somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কিছু কবিতা...

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আমি আছি, আমি নেই.........
এই যে দেখছ রাত, এখানে আমার রোমকূপের গল্প নেই। এই যে দেখছ আমার রোমকূপ, আমার শরীরের মানচিত্রহীন অলিগলি, আমার রক্তনালীতে লাগামহীন উত্তেজনা, টগবগ-টগবগ দাবানল, ছুটন্ত-ঘুমন্ত জীবনকণা, আবিরাম ফোঁসফোঁস নিঃশ্বাস, এই যে পঞ্চেন্দ্রিয়, এদের কারো ভেতর আমি নেই। আমার চোখের জ্বলজ্বলে ভাষায়, আমার কণ্ঠে ধ্বনিত বাক্যে, আমার বেহিসেবি স্পর্শে, আমার শরীরের উত্তাপে, গায়ের ঘামাটে গন্ধে...কোথাও আমি নেই।
আমি আছি আমার ক্ষুধায়, আমার লোভে, আমার তৃষ্ণায়, আকাঙ্ক্ষায়, অনুভূতিতে। আমি আছি আমার ভালোলাগায়, আমার মন্দ লাগায়, আমার প্রেমে, ঘৃণায়, ক্ষোভে, আনন্দে, আশায়, হতাশায়। আমার চেপে বসা মাথার যন্ত্রণায়, আমার খোলা জানালার ফাঁক গলে আসা বেসামাল হাওয়ায়, বিছানায় লুটিয়ে পড়া চাঁদের আলোয় আমি আছি। এমন দীর্ঘ রাতের দীর্ঘনিঃশ্বাসে আমি আছি।

অসুখী আঙ্গুল.........
শহর ঘুমিয়ে যাবার পর অনেক দূরে কোথাও শুনতে পাই তোমার নিঃশ্বাসের নিয়মিত ছন্দপতন। অনেক দূরে তোমার আঙুলগুলো বিছানার উপর ছড়িয়ে পড়ে, পায়ের নিচে পিষে যাওয়া, লেপ্টে যাওয়া মৃত মাকড়সার দেহের মতোন। তোমার আঙুলগুলো সুখী নয়, ওরা মিথ্যেবাদী এবং নিঃসঙ্গ। ওরা তোমাকে জানায় না, তোমার হাতের নিচে আমার রোমশ বুকের ছোঁয়া পৃথিবীর অপবিত্রতম সুন্দর, অশ্লীলতম সুন্দর। ওরা তোমাকে জানায় না, তোমার আঙুলের কাছে আমার আঙুলের প্রেম নিবেদন কতটা বিষাক্তরকম প্রণয়!

তুমি এবং ঘোর.........

তোমার গা থেকে ঘোরলাগা গন্ধটা আমার নাকে লাগছিল খুব, ঠোঁটে লাগছিল, বুকে লাগছিল। তুমি জোছনা হলে, জোনাক হলে, প্রেম হলে, তারপর হেসে হেসে বললে, “আমি আছি। আমি আছি। ঠোঁট আছে, ঠোঁটে তৃষ্ণা আছে, মৃত্যুর মতো তৃষ্ণা আছে।”
তারপর তুমি দূরত্ব হলে, নৈকট্য হলে, বিষ হলে, সুরা হলে, কথ্য হলে, অকথ্য হলে, বললে- “আমি নরক। তুমি নরক। তুমি অসুন্দর তাই, আমি বিচ্ছিরি। আমি সুন্দর তাই, তুমি সৌম্য।”
ঘোর, ঘোর, প্রচন্ড ঘোর। বললাম-“আরেকটু থাকো। যেও না। কাছে থাকো। শস্তা কবিতা হয়ে থাকো। ভারী সমালোচনা হয়ে থাকো। সারা জীবন থাকো, সারা মৃত্যু থাকো।”
তুমি থাকলে আরও কিছুক্ষণ। তারপর বললে-“চলি, আজ চলি। অনেক সময় গড়াল। হৃদয়ে ঘুণ ধরেছে, আজ যাই। কাল হবে দেখা।”
“কাল দেখা হলে কি হবে?”
“ঘোর হবে। আজ যেমন হলো। প্রতিদিন আসব। প্রতিদিন ঘোর হবো, প্রতিদিন বিষ হবো, ঘুণ হবো, খসে পড়া হবো, নষ্ট হওয়া হবো, পবিত্র হবো, মিথ্যে হবো। মিথ্যের মতো পবিত্র হবো। যেমন আজ হলাম।”
আমি বললাম, “হবে না। আর হবে না। এমন হবে না। হয়তো আবার আসবে কাল, হয়তো জোছনা হবে, জোনাক হবে, ঘোর হবে, কিন্তু ‘আজ’ হবে না। সব পাবে; সময় পাবে, কষ্ট পাবে, সুখ পাবে, সত্য পাবে, মিথ্যে পাবে, কিন্তু ‘আজ’ পাবে না।”

তোমায় দেয়া পাপ.........
পোড়া পোড়া গন্ধ চারিদিকে,
সেই সাথে ডুবে গেছে আমার শ্বাসরন্ধ্র।
নিঃশ্বাসে ঝরে রক্ত,
তবু শক্ত করে আঁকড়ে ধরে তোমার হাত,
এখনও বেচে থাকার ইচ্ছে জাগে।
তোমার নাকের ডগায় রাগ,
আমার অনেক আছে পাপ।
পায়ের তলায় মাটির কাছে জমাট বাঁধা শূন্যতা।
কাঁপছে চোখ, কাঁপছে ঠোঁট, কাঁপছে হাত।
ভীষণ শোক, তীব্র চোট, কাটছে রাত।
কথার কথা, বুক ফেঁটেছে প্রচন্ড!
অনেক ব্যাথা অনুভবে অখন্ড।
তবু শেষ সময়ে আঁকড়ে ধরো আমার হাত,
মরতে ভীষন কষ্ট লাগে।

যখন.........
যখন কোথাও রোদ ছিল না,
ক্রোধ ছিল না, শোধ ছিল না,
তখন আমার রক্তে কোথাও কষ্টে পোড়ার বোধ ছিল না!
যখন তোমার গান ছিল না,
মান ছিল না, ভান ছিল না,
তখন আমার হৃদয় ছিল, কিন্তু কোথাও প্রাণ ছিল না।


অভুক্ত আত্মা.........

বাকী সব ভোলা যাক, শুধু বলো কেন নিস্প্রাণ তোমার আঙুল! শুধু বলো, কেন কথার ওজনে কুঁজো হয়ে চলেছ দিন দিন! কোথাও সুতো ছিড়েছে? কোথাও আলগোছে ফস্কে গেছে এক চিলতে ওড়না? অদম্য কিছু জমা হয়েছে কোন ঠোঁটে এসে?
বাকি সব তোলা থাক পুরনো পান্ডুলিপিতে, শুধু বলো, নতুন পাতাগুলো কেন ফাঁকা হচ্ছে? ফিঁকে হচ্ছে? অনেক অনুভূতি কেন পড়েছে মুখ থুবরে? কেন এঁটেছে দেয়াল? কেন তোমার-আমার ধমনীতে কোন রক্ত নেই?
তোমার বালিশের নিচে আমার নিঃশ্বাস ঘুমিয়ে নেই কেন বলতে পারো? এপাশ ওপাশ করা অপঘুমের রাতগুলোতে তোমার গান নেই আর। বাতাসে তোমার ফিসফিসানি নেই তাই, আমার আত্মা অনেক দিনের অভুক্ত!

যদি.........
যদি সারাক্ষণ তোমার পাশে থাকতাম, যদি সারাক্ষণ তোমার ঘ্রাণ নিতাম উথাল পাতাল, সারাক্ষণ তোমায় বলতাম-ভালবাসি, তাহলে কয়েক শো বছর বেঁচে থাকতাম আমি।
যদি সারারাত পাশে বসে তুমি গান শোনাতে, লেপ্টে থেকে নেশা ছড়াতে আমার সারা ঠোঁটে, তাহলে রাতগুলো কত সংক্ষিপ্ত হতো! রাতের অন্ধকার কত তুচ্ছ হতো!
যদি কোন মিষ্টি স্বপ্নে এসে সাঁজ পোশাক ছেড়ে আমার পথ আগলে দাঁড়িয়ে পড়ো, ঘুমোতে পারব আমি এক আলোকবর্ষ!

নিষ্প্রাণ.........
নিঃশ্বাসে কোন হল্কা নেই, হাতে নেই হাত ধরার আঁকুতি।
বৃষ্টি পড়ছে, বৃষ্টির ঘ্রাণ নেই, প্রাণ নেই, বৃষ্টি পড়ার গান নেই।
তুমিহীন বৃষ্টি বিলাস যেন পাশবালিশের প্রাণহীন আলিঙ্গন।
ক’ফোঁটা বৃষ্টির জলে ভিজে আমার ঠোঁট নিশপিশ করে।
লেগেছে প্রচন্ড ক্ষুধা,
বৃষ্টি ফোঁটা নয়, খেতে চাই তোমার ওষ্ঠসুধা।


কবিতার সংখ্যা.........

যে ক'টা দুপুর একাকী কেটেছে জানালার ফাঁকে চোখ রেখে, যে ক'টা রাত তুমি আমায় দু' হাতে ঠেলে বিছানার এপাশে পাঠিয়ে ওপাশ ফিরে ঘুমিয়েছ , সে ক'টা কবিতা জমেছে আমার বুকের লোমের ভাঁজে ভাঁজে!

সৃষ্টিতত্ত্ব.........
তখন তোমরা কেউ ছিলে না।
পৃথিবীটা ছিলে ফাঁকা, জনশূন্য।
দুয়েকটা এমিবা এখানে ওখানে হেটে বেড়াত টালমাটাল!
তখনকার কথা।

দুপুর রাতে, লাভারা যখন ঘুমিয়ে পড়ে,
আমি চুপিচুপি তোমায় খুঁজে বেরোতাম।
এখানে ওখানে।

তখনো পাঞ্জিয়া ভাঙেনি।
প্রথম এমিবার স্মৃতিতে লুকিয়ে ছিল আমার চেতনা।

তোমায় কত খুঁজেছি আমি।
প্রতিটি ইঞ্চি ভূমি শুঁকে দেখেছি।
তোমার গন্ধ পাইনি।

স্থলে না পেয়ে তোমায় পেতে জলে নামলাম।
সেই তো প্রথম সমুদ্রে প্রাণের বিকাশ হলো।
অরন্যে তোমায় খুঁজতে গিয়ে সৃষ্টি হলো শাখামৃগ।
জাভা মানব, পিকিং মানব, নিয়ান্ডারথাল, ক্রো ম্যাগনন,
পুরো বিবর্তনতত্ত্বে তোমায় পেলাম না।

অবশেষে ঘরে ফিরে, চুপটি মেরে যেই না বসেছি,
সারা সৃষ্টি তখন মৌ মৌ করতে লাগল তোমার গন্ধে।


কথা.........

কথাদের জন্ম হয় আমার ভেতর। কথারা যৌবন পায়‚ ফুঁলে ফেঁপে করে ভীষণ ছটফট‚ আমার ভেতর ওদের বয়স বাড়ে! তারপর চামড়া কুঁচকানো বুড়ো হয়ে গুটিসুটি মেরে ঘুমিয়ে পড়ে।
অবশেষে মৃত্যুবরণ করে চুপিচুপি‚ নিভৃতে। কোথাও তাদের টিকিটিও পাওয়া যায় না খুঁজে!

নিশীর ডাক.........
তোমায় পেয়েছে ঘুম‚ আমায় পেয়েছে রাত। তুমি ঘুমিও কানে তুলো গুজে‚ আজ রাতে; নয়তো রাতপোকাদের ভীষণ কোলাহলে ঘুম ভেঙে যাবে‚ নিস্তব্ধ অনুনাদে তালা লেগে যাবে তোমার কানে‚ চুপিচুপি কানটুপির মাঝে হয়তো ঢুকে পরবে একটা দু'টো অবাধ্য কষ্টসুঁচ; তাই ছিপি এঁটে কর্ণকুহর ঢেকে রেখো।
তারপরও যদি ভেঙে যায় ঘুম‚ যদি মাথা ধরে ভীষণ‚ এক চিমটে কষ্ট-বিন্দুর সঙ্গে ডিসপ্রিন মিশিয়ে খেয়ে নিও তখন।



তুমি.........
তুমি শীত সকালের চুলো‚
তোমার হল্কা আমায় ছুঁলো।
তুমি রোদ পোহানোর মাদুর‚
তোমার স্পর্শ যেন জাদুর।
তুমি শীতের রাতে দিও আমার প্রেমের প্রেশার মেপে।
আমি তোমার আদর পেতে‚
পারি একশো বিষম খেতে।
তুমি গ্রীষ্ম‚ বর্ষা‚ শীতে‚
থেকো আমার গানের গীতে।
আমার বছর কাটে তোমার কানের দুলের দোলায় কেঁপে।
তুমি শূন্য ঠোঙার ওজন‚
তুমি মিষ্টি বাঁশির বাজন।
আমি তোমার হাতের তুলি‚
তোমার উষ্ণ গানের বুলি।
তোমার প্রেমে আমার হৃদয় যেন উঠছে ফুলে ফেঁপে।

হাভাতে দুনিয়া.........
উষ্ণতাহীন হাভাতে দুনিয়া ঘুমোচ্ছে নিস্প্রাণ। কোথাও একপেশে বদান্যতা‚ কোথাও ঢিমেতালে গাওয়া কাওয়ালী গান। প্রচন্ড বিভ্রান্তির এনট্রপি বেড়ে চলেছে‚ বেড়ে চলেছে তৃপ্তিহীন তৃষ্ণা!
আমার চোখ বাঁধা‚ হাত বাঁধা। আমি মহাকালের কারাবন্দি। তোমায় দেখতে পাচ্ছি না‚ শুধু ঘ্রাণ পাচ্ছি‚ টের পাচ্ছি নিঃশ্বাসের সঙ্গে তোমার বুকের ওঠানামা। নিশপিশ করছে আমার ঠোঁট‚ হাত‚ মুখ।
কাছে চাই তোমায়; খুব কাছে‚ দু ঠোঁটের ফাঁকে‚ দু হাতের মুঠোতে‚ দু চোখের আঙিনায়.....

চুমু দেয়ার নিয়ম.........
শেষরাতে তুমি শেষ চুমু দিয়ে আমায় ঘুম পাড়িয়ে দিও। চুমুটা কপালে দেবে‚ কপালের ঠিক মধ্যখানে‚ পিনিয়াল গ্ল্যান্ডের উপরে। একটু এদিকে নয়‚ সেদিকে নয়। মেপে মেপে‚ গুণে গুণে চুমু দেবে।
তোমার চুমুগুলো হতে হবে নির্লাজ‚ নিঃসংকোচ‚ নির্ভিক। তোমার সেইসব নির্বাচিত চুমু সমগ্র নিয়ে আমি গান লিখব; শরীরের গান‚ আত্মার গান‚ মুক্তির গান। বাকী চুমোগুলো তুলে রাখব আলমীরাতে। শীতকালীন অনিন্দ্রাবাসের রাতগুলোতে উষ্ণতার প্রলেপ বানিয়ে গায়ে মাখব।
তুমি শুধু ঠিকঠাক চুমু দিও আর ভুলভাল ভালোবেসো।

মধ্যরাতের ভাবনা.........
মধ্যরাতে ভাবা কথাগুলো না বলাই থাক। কেউ না জানুক, কেউ না শুনুক, তোষকহীন তক্তার উপর এক চিলতে কাঠের গুড়ো হয়েই গুটিয়ে থাকুক।

আমায় জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পড়ুক একাকিত্বের দেবী, ফিসফিস করে প্রলাপ বকুক, ধূসর দুঃস্বপ্ন দেখে কেঁপে উঠুক। একাকিত্ব আমায় জড়িয়ে ধরুক।

ঘুমিয়ে পড়ুক পৃথিবীর নিশাচরগুলো। জেগে থাকুক আমার সেগুন কাঠের চেয়ার। জানালার শাটার দিয়ে খোলা হাওয়ার আনাগোনা বেঁচে থাকুক, জেগে থাকুক। শিয়রে রাখা পানির গ্লাসটা জেগে থাকুক সিক্ত যৌবন নিয়ে। তবে আমার ভাবনাগুলো না বলাই থাক।


রাস্তার মাদি কুকুরটা সারারাত সঙ্গী খুঁজুক। বাদুরগুলোর মৃতদেহ লেপ্টে থাকুক বিদ্যুতের তারে। কাঁদাপানিতে আসন গেঁড়ে ডেকে যাক কোলাব্যাঙগুলো। কীটপতঙ্গের শ্লোগানে রাতের নির্জনতা পূর্ণ হোক। শুধু আমার ভাবনাগুলো ডেবে যাক বৃষ্টি ভেজা নরম মাটিতে।

তরুণীর সেলফোনের বাতি জ্বলে উঠুক জোনাকী পোকার ডাকে। প্রেমিকের গলার চাকভাঙা মধু ঝরে পড়ুক নরম কর্ণকুহরে। মিষ্টি হাসির উষ্ণ ছোঁয়া সজীব করে তুলুক মৌমাছির যৌবন। শুধু আমার ভাবনাগুলো মরে যাক মিশে যাক একাকিত্বের দেবীর নরম বুকে।

আমার ভাবনাগুলো থাকুক না বলাই, না শোনাই।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০
২১টি মন্তব্য ২১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাসান মাহমুদ গর্ত থেকে বের হয়েছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১২


যুক্তরাষ্ট্রের একটি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল হাসান মাহমুদের সাক্ষাৎকার প্রচার করেছে। আমি ভাবতেও পারি নাই উনি এতো তারাতারি গর্ত থেকে বের হয়ে আসবে। এই লোকের কথা শুনলে আমার গায়ের লোম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দারিদ্রতা দূরীকরণে যাকাতের তাৎপর্য কতটুকু?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৮



দরিদ্র দূরীকরণে যাকাতের কোনো ভূমিকা নেই।
যাকাত দিয়ে দারিদ্রতা দূর করা যায় না। যাকাত বহু বছর আগের সিস্টেম। এই সিস্টেম আজকের আধুনিক যুগে কাজ করবে না। বিশ্ব অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্তান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্তান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের বিয়ের খাওয়া

লিখেছেন প্রামানিক, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

১৯৬৮ সালের ঘটনা। বর আমার দূর সম্পর্কের ফুফাতো ভাই। নাম মোঃ মোফাত আলী। তার বিয়েটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। বাবা ছিলেন সেই বিয়ের মাতব্বর।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে মৈত্রী হতে পারে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০০


২০০১ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগের ওপর যে নির্যাতন চালিয়েছে, গত ১৫ বছরে (২০০৯-২০২৪) আওয়ামী লীগ সুদে-আসলে সব উসুল করে নিয়েছে। গত ৫ আগস্ট পতন হয়েছে আওয়ামী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×