আমার সেজ মামার মেয়ের বিয়েতে অস্টেলিয়া নিউজিল্যন্ড থাইল্যন্ড থেকে প্রায় ৪০ থেকে ৫০ জন বিদেশি আসে । আমার মামা একজন অসটেলিয়ান পাসপোর্ট ধারী বাংলাদেশী প্রবাসী। আমার মামী ইমেগ্রেসান অফিসার হওয়ায় আর আমার মামা সেভরোনের ইন্জিনিয়ার হওয়ায় অনেক বিদেশী আসে আমাদের দেশে উনাদের মেয়ের বিয়ে খেতে।
বিয়ের দুদিন আগে চিটাংগ এর একটা ক্লাবে মেহেদী নাইট হচ্ছিল। তো সে উপলক্ষে আমার কাজিনের অনেক বিদেশী ফ্রেনড সহ মামা মামীর আরো অনেক কলিগ আসে । রাতের ১২ টা থেকে অনুস্ঠান শুরু হয় । অনুস্ঠানে চিটাংগ এর পুলিশ কমিশনার ও ছিল । ১২.৩০ টার করে জামাই আসলে সবাই বরন করতে য়ায।আর কিছু টেবিলে খাচ্ছিল। সেসময় মেয়েরা তাদের প্রয়জনীয় জিনিষ পত্র সহ আরো অনেক কিছু ্যায় ্যায় নিবন্ধন করা টেবিলে রেখে ্যায়। টারা কোন সন্দেহ করেনি। কারন ক্লাবের সিকিউরিটিতে বাংলাদেশ পুলিশ ছিল । বরকে বরনে ২০ - ২৫ মিনিট পর সবাই ্যখন গিরে আসে দেখে মেয়েদের ব্যগ সহ অনেক প্রয়োজনীয় মালামাল খুজে পাওয়া ্যাচ্ছেনা । সাথে খোয়া ্যায় বিদেশী গুলার পাসপোর্ট সহ দামীদামি অনেক ব্লেক বেরি , অ্যপেল সহ টেবলেট জাতীয় দামি সেট সহ আরো অনেক কিসু ।
সেই মুহুর্তে বিদেশি গুলার চোখের পানি কে দেখে । পাসপোর্ট হারায় বিদেশী গুলার কান্না । উপস্থিত মহিলা পুলিশ কমিশনার তো হতবাক। বেচারা কি বিদেশহি গুলাকে সামাল দিবে না বাংলাদেশহি গুলাকে জবাব দিবে।
্যেমন কথা তেমন কাজ । আধা ঘন্টার মধ্যে আজাদী আফিসের সাংবাদিক এসে হাজির। ওমা কি তুলকাম কান্ড। সাথে সাথে এরিয়ার নেতা আর আরো ক্ষমতাবান ব্যক্তিদের ডাকা হল।
পুলিশ কমিশনার এই বলে প্রতিজ্বা করে গেল ্যে বিয়ের দিন সবাইকে সব মালপত্র ফেরত দিবে।
্যেমন কথা তেমন কাজ । বিয়ের দিন মোবাইল ,ট্যবলেট সহ মানিব্যগ ওফেরত দেয়। তাতে ্যেমন ছিল ঠিক তেমন টাকা আছে। বিদেশী গুলার ডলার রের কোন পরিবর্তন হয় নাই। গনে গনে সব ডওলারও ফিরে পাই ওরা। একটা টাকাও মারতে পারে নাই।
বেচারা পুলিশ কমিশনার সবার কাছে ২য় বার করে ক্ষমা চাই।
পরে জানতে পারলাম বিদেশী গুলা বাংলাদেশী পুলিশের ব্যবহার আর সততার পঞ মুখ
। ওদের কাছে বাংলাদেশ পুলিশ শ্রেস্ট পুলিশ।
মাঝে মধ্যে মনে হয় পুলিশ বিদেশী জনগনের বন্ধু।