মুসলমানরা এই পোষ্টটি শেয়ার করুন ফেইসবুক, গুগল প্লাস, ও টুইটারে যতটা সম্ভব
ধর্মের জন্য যুদ্ধ করার নাম জিহাদ। এই যুদ্ধে মৃত্যু হলে তাকে বলা হয় শহীদ। আর শহিদদের জন্য রয়েছে বিনা হিসেবে জান্নাত। ইসলামে যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে পিছুটান দেয়ার কোন নিয়ম নেই। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালানো হারাম। সাহায্য করার মালিক আল্লাহ্। মুসলমানরা কোন সময়ই হারেনি। সাহায্য তাঁর পক্ষ থেকে আসবেই।
আজকের পৃথিবীতে মুসলমানদের এই অধপতন এবং লাঞ্ছনার পেছনে মূল কারন - তারা ভুলে গেছে যে তারা মুসলমান। তারা ভুলে গেছে তাদের ঐতিহ্য। তাদের ইতিহাস। তারা ভুলে গেছে, এই পৃথিবীর অর্ধেকটা এক সময় এসেছিল একই মুসলমান সাম্রাজ্যের অধীনে। আজ মুসলমানরা তাদের ঐতিহ্য-শৌর্য-বীর্য ভুলে মস্তক অবনত করে চলছে বিধর্মীদের কাছে। মুসলিম দেশগুলো সর্বদা তৈল মর্দনে ব্যস্ত সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলোর। মুসলিমদের এই অধপতনের কারন, তারা ভুলে গেছে তারা মুসলমান। সত্যিকারের ইসলামের চেতনা বিলুপ্ত হয়ে গেছে দুনিয়ার ভোগ বিলাসের কাছে।
কিন্তু এই জীবনই শেষ নয়। মৃত্যুর পরে রয়েছে অনন্তকালের জীবন। সেই জীবনের কাছে এই জীবন একটি দিনের সমতুল্যও নয়। অথচ একদিনের এই মরিচিকার জীবনের মোহে আমরা ভুলে বসে আছি সেই অনন্ত জীবনের কথা। অথচ মৃত্যু নিশ্চিত। মরতে হবেই। একে এড়িয়ে যাওয়ার কোন উপায় নেই। এত বড় বড় নাস্তিক, যারা বিশ্বাসই করে না আল্লাহ্ আছেন, তারাও মৃত্যুকে এড়িয়ে যেতে পারে না। এদের জন্য আছে অনন্তকালের জন্য জাহান্নাম। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে। এর থেকে কোনই মুক্তি নেই।
এই নাস্তিকদের যন্ত্রনায় এখন সত্যিকারের মুসলমানদের টিকা দায়। এদের সবাই যে সত্যিকারের নাস্তিক তা নয়। কেউ কেউ শুধু স্মার্টনেস দেখানোর জন্য নাস্তিক। আল্লাহ্-র থাকা না থাকার চেয়ে ভোগবাদই তাদের মূল মাথা ব্যথার কারন। যদি আল্লাহ্-পরকাল-পাপ-পূন্য না থাকে তাহলে বড়ই সুবিধা তাদের জন্য। ইচ্ছে মত এই পৃথিবীটাকে ভোগ করা যাবে। কাউকে কোন হিসাব দিতে হবে না। কোন দায়বদ্ধতা নেই কারো কাছে।
কিন্তু এভাবে চলতে পারে না। এই সব ভণ্ড নাস্তিকদের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে। এই সমাজকে এদের দ্বারা কলঙ্কিত হতে দেয়া যায় না। সত্যিকারের প্রতিটি মুসলমানকে এই যুদ্ধে শরীক হতে হবে। এর মধ্যে কোন পিছুটান দেয়ার উপায় নেই। জিহাদ করতে হবে এদের বিরুদ্ধে অনলাইনেই। কিন্তু সেই যুদ্ধের হাতিয়ার হবে তলোয়ারের বদলে কি-বোর্ড। অনলাইনে যেখানেই ইসলাম-বিরোধী না নাস্তিকরা ইসলামকে আঘাত করে কলম চালাবে, সেখানেই কলমের মাধ্যমে তাদের প্রতিটা আঘাতকে প্রতিহত করতে হবে। এই যুদ্ধ থেকে পিছুটান দেয়ার কোন উপায় নেই। আর সত্যিকারের প্রতিটি মুসলমানকে শরীক হতে হবে সেই যুদ্ধে। এই জিহাদে অংশ নেয়ার জন্য সত্যিকারের প্রতিটি মুসলমানকে আমন্ত্রন জানাচ্ছি।
লাইক করুন এই ফেইজবুক পেইজটি। কথা হবে সেখানেই -
মৌলবাদ নয়, ইসলামী সমাজ-ব্যবস্থা চাই ধর্মের জন্য যুদ্ধ করার নাম জিহাদ। এই যুদ্ধে মৃত্যু হলে তাকে বলা হয় শহীদ। আর শহিদদের জন্য রয়েছে বিনা হিসেবে জান্নাত। ইসলামে যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে পিছুটান দেয়ার কোন নিয়ম নেই। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালানো হারাম। সাহায্য করার মালিক আল্লাহ্। মুসলমানরা কোন সময়ই হারেনি। সাহায্য তাঁর পক্ষ থেকে আসবেই।
আজকের পৃথিবীতে মুসলমানদের এই অধপতন এবং লাঞ্ছনার পেছনে মূল কারন - তারা ভুলে গেছে যে তারা মুসলমান। তারা ভুলে গেছে তাদের ঐতিহ্য। তাদের ইতিহাস। তারা ভুলে গেছে, এই পৃথিবীর অর্ধেকটা এক সময় এসেছিল একই মুসলমান সাম্রাজ্যের অধীনে। আজ মুসলমানরা তাদের ঐতিহ্য-শৌর্য-বীর্য ভুলে মস্তক অবনত করে চলছে বিধর্মীদের কাছে। মুসলিম দেশগুলো সর্বদা তৈল মর্দনে ব্যস্ত সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলোর। মুসলিমদের এই অধপতনের কারন, তারা ভুলে গেছে তারা মুসলমান। সত্যিকারের ইসলামের চেতনা বিলুপ্ত হয়ে গেছে দুনিয়ার ভোগ বিলাসের কাছে।
কিন্তু এই জীবনই শেষ নয়। মৃত্যুর পরে রয়েছে অনন্তকালের জীবন। সেই জীবনের কাছে এই জীবন একটি দিনের সমতুল্যও নয়। অথচ একদিনের এই মরিচিকার জীবনের মোহে আমরা ভুলে বসে আছি সেই অনন্ত জীবনের কথা। অথচ মৃত্যু নিশ্চিত। মরতে হবেই। একে এড়িয়ে যাওয়ার কোন উপায় নেই। এত বড় বড় নাস্তিক, যারা বিশ্বাসই করে না আল্লাহ্ আছেন, তারাও মৃত্যুকে এড়িয়ে যেতে পারে না। এদের জন্য আছে অনন্তকালের জন্য জাহান্নাম। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে। এর থেকে কোনই মুক্তি নেই।
এই নাস্তিকদের যন্ত্রনায় এখন সত্যিকারের মুসলমানদের টিকা দায়। এদের সবাই যে সত্যিকারের নাস্তিক তা নয়। কেউ কেউ শুধু স্মার্টনেস দেখানোর জন্য নাস্তিক। আল্লাহ্-র থাকা না থাকার চেয়ে ভোগবাদই তাদের মূল মাথা ব্যথার কারন। যদি আল্লাহ্-পরকাল-পাপ-পূন্য না থাকে তাহলে বড়ই সুবিধা তাদের জন্য। ইচ্ছে মত এই পৃথিবীটাকে ভোগ করা যাবে। কাউকে কোন হিসাব দিতে হবে না। কোন দায়বদ্ধতা নেই কারো কাছে।
কিন্তু এভাবে চলতে পারে না। এই সব ভণ্ড নাস্তিকদের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে। এই সমাজকে এদের দ্বারা কলঙ্কিত হতে দেয়া যায় না। সত্যিকারের প্রতিটি মুসলমানকে এই যুদ্ধে শরীক হতে হবে। এর মধ্যে কোন পিছুটান দেয়ার উপায় নেই। জিহাদ করতে হবে এদের বিরুদ্ধে অনলাইনেই। কিন্তু সেই যুদ্ধের হাতিয়ার হবে তলোয়ারের বদলে কি-বোর্ড। অনলাইনে যেখানেই ইসলাম-বিরোধী না নাস্তিকরা ইসলামকে আঘাত করে কলম চালাবে, সেখানেই কলমের মাধ্যমে তাদের প্রতিটা আঘাতকে প্রতিহত করতে হবে। এই যুদ্ধ থেকে পিছুটান দেয়ার কোন উপায় নেই। আর সত্যিকারের প্রতিটি মুসলমানকে শরীক হতে হবে সেই যুদ্ধে। এই জিহাদে অংশ নেয়ার জন্য সত্যিকারের প্রতিটি মুসলমানকে আমন্ত্রন জানাচ্ছি।
লাইক করুন এই ফেইজবুক পেইজটি। কথা হবে সেখানেই -
মৌলবাদ নয়, ইসলামী সমাজ-ব্যবস্থা চাই
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:৩৩