somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

টেলিপোর্টেশন

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ঝকঝকে রঙের টিশার্ট পরে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আছেন কোয়ান্টাম ফিজিক্সের প্রফেসর স্টিভ জ্যাকসন , ঠোঁটের কোণে এক চিলতে হাসি।দাড়িগুলো তার বড্ড বেশি বাড়ে , গাল ঘষে তাই যেন ওদেরই নিবৃত করতে চাইছেন।হঠাৎ কোথাও থেকে একটা গড়গড় শব্দ শোনা যেতেই স্টিভের হাসিটা আরও প্রসারিত হলো।দেয়াল ঘড়িটায় তখন সকাল ৭টা ।

বিশাল এক করিডোর ধরে এগিয়ে যাচ্ছেন স্টিভ , পেছনে তার উদ্বিগ্ন চেহারার নারী সেক্রেটারি।একটুপরেই এক অভূতপূর্ব ঘটনার সাক্ষী হতে যাচ্ছেন তিনি , তার এতবছরের ঘাম-ক্লান্তিদের আজ চূড়ান্ত পরীক্ষা !কিছুদূর হেঁটেই এক আলো ঝলমলে ল্যাবে উপস্থিত হলেন স্টিভ , একাধিক রোবটিক কন্ঠ স্বাগত জানালো তাকে।ছোট্ট একটা সিঁড়ি বেয়ে ল্যাবের মাঝখানটায় বসানো একটা কমপার্টমেন্টের সামনে হাজির হলেন স্টিভ।সহকর্মীদের কাছ থেকে শেষবারের জন্য বিদায় নিয়ে সেন্ডিং চেম্বারের মাঝামাঝি মেঝের মধ্যে গোলাকার চাকতি আঁকা জায়গাটায় এসে সোজা হয়র দাঁড়ালেন।রোবটিক গলা গাঢ়স্বরে উচ্চারণ করলো , ‘এনারজাইস’ ! ধাতব এক ধরনের ভোঁতা যান্ত্রিক গুঞ্জন উঠল চারিদিকে ।লেজার রশ্মির তীর আলোয় ঢেকে গেল গোলাকার অংশটুকু।আলোর তীব্র ঝলকানিতে ঢাকা পড়ে গেল স্টিভের দেহ।বাকিদের কাছে এর মধ্যে ক্রমেই ম্লান হয়ে আসছে স্টিভের অবয়ব।কক্ষজুড়ে ধাতব গুঞ্জন বাড়তে লাগলো।ফিকে হতে হতে স্বচ্ছ হয়ে যাচ্ছে স্টিভের শরীর; একসময় শূন্যে মিলিয়ে গেল স্টিভের পুরো দেহটা।সঙ্গে সঙ্গে ধাতব শব্দ থেমে গেল।থেমে গেলো আলোর ঝলকানিও।গোলাকার শূন্য জায়গাটায় এখন কেবল ভয়ংকর নীরবতা ......
মাঝখানে কয়েক সেকেন্ড সময় কেটে গেল , প্রায় ৪ আলোকবর্ষ দূরের কোনো এক নিষ্প্রাণ গ্রহের পাথুরে প্রান্তরে অবতরণ করলেন স্টিভ!

বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী তথা সাইন্স ফিকশন গল্প কিংবা মুভিতে টেলিপোর্টেশন এক জনপ্রিয় থিওরি।সাইন্স ফিকশন মুভি নির্মাতার কাছে এ যেন নিজ সন্তানের মতো! তাদের ফিকশন চরিত্রদের কাছে টেলিপোর্ট যেন বাহাতের খেলা।নায়িকা বিপদে? আমার আছে টেলিপোর্টেশন , তোমার আছে কি ? নায়ক এক্ষুণি পৌঁছে যাবে শত্রুর আস্তানায় , লেজার অস্ত্রের মূহুমূহু বর্ষণে পরাস্ত হবে শত্রু! বাকি গল্পটা শুধু প্রেম আর শান্তির!
এই অদ্ভুতুড়ে ঘটনার পেছনের তত্ত্বটা আসলে আহামরি কিছু নয়।একটা দেহকে অণু-পরমাণুতে ভেঙে ফেলে নিমেষের মধ্যেই দূরবর্তী স্থানে প্রেরণ করে দেহকে আবার ঠিকঠাক মতো জোড়া লাগিয়ে দেয়া।বিজ্ঞানের ভাষায় যার গালভরা নাম টেলিপোর্টেশন।মুভিতে যেখানে হাজারটা ‘আজগুবি’ জিনিস দেখিয়ে দর্শকদের মন ভরানো , সেখানে বাস্তবে টেলিপোর্টেশন করা কি আদৌ সম্ভব ?? কোন কিছুকে সত্যিই কী এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় চোখের নিমেষে পাঠিয়ে দেয়া সম্ভব ?

অস্ট্রেলিয়ান রিসার্চ কাউন্সিলের কোয়ান্টাম-এটম অপটিক্স ল্যাবের বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি আণবিক স্কেলে সফলভাবে টেলিপোর্ট করে দেখিয়েছেন।আরেক বিজ্ঞানীর দল ফোটনকে টেলিপোর্ট করে পাঠাতে পেরেছেন দানিয়ুব নদীর একপাড় থেকে অন্য পাড়ে।অনেক বিজ্ঞানীই মনে করেন কয়েক বছরের মধ্যেই ভাইরাসের মতো জটিল অনু কিংবা আমাদের ডিএনএ টেলিপোর্ট করা সম্ভব হবে।তবে ফিকশন মুভির মতো কোন পূর্ণাঙ্গ অবয়বকে টেলিপোর্টেশন করার প্রযুক্তি আবিষ্কার করতে ঠিক আরো কত সময় লাগবে কিংবা এমনটা করা আদৌ সম্ভব কিনা তা নিয়ে যথেষ্ট মতভেদ আছে।কিন্তু তাত্ত্বিকভাবে টেলিপোর্টেশন যে আর ‘অসম্ভব’ কোন বিষয় নয় তা নিশ্চিত।এই ধরণের সফল টেলিপোর্টেশনের পেছনে যে তাত্ত্বিক ভিত্তিটি দাঁড়িয়ে আছে সেটিকে বিজ্ঞানীরা নাম দিয়েছেন কোয়ান্টাম এনটেঙ্গলমেন্ট।আর সে জন্যই DAPRA(Defence Advanced Projects Research Agency) GLb QuEST(Quantum Entanglement Science and Technology) নামে বড়সড় এক প্রজেক্ট হাতে নিয়ে পরাবাস্তব মুভিকে বাস্তবতায় রুপান্তরের জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন কোয়ান্টাম ফিজিক্সের হর্তাকর্তারা।
উইকিপিডিয়া মতে , Teleportation , or Teletransportation , is the theoretical transfer of matter or energy from one point to another without traversing the physical space between them . It has a commonly recognized place in science fictionl literature , film , and television .
আমেরিকান লেখক চার্লস ফোর্ট ১৯৩১ সালে কোন বস্তুর অদ্ভুতভাবে অদৃশ্য হয়ে যাবার ঘটনাকে সংজ্ঞায়িত করার জন্য প্রথম টেলিপোর্টেশন শব্দটি ব্যবহার করেন(বইয়ের নাম -- LO! , দ্বিতীয় চাপ্টার)।ফোর্টের ধারণা ছিল একমাত্র টেলিপোর্টেশনই পারে বিভিন্ন ‘paranormal phenomena’-র জোরালো ব্যাখ্যা দিতে।তবে ‘বস্তুর স্থানান্তর’ সংক্রান্ত প্রথম গল্প ছিল এডওয়ার্ড পেজ মাইকেলের ‘The Man Without a Body’(১৮৭৭)।তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে আইনস্টাইনের ‘থিওরি অব রিলেটিভিটি’ অনুসারে এই ধরনের কোয়ান্টাম টেলিপোর্টেশন অসম্ভব , কারণ টেলিপোর্টেশনের জন্য কোন বস্তুকণার আলোর সমমানের গতি অর্জন অসম্ভব ! যদিও অনেকের মত , পদার্থবিজ্ঞানে এমন কোন ল’ নেই যা মানুষের শরীরকে টেলিপোর্ট(তাত্ত্বিকভাবে) করতে বাঁধা দেয়।যদিও টেলিপোর্টেশন ‘no-cloning theorem’ কে স্পষ্টভাবে ভঙ্গ করে।

এই টেলিপোর্টেশন নিয়ে এমন কিছু লোমহর্ষক গুজব প্রচলিত আছে , একবার নাকি কিছু বিজ্ঞানী তাদের গোপন ল্যাব থেকে জনাপাঁচেক লোককে টেলিপোর্ট করতে সমর্থ হয়েছিলেন।যাদের মধ্যে তিনজন যথাস্থানে পৌঁছালেও অন্য দুইজনের কোনো হদিস পাওয়া যায়নি।কথিত আছে এই তিনজনও নাকি কিছুদিনের মধ্যে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন।
এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা কোয়ান্টাম টেলিপোর্টেশনের মাধ্যমে ফোটনকে সর্বোচ্চ ১৩১ কিমি(৮৯মাইল) দূরে প্রেরণ করতে সক্ষম হয়েছেন।

Axiomatizations of quantum mechanics …………..
 কোয়ান্টাম ফিজিক্স অনুসারে এই পৃথিবী বস্তুগতভাবে bit এবং qubit(কোয়ান্টাম বীট) এর সমন্বয়ে গঠিত।bit মূলত এমন এক ধরণের তথ্যের ইউনিট যা সাধারণত শূন্য বা এক , সত্য বা মিথ্যাকে প্রকাশ করে।এদেরকে ‘ক্লাসিকাল’ bits ও বলা হয়।কিন্তু qubit কে কখনোই ‘ক্লাসিকাল’ bit হিসেবে ‘encode’ করা যায় না।তাছাড়া ‘no-deleting theorem’ অনুসারে “qubit cannot be copied and destroyed” ।

আর এই কোয়ান্টাম টেলিপোর্টেশনই হচ্ছে একস্থান থেকে অন্যত্র qubit এর ‘অশরীরী’ স্থানান্তর।

অনেকের মতে টেলিপোর্টেশন ডিভাইস হওয়া উচিত অনেকটা ফ্যাক্স মেশিনের মতো , তবে তাকে আমাদের যেকোনো ডকুমেন্টকে ‘3-dimensitional object’ হিসেবে প্রেরণে সক্ষম হতে হবে।তবে স্ক্যানিং প্রক্রিয়ার পর নতুন প্রতিরূপ সৃষ্টি হলে আগের মূল বস্তুটিকে কিভাবে ‘ভেনিশ’ করা হবে তা নিয়েই যত বিপত্তি।

১৯৯৩ সালে IDM এর ফেলো চার্লস এইচ. বেনেট সহ ছয়জন বিজ্ঞানীর একটি দল মত প্রকাশ করেন যে সাইন্স ফিকশন লেখকদের বক্তব্য অনুযায়ী ‘পারফেক্ট টেলিপোর্টেশন’ তবেই সম্ভব যদি সেই ‘অরিজিনাল’ প্রাণীটিকে একেবারে ধ্বংস করে দেয়া যায়।তবে এই নতুন প্রতিরূপটি আগেরটার মতোই আচরণ করবে কিনা কিংবা রিসিভিং চেম্বারে হুবহু অবয়ব ধারণ করবে কিনা তা নিয়েই যত সংশয়।

প্রাণীদের টেলিপোর্টেশনের ক্ষেত্রে এতসব তর্কবিতর্ক থাকলেও তথ্য আদান-প্রদানে কোয়ান্টাম টেলিপোর্টেশনের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সম্ভবনা সন্দেহাতীত।কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ের ধারণাকে বাস্তবায়িত করার জন্য লং রেঞ্জের কোয়ান্টাম কমিউনিকেশন(কোয়ান্টাম ইন্টারনেট) এখন সকলের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে।তবে সাইন্স ফিকশন গল্পপ্রেমীদের অভিযোগ(কিংবা দুঃখ)পদার্থবিজ্ঞানের চলমান ধারনাসমূহকে বুড়ো আঙ্গুল এখন পর্যন্ত কেউ প্রাণীদেহের টেলিপোর্টেশন ঘটানোর চেষ্টা করছে না।

 টেলিপোর্টেশন সংশ্লিষ্ট জনপ্রিয় কিছু মুভি :
X-Men: First Class (2011), Thor (2011), Avater (2009), Alice in Wonderland (2010), TRON:Legacy (2010), Star Trek (2009), The Prestige (2006), Charlie and the Chocolate Factory (2005), Harry Potter and the Prisoner of Azkaban (2004), The Fly (1986), A Nightmare on Elm Street (1984) etc .

 টেলিপোর্টেশন সংশ্লিষ্ট জনপ্রিয় কিছু উপন্যাস :

The Teleportation Accident (Ned Beauman), A Certain Megical Index , Aladin (The Arabian Nights) , Lady Po Nagar , Der Ring des Nibelungen (Richard Wagner) , The Disintegration Mechine (Arthur Conan Doyle) , The fly (George Langelaan), Harold Shea (L. Sprague de Camp and Fletcher Partt) , Harry Potter (J. K. Rowling), Hyperion (Dan Simmons) etc .

প্রফেসর স্টিভ জ্যাকসনের কল্পিত কোয়ান্টাম টেলিপোর্টেশন , ‘Star Trek’ এর চোখ ধাঁধানো এনার্জি রেভ্যুলেশন অথবা Ned Beauman এর উপন্যাস ‘The Teleportation Accident’ যাই বলুন না কেন এরা প্রত্যেকেই আপনার সাইন্স ফিকশন প্রেমী মনকে টেলিপোর্টেশনের অসমাধানকৃত ধাঁধাঁর মায়ায় জড়াবে বারবার।দিনে-দুপুরে আপনিও টেলিপোর্ট দিয়ে চোখের নিমেষে দূর-দূরান্তে পৌঁছে যাবার স্বপ্ন দেখবেন।কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ের কল্যাণে হয়তো হাতে পাবেন আরো দ্রুতগতির যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং ইন্টারনেট সেবা।একবার প্রশ্বাসের সেই নগণ্য সময়টাতেও প্রসেস হবে লক্ষ-কোটি কিউবিট।ফিকশন চরিত্র ছেড়ে ‘টাইম ট্রাভেল’ উঠে আসবে বাস্তবতার মাপকাঠিতে।কোন এক নতুন ভোরে large object-দের টেলিপোর্টেশন হবে বাঁহাতের খেলা।ছোট্টবেলার সেই হারিয়ে বেড়ানোর স্বপ্নটা একদিন হবে সাকসেসফুল !!

(তথ্যসূত্র — উইকিপিডিয়া , আইবিএম , দৈনিক সমকাল , ওয়াশিংটন পোষ্ট , লিস্টাল.কম , গুগল ইত্যাদি।)


..................তানভীর মাহমুদ অনিক (আশ্চর্য সাহেব)

(এরপূর্বে সাহিত্য পত্রিকা "পত্রজে" প্রকাশিত)
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কমলার জয়ের ক্ষীণ ১টা আলোক রেখা দেখা যাচ্ছে।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৮



এই সপ্তাহের শুরুর দিকের জরীপে ৭টি স্যুইংষ্টেইটের ৫টাই ট্রাম্পের দিকে চলে গেছে; এখনো ট্রাম্পের দিকেই আছে; হিসেব মতো ট্রাম্প জয়ী হওয়ার কথা ছিলো। আজকে একটু পরিবর্তণ দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×