উক্ত ঘটনাটিকে যারা বিচ্ছিন্ন মানতে চান না তাদের বলি: মানলাম শিশু নাঈম কে অপহরনের পর অপহরনকারীরা ইটভাটায় পুড়িয়ে মেরেছে; মানলাম শিশু নাঈমের বাবা মা সন্তানের লাশ বা পুড়ে যাওয়া ছাই ভস্ম কিছুই পাননি ; কিন্তু নাঈমের ব্যাগ, বই, পানির বোতল ইত্যাদি যে পাওয়া গেল সেটা কি কম প্রাপ্তি- আপনি কি বলতে পারবেন সেটা এর আগে অতীতের কোন সময় হয়েছে? আপনিই বলুন!হয়নি! তার মানে উদ্বিগ্ন হবার মত কিছু হয়নি!
আজকে নাঈমের ব্যবহার্য ব্যাগ, বই, পানির বোতল ইত্যাদি পাওয়া গেছে বলেই না নাঈমের মা ওগুলো আকঁড়ে ধরে বিলাপ করতে পারছেন।আগের মত হলে তো কিছুই পাওয়া যেত না।আগের থেকে যে পরিস্থিতি ভালো সেটা কি টের পাচ্ছেন? আপনারা টের না পেলেও নাঈমের মা ঠিকই টের পাচ্ছেন। কারন উনাকে তো আর শুকনো উঠোনে শুন্যে বুক চাপড়াতে হচ্ছে না! পুলিশ তার ছেলেকে উদ্ধার করতে না পারলেও তার ছেলের পানির বোতল উদ্ধার করে তাকে ধরে কাঁদার মত কিছু একটা জোগাড় করে দিয়েছে!! তাইনা?
সরকার বার বার বলছেন বেডরুমে কিছু হলে তা সামলানো খুব মুশকিল।তখন অনেকেই হেসেছেন। তারা এবার কি বলবেন?আপহরণকারীদের একজন দেখুন ঠিকই ধরা পড়েছে।কারন কি? কারন একটাই, খুন টা যে ইটখোলায় হয়েছে, বাসা বাড়িতে হয়নি।
তো সবাইকেই বলছি, ঘরে বাবা মা সন্তানাদি নিয়ে থাকতে হলে নিজ দায়িত্বে থাকুন।খুন বা হত্যা হলে সরকারের জন্য সেই পরিস্থিতি সামাল দেয়া খুউউউব ডিফিকাল্ট হয়ে যায় তা তো জানেন ই। আর বেডরুম হলে তো কথাই নেই- আস্তালা ভিস্তা। তার থেকে বরং অবস্থাদৃষ্টে যা মনে হচ্ছে তাতে বলা যায়, ইটখোলায় পুড়ে মরা অনেক অনেক শ্রেয়তর।( দেখুন না, সরকার কি সহজেই খুনীদের একজন কে ধরতে পারছে)!! তাই বলছি দয়া করে প্লিজ সরকারকে বিব্রত করবেন না।চেষ্টা করুন যাতে বাসা বাড়িতে মরতে না হয়। সরকারকে যদি মৃত্যু পরবর্তীতে সাহায্য করতে চান তাহলে বাসার বাইরে আপনার পছন্দসই যে কোন জায়গা বা আপনার খুনীর সুবিধাজনক যে কোন জায়াগা বা রাস্তা ঘাট বা নিদেনপক্ষে ইটখোলায় পুড়ে মরুন
View this link উক্ত ঘটনাটিকে যারা বিচ্ছিন্ন মানতে চান না তাদের বলি: মানলাম শিশু নাঈম কে অপহরনের পর অপহরনকারীরা ইটভাটায় পুড়িয়ে মেরেছে; মানলাম শিশু নাঈমের বাবা মা সন্তানের লাশ বা পুড়ে যাওয়া ছাই ভস্ম কিছুই পাননি ; কিন্তু নাঈমের ব্যাগ, বই, পানির বোতল ইত্যাদি যে পাওয়া গেল সেটা কি কম প্রাপ্তি- আপনি কি বলতে পারবেন সেটা এর আগে অতীতের কোন সময় হয়েছে? আপনিই বলুন!হয়নি! তার মানে উদ্বিগ্ন হবার মত কিছু হয়নি!
আজকে নাঈমের ব্যবহার্য ব্যাগ, বই, পানির বোতল ইত্যাদি পাওয়া গেছে বলেই না নাঈমের মা ওগুলো আকঁড়ে ধরে বিলাপ করতে পারছেন।আগের মত হলে তো কিছুই পাওয়া যেত না।আগের থেকে যে পরিস্থিতি ভালো সেটা কি টের পাচ্ছেন? আপনারা টের না পেলেও নাঈমের মা ঠিকই টের পাচ্ছেন। কারন উনাকে তো আর শুকনো উঠোনে শুন্যে বুক চাপড়াতে হচ্ছে না! পুলিশ তার ছেলেকে উদ্ধার করতে না পারলেও তার ছেলের পানির বোতল উদ্ধার করে তাকে ধরে কাঁদার মত কিছু একটা জোগাড় করে দিয়েছে!! তাইনা?
সরকার বার বার বলছেন বেডরুমে কিছু হলে তা সামলানো খুব মুশকিল।তখন অনেকেই হেসেছেন। তারা এবার কি বলবেন?আপহরণকারীদের একজন দেখুন ঠিকই ধরা পড়েছে।কারন কি? কারন একটাই, খুন টা যে ইটখোলায় হয়েছে, বাসা বাড়িতে হয়নি।
তো সবাইকেই বলছি, ঘরে বাবা মা সন্তানাদি নিয়ে থাকতে হলে নিজ দায়িত্বে থাকুন।খুন বা হত্যা হলে সরকারের জন্য সেই পরিস্থিতি সামাল দেয়া খুউউউব ডিফিকাল্ট হয়ে যায় তা তো জানেন ই। আর বেডরুম হলে তো কথাই নেই- আস্তালা ভিস্তা। তার থেকে বরং অবস্থাদৃষ্টে যা মনে হচ্ছে তাতে বলা যায়, ইটখোলায় পুড়ে মরা অনেক অনেক শ্রেয়তর।( দেখুন না, সরকার কি সহজেই খুনীদের একজন কে ধরতে পারছে)!! তাই বলছি দয়া করে প্লিজ সরকারকে বিব্রত করবেন না।চেষ্টা করুন যাতে বাসা বাড়িতে মরতে না হয়। সরকারকে যদি মৃত্যু পরবর্তীতে সাহায্য করতে চান তাহলে বাসার বাইরে আপনার পছন্দসই যে কোন জায়গা বা আপনার খুনীর সুবিধাজনক যে কোন জায়াগা বা রাস্তা ঘাট বা নিদেনপক্ষে ইটখোলায় পুড়ে মরুন
View this link
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:০৫