somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বান্দরবন ভ্রমণ!!!!!!!!!!!!!!!!

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :





বান্দরবান জেলায় দেখার মতো জায়গাগুলো হলা: ১। নীলগিরি, ২। স্বর্ণমন্দির, ৩। মেঘলা, ৪। শৈল প্রপাত, ৫। নীলাচল, ৬। মিলনছড়ি, ৭। চিম্বুক, ৮। সাঙ্গু নদী, ৯। তাজিনডং, ১০। কেওক্রাডং, ১১। জাদিপাই ঝরণা, ১২। বগালেক, ১৩। মিরিঞ্জা পর্যটন কমপ্লেক্স, ১৪। প্রান্তিক লেক, ১৫। ঋজুক জলপ্রপাত, ১৬। নাফাখুম জলপ্রপাত। এছাড়া বান্দরবানে কয়েকটি ঝিরি রয়েছে। যেমনঃ চিংড়ি ঝিরি, পাতাং ঝিরি, রুমানাপাড়া ঝিরি।

এতগুলো জায়গা একসাথে দেখা সম্ভব নয়। তবে বান্দবান শহরে থেকে, আশেপাশের ৭টি এলাকা- স্বর্ণ মন্দির, নীলগিরি, মেঘলা, নীলাচল, শৈল প্রপাত, মিলনছড়ি ও চিম্বুক ঘুরে আসতে পারেন।

দেশের অন্যান্য যেকোন জায়গা থেকে ট্রেনে বা বাসে প্রথমে চট্টগ্রাম, সেখানে বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে সোজা বান্দরবান যাওয়া যায়। আর ঢাকা থেকে সরাসরি বান্দরবান পর্যন্ত বাস সার্ভিস আছে।

ঢাকা থেকে সরাসরি: আরামবাগ থেকে শ্যামলী, ঈগল, ইউনিক বাস সার্ভিস সরাসরি বান্দরবান যায়। জনপ্রতি ভাড়া ৬০০ থেকে ৬৫০টাকা।

চট্টগ্রাম হয়ে বান্দরবান: দেশের যেকোন এলাকা থেকে বান্দরবান যাওয়ার জন্য প্রথমে চট্টগ্রাম যেতে হবে। সেখানের বহদ্দারহাট টার্মিনাল থেকে বাস-এ করে যেতে হবে বান্দরবান। বিভিন্ন বাস সার্ভিস আছে। প্রতি ৩০ মিনিট পরপর বাস ছেড়ে যায়। ভাড়া জনপ্রতি ২০০ থেকে ২৫০ টাকা।

কোথায় থাকবেন: বান্দরবান সদরে বেশ কয়েকটি হোটেল রয়েছে। এগুলো হল- হোটেল ফোর স্টার, হোটেল গ্রিন হিল, হোটেল হিল বার্ড, হোটেল পূরবী, হোটেল প্লাজা ইত্যাদি। এছাড়া হোটেল থ্রি স্টার বান্দরবান বাসস্ট্যান্ডের পাশে অবস্থিত। নীলগিরির গাড়ি এই হোটেলের সামনে থেকে ছাড়ে। এই হোটেলের সুবিধা হল এখানের ৪ বেডের একটি ফ্ল্যাটে ৮ থেকে ১০ জন একসাথে থাকতে পারে।

নীলগিরি

নীলগিরি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্যটন কেন্দ্র। এর উচ্চতা প্রায় ৩ হাজার ফুট। এটি বান্দরবান জেলার ‘থানছি’ উপজেলায় অবস্থিত। বান্দরবান জেলা সদর থেকে ৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্ব দিকে এই পর্যটন কেন্দ্রের অবস্থান। এই পর্বতের পাশেই রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে অবহেলিত উপজাতী সম্প্রদায় ম্রো পল্লী। যাদের বিচিত্র সংস্কৃতি দেখার মত। বর্ষা মৌসুমে নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্র থেকে মেঘ ছোঁয়ার দূর্লভ সুযোগ রয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে নীলগিরি থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়। বান্দরবানের সবচেয়ে সুন্দর ও আধুনিক পর্যটন কেন্দ্র এটি। যা সেনা তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। এর পাশেই রয়েছে একটি সেনাক্যাম্প। বান্দরবান জেলা সদর থেকে নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্রের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় অধিকাংশ পর্যটক দিনে গিয়ে দিনেই ফিরে আসেন। বান্দরবান জিপ স্টেশন থেকে জিপ, ল্যান্ড রোভার, ল্যান্ড ক্রুজারসহ অন্যান্য হালকা গাড়িও ভাড়ায় পাওয়া যায়। নীলগিরি যাওয়ার পথে সেনা চেকপোস্টে পর্যটকদের নাম ও ঠিকানা লিপিবদ্ধ করতে হবে। বান্দরবান জেলা সদর থেকে সাধারণত বিকেল ৫ টার পর নীলগিরির উদ্দেশে কোন গাড়ি যেতে দেয়া হয় না। এছাড়া নিরিবিলিতে স্বপরিবারে কয়েকটা দিন কাটাতে এটি একটি আদর্শ জায়গা। এরজন্য বান্দরবান সদর সেনা রিজিয়নে বুকিং দেয়া যায়। যোগাযোগ করতে হবে- পেট্রো এভিয়েশন : ৬৯/২, লেভেল-৪,রোড-৭/এ, ধানমন্ডি, ঢাকা এই ঠিকানায়।

স্বর্ণমন্দির

এটি বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের মন্দির বা প্যাগোডা। যেটার আরেক নাম ‘মহাসুখ প্রার্থনা পূরক বৌদ্ধধাতু চেতী’। তবে স্বর্ণ মন্দির নামেই এটা পরিচিত বেশি। বান্দরবানের উপশহর বালাঘাটা’র পুল পাড়ায় এর অবস্থান। বান্দরবান জেলা সদর থেকে এর দূরত্ব ৪ কিলোমিটার। সুউচ্চ পাহাড়ের চূড়ায় তৈরি সুদৃশ্য এই স্বর্ণ মন্দিরটির আসলে বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের একটি পবিত্র তীর্থস্থান। নামেই বোঝা যায় এটির রঙ সোনালি। দেশ বিদেশ থেকে অনেক বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এখানে প্রার্থনা করতে আসেন। গৌতমবুদ্ধের সমসাময়িক কালে নির্মিত বিশ্বের সেরা কয়েকটি বুদ্ধ মূর্তির মধ্যে একটি এখানে রয়েছে। এই বৌদ্ধ মন্দির বা প্যাগোডাটি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সেরা প্যাগোডাগুলোর মধ্যে অন্যতম। পাহাড়ের উপর একটি পুকুর আছে যা দেবতা পুকুর নামে পরিচিত। এই প্যাগোডা থেকে বান্দরবানের বালাঘাটা উপশহর আর আশপাশের সুন্দর নৈস্বর্গিক দৃশ্য দেখা যায়। এ ছাড়া বান্দরবান রেডিও স্টেশন, বান্দরবান থেকে চন্দ্রঘোনা যাওয়ার আঁকাবাঁকা পথটাও দেখতে বেশ লাগে। এই প্যাগোডা একটি আধুনিক ধর্মীয় স্থাপত্যের নিদর্শন। প্রতিবছর নির্দিষ্ট সময়ে এখানে মেলা বসে। এ প্যাগোডাটি পুজারীদের জন্য সারাদিন খোলা থাকে আর ভিন্ন ধর্মাবলম্বী দর্শনার্থীদের জন্য বিকেল ৫ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত খুলে দেওয়া হয় ।

মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র

বান্দরবান শহরে ঢুকতে বান্দরবান কেরাণীহাট রাস্তার পাশেই পার্বত্য জেলা পরিষদ সংলগ্ন এলাকায় এটি অবস্থিত। পাহাড়ের খাদে বাঁধ নির্মাণ করে কৃত্রিম হ্রদের সৃষ্টি করা হয়েছে । বান্দরবান শহর থেকে এই কেন্দ্রটির দূরত্ব ৪ কিলোমিটার। বেড়াতে আসা পর্যটকদের চিত্ত বিনোদনের জন্য এখানে রয়েছে শিশুপার্ক, নৌকা ভ্রমনের সুবিধা, ঝুলন্ত সেতুর মাধ্যমে চলাচলের ব্যবস্থা এবং সাময়িক অবস্থানের জন্য একটি রেস্টহাউস। এছাড়া আকর্ষণীয় একটি চিড়িয়াখানা এই কেন্দ্রের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে বহুগুণ। বান্দরবান জেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্ববধানে এটি পরিচালিত হয়।

নীলাচল ও শুভ্রনীলা

বান্দরবান জেলা সদরের প্রবেশ মুখ টাইগার পাড়ার কাছাকাছি পাশাপাশি অবস্থিত এ পর্যটন কেন্দ্র দুটি। নীলাচল জেলা প্রশাসন ও শুভ্রনীলা বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এই পর্যটন কেন্দ্র দুটি পরিচালিত হয় । নীলাচল-এর উচ্চতা প্রায় ১৭০০ ফুট। বান্দরবান জেলা সদর থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে এটা অবস্থিত। এ পাহাড়ের উপর নির্মিত এ দুটি পর্যটন কেন্দ্র থেকে পার্শ্ববর্তী এলাকার দৃশ্য দেখতে খুবই মনোরম।

চিম্বুক

বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম পর্বত। চিম্বুক সারা দেশের কাছে পরিচিত নাম। বান্দরবান জেলা শহর থেকে ২৬ কিলোমিটার দূরে চিম্বুক পাহাড়ের অবস্থান। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা প্রায় ২৫০০ শত ফুট। চিম্বুক যাওয়ার রাস্তার দুই পাশের পাহাড়ী দৃশ্য খুবই মনোরম। যাওয়ার পথে সাঙ্গু নদী চোখে পড়ে। পাহাড়ের মাঝে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সড়ক দিয়ে এঁকেবেঁকে যাওয়ার সময় মনে হবে গাড়িতে করে বুঝি চাঁদের বুকে পাড়ি জমাচ্ছেন। ২৫০০ ফুট উঁচুতে দাঁড়িয়ে এ অপরূপ বিচিত্র প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে পাবেন চিম্বুকে। পাহাড়ের উপর দাঁড়িয়ে দেখতে পাবেন নিচে ভেসে যাচ্ছে মেঘের ভেলা। পার্শ্ববর্তী জেলা কক্সবাজার আর চট্টগ্রাম এর বিভিন্ন উপজেলাগুলোকে দেখা যায় এখান থেকে। বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ের পাশ দিয়ে ভেসে যাওয়া মেঘ দেখে মনে হয় মেঘের স্বর্গরাজ্য চিম্বুক।

থানছি সড়কের দূর্গম পাহাড়ী এলাকায় চিম্বুক অবস্থিত হওয়ায় এখানে হোটেল বা রেস্তোরাঁ গড়ে ওঠেনি। জেলা প্রশাসকের তত্ত্ববধানে একটি রেস্টহাউস আছে। জেলা প্রশাসকের অনুমোতিক্রমে রাত্রি যাপনের সুযোগ রয়েছে। চিম্বুকের পাশে সেনাবাহিনীর ক্যান্টিন রয়েছে। এখানে সকালের নাস্তা ও দুপুরে খাবার পাওয়া যায়। এছাড়া খাবারের জন্য বান্দরবান থেকে চিম্বুক যাওয়ার পথে মিলনছড়ি ও শাকুরা নামে ২টি পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে। তবে বান্দরবান থেকে হালকা খাবার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে রওনা দেওয়াটাই সবচেয়ে ভাল।

চিম্বুক যেতে হলে বান্দরবান শহরের রুমা বাস স্টেশন থেকে চাঁদের গাড়ি হিসেবে পরিচিত জীপ, ল্যান্ড ক্রুজার, ল্যান্ড রোভার, পাজেরো এবং বান্দরবান-থানছি পথে যাতায়াত করা বাস ভাড়া নিতে হবে (স্পেশাল বাস যা দূর্গম পাহাড়ী পথে চলাচল করতে সক্ষম)। রাস্তা বেশ দূর্গম হওয়ায় বাসে যাতায়ত করা ঝুঁকিপূর্ণ। চিম্বুক-থানছি পথে বিকেল ৪ টার পরে কোন গাড়ি চলাচল করে না। তাই পর্যটকদের ৪ টার মধ্যে ফিরে আসা উচিত।

শৈল প্রপাত

বান্দরবান রুমা রাস্তার ৮ কিলোমিটার দূরে শৈলপ্রপাত অবস্থিত। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপূর্ব সৃষ্টি। সারাক্ষণ ঝর্ণার হিমশীতল পানি এখানে বয়ে যাচ্ছে। এই ঝর্ণার পানিগুলো খুবই স্বচ্ছ। বর্ষাকালে এ ঝর্ণার দৃশ্য দেখা গেলেও ঝর্ণাতে নামা বেশ কঠিন। বছরের বেশিরভাগ সময় দেশী বিদেশী পর্যটকে ভরপুর থাকে। রাস্তার পাশেই শৈলপ্রপাতের অবস্থান হওয়ায় এখানে পর্যটকদের ভিড় বেশি দেখা যায়। এখানে দুর্গম পাহাড়ের কোল ঘেঁষা আদিবাসী বম সমপ্রদায়ের সংগ্রামী জীবন প্রত্যক্ষ করা যায়। বান্দরবান শহর থেকে চাঁদের গাড়ি কিংবা গাড়ি ও জিপ ভাড়া করে শৈলপ্রপাতে যাওয়া যায়।

মিলনছড়ি

মিলনছড়ি বান্দরবান শহর থেকে ৩ কিঃমিঃ দক্ষিণ পূর্বে শৈলপ্রপাত বা চিম্বুক যাওয়ার পথে পড়ে। এখানে একটি পুলিশ পাড়ি আছে। পাহাড়ের বেশ উপরে রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে পূর্ব প্রান্তে অবারিত সবুজের খেলা এবং সবুজ প্রকৃতির বুক ছিঁড়ে সর্পিল গতিতে বয়ে যাওয়া সাঙ্গু নামের মোহনীয় নদীটি দেখা যাবে।

এই জায়গাগুলো দেখতে যাওয়া-আসা মিলিয়ে হাতে চার থেকে পাঁচ দিনের সময় নিয়ে যেতে হবে। সবচেয়ে ভালো হয় রাতে ভ্রমণ করে ভোরে বান্দরবান পোঁছানো। আর সেখান থেকে বিকালে রওনা দিয়ে ফিরে আসা। এতে করে দুই দিনেই বান্দরবানের এই জায়গাগুলো ঘুরে আসা সম্ভব। একটি জিপ গাড়ি ভাড়া করে এই এলাকাগুলো ঘুরে আসতে খরচ পড়বে ৮ হাজার টাকার মত। একটি জিপ গাড়িতে ৮ থেকে ১০ জন বসতে পারে।

View this Link

২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

'অপ্রেমের মৃত্যু' - ব্লগার আলমগীর সরকার লিটনের এক দারুণ সৃষ্টি

লিখেছেন সত্যপথিক শাইয়্যান, ০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:৫৮



চর্ম চোখ আমাদের অনেক কিছু দেখায়। আমরা তা বুঝার চেষ্টা করি। কোন কোনটাকে সত্যি বলে মেনে নেই। কখনো কি নিজেকে প্রশ্ন করেছি, আমরা যাকে সত্য বলে মেনে নেই,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আগামীর তরুণ রাষ্ট্র নায়কদের জন্য ড. ইউনূস হতে পারেন অনুকরণীয় আদর্শ !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৪০


আগামীর বাংলাদেশে আমরা কি করাপ্টেড অথবা বাবার উত্তরাধিকারী কাউকে রাষ্ট্রনায়ক হিসাবে ক্ষমতায় দেখতে চাই ? অবশ্যই না ! বাংলাদেশের তরুণেরা চায় ভবিষ্যতের রাষ্ট্রনায়ক হবে ইয়ং এবং ডায়নামিক চরিত্রের অধিকারী। সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Natural Justice.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ১০:০৯

Natural Justice.....

Natural Justice বা প্রকৃতির বিচার কিম্বা রিভেঞ্জ অব ন্যাচার বলে যে একটা কথা আছে, সেই ব্যাপারটা গভীরভাবে অনুধাবন করার একটা বাস্তব উদাহরণ আশা করি সবার সামনেই এখন ভিজিবল।

আমরা অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ড. ইউনূসের মতো বোকা হওয়া শিখতে হবে! | দৈনিক কালবেলা উপসম্পাদকীয়

লিখেছেন সত্যপথিক শাইয়্যান, ০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ১০:৫৭



আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সারা জীবন উল্টো কাজ করে সাফল্য পেয়েছেন। কনভেনশনাল ব্যাংকগুলো ধনী ব্যক্তিদের ঋণ দেয়, অথচ তার গ্রামীণ ব্যাংক দরিদ্রদের মধ্যে ঋণ বিতরণ করে। বাংলাদেশের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মধ্যরাতে পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে হামলা চালাল ভারত

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৭ ই মে, ২০২৫ রাত ৩:৫২


পাকিস্তানের বাহাওয়ালপুর, কোটলি ও মুজাফফরাবাদের পাহাড়ি অঞ্চলের কাছে একাধিক জায়গায় হামলা চালিয়েছে ভারত। এ হামলায় এক শিশু নিহত ও ১২ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী এক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×