ইসরাইল দুই দুইটা আরব যুদ্ধ সমগ্র আরব বিশ্ব মিলেও পারলোনা ইসরাইল ধ্বংস করতে কেন ⁉️ কারন আরবরা লাল মাংস খোর মাথা মোটা জাত তাই ‼️ হ্যা এটাই সত্য ইসরাইল যদি এশিয়ার কোন অঞ্চলে হতো আর এশিয়ার সকল দেশ এর বিপক্ষে থাকতো তাহলে ওর ভাবলীলা সঙ্গ করে ইহুদিদের সুইপার বানাতো কারন এশিয়ানরা নিরামিষ ভোজী ঠান্ডা মাথার জাত l দুইশ বছর ব্রিটিশরা শাসন করে পরে কোনরকম ইজ্জত নিয়ে পালিয়েছে এখনও সম্পদশালী আরবে ওরা যেভাবে লাঠি ঘোরায় এশিয়া অঞ্চলের ছোট কিছু দেশ ছাড়া মোটামুটি শক্তি রাখে এমন দেশের চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলার ক্ষমতা ইউরোপ আমেরিকার নাই যেমন চীন মালয়েশিয়া কোরিয়া l আর পশ্চিমাদের সবচেয়ে বড় হুমকি এখন এশিয়া অঞ্চল l আরব তো দুধ ভাত এত সম্পদ থাকার পরেও এরা আমেরিকাকে নাচাতে পারে না শুধু বুদ্ধির অভাবে l আসলে মুসলমানরা গরু খোর লাল মাংস খোর কথায় কথায় মাথা গরম আমরা ঐ যুগে বাল ছিড়ছি সেই যুগে আঁটি বানছি ‼️ এই চালান আর কোন চালান নাই l এরা কখনো একটি বিষয়ের মূলে যায় না বা যাওয়ার চেষ্টাও করে না শুধু আসে পাশে গাধার মত ঘুরে আর আমেরিকা গলায় দড়ি দিয়ে ঘুরায় ‼️
ইসরাইল কি ⁉️ ইসরাইলের পরিচয় কি ⁉️ আমি শত ভাগ নিশ্চিত আরবের কোন রাষ্ট্র প্রধান রাষ্ট্রের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা রাজনীতিবিদ (যদিও রাজনীতি এই শব্দ আরবরা বুঝে কিনা আমি নিশ্চিত না ) আরবে রাজনীতিবিদ আছে কিনা সন্দেহ ‼️সামরিক কর্মকর্তা কেউ সঠিক উত্তর দিতে পারবে না l কারন এরা ভাবতেই পারে না ভাবার ক্ষমতা নাই এবং যা তাদেরকে ভাবানো হয় তাই তারা ভাবে l কিন্তু এশিয়ানরা ব্যতিক্রম এরা ভাবার চেষ্টা করে নিজেদের নিজস্ব ভাবনার ধারা আছে এবংহ নিজেদের মত করে ভাবে কিছু সময় প্রভাবিত হলেও তা সাময়িক তবে একমাত্র ব্যতিক্রম পাকিস্তান তাও আবার মুসলিম দেশ l এ পর্যায়ে বলে রাখি আমি একজন মুসলমান এবং নিজের ধর্মের প্রতি বিশ্বাস আছে তরিকা হিসেবে সুন্নি l (যদিও তরিকা আমার কাছে খুবই ফালতু যুক্তিহীন ফাইজলামি মনে হয় ) পরিচয় এজন্য দিলাম নামে অনেকে ভুল বুঝতে পারে l
আসি ইসরাইলের পরিচয়ে l তুমি যখন তোমার শত্রুর সাথে যুদ্ধ করবে প্রথম কাজ তোমার শত্রুকে চেনা মুসলমানরা তাদের শত্রুই চিনে না জয় আসবে কিভাবে ⁉️ সাতদিন যুদ্ধ করে পুচকি ইসরাইল খতম করে দিবে এই ভাবনা নিয়ে যুদ্ধ করলে যুদ্ধে তো হারবেই l অত ব্যাখ্যা দিবো না আগে ইসরাইলের পরিচয় ব্যাখ্যা দিয়েছি কেউ চাইলে লিংক দিয়ে দিবো l। ইসরাইল হচ্ছে পশ্চিমাদের দাস কলোনী ব্রিটেনের দয়ায় এবং মিত্র শক্তি (পরবর্তীতে ন্যাটো )পরিচালিত একটি কলোনী l এই সহজ বিষয় আরবদের ঘটে এখনও ঢুকে না পুরো বিশ্বকে বোকা বানিয়ে প্রচার করে ইসরাইল স্বাধীন দেশ ‼️
কিন্তু বিশ্বের ঠেকা নাই ইসরাইল ফিলিস্তিন নিয়ে আমাদের ঠেকা মুসলমাদের ঠেকা কারন আল আকসা কারন ফিলিস্তিন আমার ভাই তাই আমার কলিজাও রক্ত ঝরে মৃত্যু আগে মুহুর্ত পর্যন্ত রক্ত ঝরবে l তাই বিশ্ব এত ভাবে না দুইদিন হাউ কেউ পরে লাশেরর উপর লাশ দিন শেষে মুসলমানরা পরাজিত জাতি l
ইসরাইলের সাথে টেকনিক ছাড়া যুদ্ধে জেতা সহজ না কারন ন্যাটোর সকল সামরিক শক্তি এর পেছনে তাহলে উপায় কি ❓আছে উপায় আছে মাত্র তিনটি পদ্ধতি
১ দীর্ঘ যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে হবে প্রয়োজনে ১০০ বছরের লক্ষ্য নিতে হবে l
২ জল স্থল আকাশ পথ কোন দিক দিয়ে একটি মাছি যাতে ইসরাইলে ঢুকতে না পারে l ঘোষণা হবে ইসরাইল মুখী যে কোন জাহাজ বিমান গাড়ি পাখি কুত্তা বিলাই মশা মাছি পর্যন্ত সব কিছু বৈধ লক্ষ্য হবে l
ব্যস আর কিছু করতে হবে না শুধু ইসরাইল ঘিরে সীমান্ত পাহারা দেয়া যাতে একটি মাছি না ঢুকতে পারে l আর প্রতিদিন ২০-৫০ টি রকেট মারবে যার লক্ষ্য শুধু নৌ বন্দর বিমান বন্দর l আর প্রতি শুক্রবার ৫০০ - ৭০০ রকেট যাবে l মাঝে মাঝে দুই তিনশো l কোন সৈন্য বাহিনী সীমানা অতিক্রম করবে না শুধু সীমানায় বসে যুদ্ধ করবে l প্রথম একবছর l ইনশাআল্লাহ আল্লাহ ফল দিবে l কত টুকু সম্ভব জানিনা হয়ত সম্ভব না হয়ত সম্ভব আল্লাহ ভালো জানেন l আল্লাহ সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী l তিনি হয়ত আরও ভালো পরিকল্পনা সাজিয়ে রেখেছেন l কোরআন শরীফে আল্লাহ বলেছেন,
আমি বনী ইসরাঈলকে কিতাবে পরিষ্কার বলে দিয়েছি যে, তোমরা পৃথিবীর বুকে দুবার অনর্থ সৃষ্টি করবে এবং অত্যন্ত বড় ধরনের অবাধ্যতায় লিপ্ত হবে। বনি ইসরাইল ১৭:৪
অতঃপর যখন প্রতিশ্রুতি সেই প্রথম সময়টি এল, তখন আমি তোমাদের বিরুদ্ধে প্রেরণ করলাম আমার কঠোর যোদ্ধা বান্দাদেরকে। অতঃপর তারা প্রতিটি জনপদের আনাচে-কানাচে পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ল। এ ওয়াদা পূর্ণ হওয়ারই ছিল। ১৭:৫
তোমরা যদি ভাল কর, তবে নিজেদেরই ভাল করবে এবং যদি মন্দ কর তবে তাও নিজেদের জন্যেই। এরপর যখন দ্বিতীয় সে সময়টি এল, তখন অন্য বান্দাদেরকে প্রেরণ করলাম, যাতে তোমাদের মুখমন্ডল বিকৃত করে দেয়, আর উপসানলায় ঢুকে পড়ে যেমন প্রথমবার ঢুকেছিল এবং যেখানেই জয়ী হয়, সেখানেই পুরোপুরি ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। ১৭:৭
হয়ত তোমাদের পালনকর্তা তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করবেন। কিন্তু যদি পুনরায় তদ্রূপ কর, আমিও পুনরায় তাই করব। আমি জাহান্নামকে কাফেরদের জন্যে কয়েদখানা করেছি। ১৭:৮
অর্থাৎ আল্লাহর ওয়াদা পালনে সর্বোচ্চ কঠোর সর্বশেষ আয়াত - কিন্তু যদি পুনরায় তদ্রুপ করো আমিও তাই করবো l "অনুযায়ী বনী ইসরাইলের বিপর্যয় সৃষ্টির শাস্তি সন্নিকট l আল্লাহ সর্বজ্ঞানী l
প্রথম দুটি শাস্তির যে বর্ণনা দেয়া তার প্রথমটি ছিল নেবুচাঁদনেজার অর্থাৎ ব্যাবিলনবাসি দ্বারা জরুজালেম এবং প্রথম মন্দির ধ্বংস l দ্বিতীয়িটি ছিল রোমানদের কর্তৃক জেরুজালেম দখল ধ্বংস এবং কথিত দ্বিতীয় মন্দির ধ্বংস l এরপর আমরা ইতিহাস থেকে জানি হিটলারের কথা এছাড়া ইউরোপে ইহুদিদের দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধ পরবর্তী ইতিহাস তো আমাদের সামনেই আছে l অর্থাৎ আল্লাহর সেই ওয়াদা বাস্তব করেছেন যুগে যুগেই ইহুদিদের মত নিগৃহীত জাতি আর দ্বিতীয়টি নেই এবং কোরআন শরীফেও ইহুদি ব্যতিত অন্য কোন জাতির প্রতি এধরনের শাস্তির উল্লেখ নেই l তাই আল্লাহর ওয়াদা বাস্তব হবেই, কিন্তু যদি পুনরায় তদ্রুপ করো আমিও তাই করবো l ইনশাআল্লাহ l
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৩:০৩