। চলো আমরা অনাগত ভবিষ্যতের জন্য আরো গাঢ় বন্ধরের বীজ বপন করি আধারে সূর্যের। এভাবেই সুখানন্দে কয়েক বৎসর কেটে গেল হাসি খুশিতে। এরি মেধ্য ঘরে এলো ফুটফুটে একটা বাচ্চা অলোময় করে বন্ধনে রুম্পা। বাবা-মায়ের কাছে রুম্পার আবদার করার মত বয়স হয়েছে।

সে বায়না ধরেছে চিড়িয়াখানায় যাবে। রাহিদ শরীফা রুম্পাকে নিয়ে চিড়িয়াখানার উদ্দেশ্যে চলেছে। এক নিমিষেই রাহিদের জীবনে মেনে এলো বিপর্যয়।

দানব ট্রাক ধাক্কা দিয়ে যায় রাহিদের মোটর সাইকেলের। রাহিদ রুম্পা, শরীফাকে বাঁচাতে গিয়ে হাসপাতালের বেডে মরণ যন্ত্রনায় লড়তে লড়তে বেঁচে গেল পঙ্গুত্বের অভিশাপ নিয়ে। রাহিদ অফিসে যেতে পারে না, দেখতে পারে না ব্যবসা। বৃদ্ধ বাবা মাকে কে দেখবে? রাহিদ চাচাতো ভাই রাজুকে ব্যবসা দেখার দায়িত্ব দেয়। বাবা-মা কিছু দিনের মধ্যে স্বর্গবাসী হন। চাচাতো ভাই-ই-দেখে ব্যবসা, সংসার। কে জানতো রক্তের সাথে রক্ত বেঈমানী করবে। রাজু নিজ নামে সবই করে নেয় বিশ্বস্থ ভাইয়ের একটা মাত্র স্বারে। অভাব অনটনে দিন দিন রাহিদ-শরীফার বন্ধন কেটে কেটে পালিয়ে যায় জানালা দিয়ে। রাহিদ আল্লাহর উপর ভরসা করে। নিশ্চয়ই আল্লাহ তার প্রিয় বান্দাকে পরীা করছে কষ্ট দিয়ে। দুঃখের দিনে অনেক বন্ধুর মাঝে পাশে এসে দাঁয় শরীফ। শরীফের মনে কি আছে রাহিদ জানেনা। বিশ্বাস তো তাকে নিঃস্বার্থ কার্পণ্যহীন অকৃত্রিম ভাবে দেখে যাচ্ছে। কেননা রাহিদেরই টাকায় সে লাখপতি। এ বিশ্বাস রেখে রাহিদ শরীফকে অতি কাছে হৃদয়ে টেনে স্থান দেয়। কিন্তু কে জানতো হৃদয়ে থেকে হৃদয়টা সে কুরে কুরে খাবে। অর্ধাঙ্গনীও নিয়ে যাবে অর্ধঅঙ্গ। পালিয়ে। শরীফা রাহিদকে ডিভোর্স দিয়ে শরীফের বাহু বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে। রাহিদের মাথায় বজ্রাঘাত পড়ে। মাটি ভেদ করে জিব্রাইলের ডানায় ভর করে শুতে ইচ্ছে করছে। রাহিদ ভাবে অর্থের জন্যেই কি শরীফা আমাকে... না, তাও ভাবতে পরে না, তাহলে... মনে পড়ে জাতীয় কবির কবিতাংশ
“এরা দেবী- এরা লোভী।”

রাহিদের ফিরে যেতে ইচ্ছে করে শরীফাকে পাওয়ার পুর্বের জীবনে। কিন্তু না, পারে না, পরকালের কথা ভেবে। শরীফা নেই কিন্তু তার সংস্পর্শের আল্লাহর পথ পাওয়া এটা তো আমার-আমারই আবশ্যকীয় কর্তব্য। রাহিদ দৃঢ়গাঢ় বাউল হয়ে যায়। অবিচল আল্লাহর। শরীফার কথা মনে পড়তেই শুধু হৃদ্যমুখে বলে যায় হায়। নারী তোমাদের রূপের সীমা নেই। তোমাদের জন্য আমাদের পাপ-পুণ্য। তোমরা পাপ-পূণ্যের দরজা। তুমি নারী? নারীই-স্বর্গ নারীই-নরক।




০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাসান মাহমুদ গর্ত থেকে বের হয়েছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১২


যুক্তরাষ্ট্রের একটি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল হাসান মাহমুদের সাক্ষাৎকার প্রচার করেছে। আমি ভাবতেও পারি নাই উনি এতো তারাতারি গর্ত থেকে বের হয়ে আসবে। এই লোকের কথা শুনলে আমার গায়ের লোম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দারিদ্রতা দূরীকরণে যাকাতের তাৎপর্য কতটুকু?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৮



দরিদ্র দূরীকরণে যাকাতের কোনো ভূমিকা নেই।
যাকাত দিয়ে দারিদ্রতা দূর করা যায় না। যাকাত বহু বছর আগের সিস্টেম। এই সিস্টেম আজকের আধুনিক যুগে কাজ করবে না। বিশ্ব অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্তান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্তান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের বিয়ের খাওয়া

লিখেছেন প্রামানিক, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

১৯৬৮ সালের ঘটনা। বর আমার দূর সম্পর্কের ফুফাতো ভাই। নাম মোঃ মোফাত আলী। তার বিয়েটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। বাবা ছিলেন সেই বিয়ের মাতব্বর।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে মৈত্রী হতে পারে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০০


২০০১ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগের ওপর যে নির্যাতন চালিয়েছে, গত ১৫ বছরে (২০০৯-২০২৪) আওয়ামী লীগ সুদে-আসলে সব উসুল করে নিয়েছে। গত ৫ আগস্ট পতন হয়েছে আওয়ামী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×