শাহবাগ চত্বরের গণজাগরন দেখে ছাগুদের পাতলা পায়খানা শুরু হয়ে গেছে। ভাবছিল আওয়ামী লীগরে হরতালে ভাংচুর কইরা ভয় দেখাইয়া, আওয়ামী লীগের সাথে আতাত কইরা ওদের বাপেদের বাচাবে। কিন্তু ওরা জানতো না যে বাংলাদেশ মানে আওয়ামী লীগ নয়, বাংলাদেশ মানে বাঙ্গালি জাতি।
সরকার এগুলার প্রতি নমনীয় হইয়া পুলিশরে থামাইছিল। পুলিশের সাথে ছাগুরা রজনীগন্ধা বিনিময় করেছে। কিন্তু শাহবাগের গণজাগরণ দেখে পুলিশ বাহিনী পুরা ইউটার্ন মারছে। এখন শুধু মাইর আর মাইর।
আর কোয়ালিটির কথা চিন্তা করেন। ছাগুদের প্রতিবাদ কি? নিরীহ মানুষের হয়রানি করা। বাসে আগুন দিয়ে মানুষ মারা। নিরীহ মানুষকে হত্যা করা।
আর বাঙালির কোয়ালিটি কী? চিত্রকর্ম, গান, কবিতা, শ্লোগান। শিল্প ও মননশীলতা।
দুই দলের প্রতিবাদের ধরণ দেখলেই বোঝা যায় যে ছাগুরা যেখানে মধ্যযুগের বর্বরতায় এখনও মানুষ মেরে চলছে, বাঙ্গালিরা সেখানে মননশীলতা ও সভ্যতার উৎকর্ষে বিকশিত হচ্ছে।
ছাগুরা হচ্ছে নিম্নস্তরের, নিম্নমানের, নিম্নমেধার একদল জানোয়ার। এদের কোন গুণ নাই। এরা কিছুই পারে না। এদের কোন মেধা নাই। এরা পারে শুধু মানুষ হত্যা করতে, বাসে আগুন দিতে।
তাই এই নিম্নজাতের জানোয়ারগুলো এখন ব্লগে এসে লাদাচ্ছে। জ্বলে পুড়ে এদের অন্তর এখন ছাই হয়ে যাচ্ছে। এরা এখন হীনমন্যতায় ভুগছে।
বিভিন্ন মিথ্যা বিভ্রান্তিকর ব্লগপোষ্ট ও মন্তব্য দ্বারা এরা চেষ্টা চালাচ্ছে ফায়দা ওঠানোর। আগে এরা বেশ রেখেঢেকে চলতো। কিন্তু এখন তাদের বাপের ফাসির দড়ি দেখে পাছা উদোম করেই নেমেছে।
এর ফলে একটা লাভ হয়েছে যে ছাগু সনাক্তকরণ এখন খুবই সহজ।
ছাগুনিকগুলো এখন প্রকাশ্যে ছাগুগীরি করছে। এদের লিষ্ট বানানোর একটা উত্তম সুযোগ এসেছে এখন।