ছোটন চলে স্কুলেতে বই শ্লেট হাতে ,
বদরুল ভাই কাদঁছে ভীষন যাবে সাথে সাথে,
চান্কু হল লক্ষ্মীছাড়া পান্কু হয়ে ঘোরে ,
চিটি যাবে সবার আগে উঠল অনেক ভোরে ,
শিমুল ফুটেছে,পলাশ ফুটেছে,কিংশুকও গাছে,
রাজামশাই ফুলের বাগান আলো করে আছে,
দূর্বল শরীর চিকন মিঞার,তাকে সাথে নিয়ে
চাচামিঞা চলছে ধীরে লাঠি ভর দিয়ে ।
তামিমের আসতে দেরী ,সাজছে বসে ঘরে ,
আইরিনের কসমেটিকস প্রায় ই চুরি করে ,
উধাও হয়ে ভাবছে ভাবুক ,পথে হল দেরী,
কবিতার খাতা তার কেটেছে সব জেরী।
ক্লাসে বসে ভাবছে মুহিব কটা দেবে গোল ,
ক্রিকেট খেলার বারটা কোথায় হচ্ছে গন্ডগোল ,
নোবেল পেয়েও নোবেল জয়ীর মনটা ভরে নাই,
দানবাক্সে পয়সা ফেলে আরো কিছু চাই ।
কালপুরুষ সুখীমানুষ আসে আগে আগে,
অনুবাদে সেরা নম্বর পারভেজের ভাগে ।
অপরাজিতা,অপসরা পড়ে দিয়ে মন,
নন্দিনি বাংলা লেখায় সফলকাম হন ।
ফেরারী পাখী আকাশেতে ওড়ে ডানা মেলে,
অচেনা সৈকতে যাবে চলে ব্লগ স্কুল ফেলে।
ছবি আকেঁ বসে শুধু পড়ছেনা রানা,
ছন্নছাড়ার পেন্সিল ধরতে তার মানা।
নুশেরার টিফিনেতে কেক খাওয়া চাই,
সাজির সাথে মাসুদ রানা পড়ছে বসে তাই ।
নাঈম, শামীম, মিল্টন লিখছে দিয়ে মন,
কৌশিক লতা আনল ছিড়ে ঘুরে কাশবন ,
চোরঁকাটা লাগল বলে আবীর করে রাগ ,
ক খ গ লিখতে গিয়ে সিটিজিতে দাগ ।
রূপান্তর,বিবর্তনবাদ শেখেনা সব পাজি ,
সাজঁবাতির রূপকথা শুনতে সবাই রাজি।
আজনবী হয়ে থাকে নিলা আজ কেন যে?
এস্কিমো যীশুকে বলে ইগলু সে ভেঙ্গেছে।
কাকন পরা হাতে তার খুশবু ছড়ানো,
লীনা খোজেঁ চোখের বালি বন্ধ করে পড়ানো।
পদক চুরির অপরাধে নাফিস পেলো শাস্তি,
একপায়ে দাড়িয়ে থাকে কাধেঁ নিয়ে ভিস্তি ।
চীন ঘুরে দেখে এল কত কি যে বাবুয়া ,
ডায়রীটা নিয়ে এল ,পড়বে সব পড়ুয়া ,
ব্লগ স্কুল চলছে ভাল ,চলবে আরো চলবে,
যার যা খুশী বলতে পার ,সত্যি কথা বলবে ।
(কাল্পনিক চরিত্র সব ,কারো সাথে মেলাবার চেষ্টা করলে .......লিখবোনা বলে দিলাম )
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:২১