প্রসঙ্গ : রাঁধুনি মশলা খেলে ডাক্তারের কাছে যেতে হয় না ।
১. অনেকেই বলেন রাঁধুনির প্যাকেটজাত গুড়ামরিচের নাকি হেব্বি বরকত ।লাল টুকটুক ঝাল , অল্প খানিকটা দিলেই কাজ সারে , খারাপ না ।তবে রাঁধুনি গুড়ামরিচের প্রথমবার ব্যবহারকারীরা ঝাঁজ আন্দাজ করতে না পেরে সেদিনের রান্নায় যে ভয়ানক ঝালবাজি চালান তা ভাবলেই ইমোটিল ট্যাবলেট স্মরণ হওয়ার কথা ।তবে ঝাললীলা যদি প্রকার থেকে প্রকান্তরে ছড়িয়ে পড়ে তখন ডাক্তারের কাছে না গিয়ে উপায় কি ?? বলছি না যে এতে ইটের গুড়া আছেই , তবে একেবারে পিওর কিনা তাও সিদ্ধান্তে আসতে পারছি না ।
.....এদিকে আবার এসিআই পিওর দিয়েছে নৈতিকতার ঝান্ডা কাঁপিয়ে ! পঁচা সাবানের রিভার্সগুনে এটিও "গুনে নয় নামেই আমার পরিচয়" কিনা সেটাই সিওর না ।
প্রসঙ্গ : আম নয় , কুমড়ার জুস খান ।ফরমালিনের জন্মই হয়েছে আমের তরে , কুমড়ার তরে নয় ।
২. অতিগরমে কাঁচের বোতলের প্রাণ কিংবা ম্যাংগো স্লাইস ব্যান্ডের কুমড়ার জুস খেতে আমার ভালোই লাগে ।বাজারে একটা মোটামোটি সাইজ কুমড়া ২৫ থেকে ৩০ এমনকি কোন কোন ক্ষেত্রে আরো বেশি ।পাশাপাশি যোগ হচ্ছে তরকারীওয়ালার সাথে দর কষাকষি এবং ওজনসমৃদ্ধ কুমড়াটি রোদে পুড়ে বাসায় বয়ে আনা জনিত কষ্ট , আরো আছে জুস খেতে ব্লান্ডারের বিদ্যুত খরচ ।এরচেয়ে বরং দোকানে বসে ১৫ টাকার বিনিময়ে প্লাস্টিক পাইপ দিয়ে ফ্রিজজাত কাঁচের বোতল থেকে পদার্থবিজ্ঞান কাজে লাগিয়ে কুমড়া ( আদর করে পড়ুন আম) এবং স্যাকারিনের জলীয় মিশ্রণকেই আমি বেশি প্রেফার করি ।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৭