হুমায়ূন স্যারকে নিয়ে কিছু লিখবো, না থাক লিখবো না এত সাহস নেই আমার।
স্যারের প্রত্যেকটা কথা যেন অমূল্য সম্পদ আমাদের জন্য।
স্যারের বই যখন প্রথম প্রথম পড়তাম, তখন অনেক এক্সাইটেড ফিলিংস ছিল।
বাসায় এসে যখন কেউ বলত, গল্পের বই পড়?
আমি জবাবে আমার কাছে থাকা হুমায়ূন স্যারের কিছু বই দেখাতাম।
তারপর আমার আম্মুর সাথে কথা বলতে শুনতাম,
তোর ছেলে অনেক ভালো, হুমায়ূন স্যারের বই পড়ে।
এখন স্যারের বেশীরভাগ বইই আমি পড়ে শেষ করে ফেলেছি।
স্যারের নতুন বই চাই, এই চাওয়াটা জানি কখনোই পূর্ণ হওয়ার নয়।
জীবনে অনেক সখ ছিল, স্যারের সাথে দেখা করে স্যারের একটা অটোগ্রাফ নিবো, স্যারের সাথে দুই-তিন মিনিট কথা বলবো। জানি, বর্তমানে এই সখও কখনো পূর্ণ হওয়ার নয়। স্যারতো আমাকে ফাঁকি দিয়ে চলে গেছেন অজানা কোন রাজ্যে।
আজ স্যারের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী, স্যারের সব পুরোন বইগুলাকে নিয়ে বসেছি আজ।
আজ স্যারকে অনেক মিস করছি।
সবশেষ একটা কথাই বলবো, হুমায়ুন আহমেদ স্যার বেঁচে আছেন, বেঁচে থাকবেন।
মৃত্যু তাকে অমরত্ত্ব দিয়েছে তার প্রতিভার হাত ধরে।
স্যারের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকীতে স্যারকে স্মরণ করছি শ্রদ্ধা ভরে ।