• মহান আল্লাহ বলেনঃ ইসলাম একটি ধর্মের নাম। (আল ইমরানঃ১৯)
• মাওলানা মওদুদী বলেনঃ ইসলাম কোন ধর্মের নাম নয় বরং এটা এক্তি বিপ্লবী মতবাদ।(তাফহিমাতঃ১খন্ড পৃঃ৬২)
• ইসলাম বলেঃ মহান আল্লাহ কোন ক্ষেত্রে জুলুমের আশঙ্কা জনিত কোন বিধান দেন নাই। (সুরা ইউনুস:৪৪)
• মাওলানা মওদুদী বলেনঃ যে ক্ষেত্রে নর-নারী আবাধ মেলামেশা, সে ক্ষেত্রে জেনার কারনে (আল্লাহর আদেশ কৃত) রজম শাস্তি প্রয়গ করা নিঃসন্দেহে জুলুম। (তাফহিমাতঃ২খন্ড পৃঃ ২৮১)
• ইসলাম বলেঃ ফেরেস্তাগন নুরের তৈরী আল্লাহর মাখলুক। তাদের স্ত্রী বা পুরুষ কোনটিই বলা যাবে না। তাদের পানা হারের প্রয়োজন হয়না। সর্বদা তারা আল্লাহর ইবাদাত এ মশগুল থাকেন(আকায়েদুল ইসলাম পৃঃ৫১০ )
• মাওলানা মওদুদী বলেনঃ ফেরেস্তা প্রায় ঐ জিনিস যাকে গ্রীক, ভারত ইত্যাদি দেশের মোশরেকরা দেব-দেবী স্থির করতো। (তাজদিদ ও ইহয়ায়ে দ্বীন পৃঃ১০)
• ইসলাম বলেঃ নবীগন মাসুম অর্থাৎ নিঃস্পাপ তারা কোন গুনাহ করেননি। (তরজুমানুস সুন্নাহ ৩য়খন্ড পৃঃ৩০৫)
• মাওলানা মওদুদী বলেনঃ নবীগন মাসুম নন প্রত্যেক নবীই গুনাহ করেছেন। (তাফহিমাত ২য়খন্ড পৃঃ৪৩)
• ইসলাম বলেঃ মহানবী (সঃ) মনগড়া কোন কথা বলেননি (আল কোরআন)
• মাওলানা মওদুদী বলেনঃ মহানবী (সঃ) মনগড়া কোন কথা বলেছেন। এবং তিনি নিজের কথাই নিজেই সন্দেহ করেছেন। (তরজুমানুল কুরআন রবিঃ আউঃ সংখ্যা, ১৩৫৬ হিঃ)
• ইসলাম বলেঃ সাহাবায়ে কেরাম সমলোচনার বাহিরে। তাদের দোষ বর্ণনা করা হারাম ও কবিরা গুনাহ। (শরহুল আকায়েদ পৃঃ৩৫২)
• মাওলানা মওদুদী বলেনঃসাহাবায়ে কেরাম সমলোচনার বাহিরে নন। তাদের দোষ বর্ণনা করা যায়। সাহাবাদের সম্মান করার জন্য ইহা যদি জরুরী মনে করা হয় যে কোন ভাবেই তাদের দোষ বর্ণনা করা যাবে না তবে আমার (মওদুদী) দৃষ্টিতে ইহা সম্মান নয় বরং মূর্তি পূজা। যার মূলউৎপাটন এর জন্য জামাতে ইসলামির জন্ম (তরজুমানুল কুরআন ৩৫শ’ সংখ্যা, পৃঃ৩২৭)
• মাওলানা মওদুদী আরও বলেনঃ হযরত আবু বকর (রাঃ) দুর্বলমনা ও খেলাফতের দায়িত্ব বহনে আযোগ্য ছিলেন (তাজদিদ ও ইহয়ায়ে দ্বীন পৃঃ২২) # নবী করীম (সঃ) এর ওফাতের সময় ব্যাক্তি সম্মানের কু-মনোবৃত্তি হযরত উমর (রঃ)কে পরাভূত করেছিল (তরজুমানুল কুরআন রবিঃসানিঃ৩৫৭হিঃ) # হযরত উসমান (রঃ) এর মাঝে সজন-প্রীতি বদ গুন বিদ্যমান ছিল।(খেলাফত ও মুলকিয়াত, পৃঃ৯৯) # হযরত আলী আপন খেলাফত জামানায় এমন কিছু কাজ করেছেন যাকে অন্যায় বলা ছাড়া উপায় নেই। (খেলাফত ও মুলকিয়াত, পৃঃ১৪৬) # হযরত মুয়াবিয়া (রঃ) স্বার্থবাদী, গনিমতের মাল আত্মসাদকারী, মিথ্যাসাক্ষী সংগ্রহকারী ও অত্যাচারী ছিলেন। (খেলাফত ও মুলকিয়াত, পৃঃ১৭৩)
• ইসলাম বলেঃ কোরানুল কারিমের মনগড়া ব্যাখা করা হারাম ও নাজায়েজ। (তিরমিজি২য়খন্ড পৃঃ১১৯)
• মাওলানা মওদুদী বলেনঃ কোরানুল কারিমের মনগড়া ব্যাখা করা জায়েজ। (তরজুমানুল কুরআন জমাঃ উখরা সংখ্যা, ১৩৫৫ হিঃ)
• ইসলাম বলেঃ মহানবী (সঃ) এর আদত-আখলাক ও সভাব-চরিত্র আমাদের অনুকরণের জন্য উত্তম নমুনা বা সুন্নত। (বুখারী ২য়খন্ড পৃঃ ১০৮৪)
• মাওলানা মওদুদী বলেনঃ মহানবী (সঃ) এর আদত-আখলাককে সুন্নত বলা এবং উহার অনুসরনের জন্যে জোর দেয়া আমার মতে সাংঘাতিক ধরনের বিদআত ও মারাত্বক ধর্ম বিকৃতি। (রাসায়েল মাসায়েল পৃঃ২৪৮)
• ইসলাম বলেঃ সিনেমা দেখা নাজায়েজ ও হারাম। (কেফায়াতুল মুফতি)
• মাওলানা মওদুদী বলেনঃ প্রকৃত রুপে সিনেমা দেখা জায়েজ। (রাসায়েল মাসায়েল পৃঃ২৬৬)
• ইসলাম বলেঃ দ্বীনের আসল উদ্দেশ ইসলামী হুকুমাত। নামাজ, রোজা, যাকাত, ইত্যাদি সমস্ত ইবাদতই উক্ত উদ্দেশে (ইসলামী হুকুমাত) অর্জনের মাধ্যম। (আকাবিরে উম্মাত কি নাজদিক মে পৃঃ৬৪)
• ইসলাম বলেঃ সেহেরীর শেষ সীমা সুবহে সাদিক। সুবহে সাদিকের পর পানাহার করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যাবে। (তিরমিজি পৃঃ১২৫)
• মাওলানা মওদুদী বলেনঃ সেহেরীর জন্য এমন কোন শেষ সীমা নিদিষ্ট নেই যার কয়েক মিনিট এদিক ওদিক হলে রোজা ভঙ্গ হবে। (তাফহীমুল কুরআন পৃঃ৪৬)