চোখে এক উদ্ভ্রান্ত দিকচক্রবাল
বিন্ধ্যাচলের নৈঃশব্দ্য নিয়ত শাণিত করে দিঘল সন্ধ্যাকে
প্রতি পূর্ণিমায়
বুকের ভেতর পূর্বজনমের সুর ও ক্রন্দন ফুল হয়ে ফোটে
তারপর করুণ আলোর মতো গলে গলে পড়ে ভোর হবার অনেক অনেক আগে
সে এক বিপুল জীবনের নেশা
আমাকে শুনিয়েছিল অতিশয় রূপকথা আর অলৌকিক সন্ন্যাসের আশ্চর্য কাহিনী
আমিও সন্ন্যাসে যাবো, ঘর ছেড়েছি সেই কতোদিন
সর্বব্যাপী ক্ষোদিত তার নাম। নামের লাভায় তৃষ্ণার্ত হাত রাখি
আর নিরন্তর পুড়ে পুড়ে ক্ষয় হয়ে যাই, নিঃশেষে ছাই হয়ে যাই