যুদ্ধাপরাধী বিচার চাই, মনে প্রাণে চাই । জানি না আপনাদের কেহ ৭১ যুদ্ধে শহীদ হয়েছে কিনা, কিন্তু আমার আপন মামা শহীদ হয়েছেন । এই বড় মামা মারা যাওয়ার পর, মা যখন কাঁদছিলেন, তখন আমি অনেক ছোট, মা কাঁদছে, আমি এসে মার সাথে কান্না করলাম, আবার কখন যে খেলতে গেছি মনে নাই। আবার এসে দেখি মা এখন কাঁদছে । এক সময় এসে মার চোখের পানি মোচে দিতে গিয়ে মা আমাকে জড়িয়ে আরো কাঁদলেন, সে দিনের সময়টুকু এখন ও মনে পড়ে । সময় পার হয়ে অনেক দিন পার হলে ও মার কান্না আজ ও মনে আছে । উনি ছিলেন সংসারের উপার্জনক্ষম ব্যাত্তি । বর্তমানে তাদের ফ্যামিলিতে করুন অবস্হা । কারণ বড় মামা নাই ।
একদলের বিচার হবে আরেক দল করলে বিচার হবে না, এইটা মানি না। দলা দলির রাজনীতি না করে ব্যাক্তির বিচার চাই । বাংলাদেশের দলা দলির রাজনীতি ভাল লাগে না । এসব করে আজ ও বিচার হয় নাই ।
সবাইকে বলছি যুদ্ধাপরাধীর রাজনীতি না করে বিচার চান, আমরা আছি । রাজনীতির জন্য পোষ্ট দিবেন না ।
এসব করে আজ ও বিচার হয় নাই । শুধু রাজনীতি রাজনীতি রাজনীতি । নিচে এর উদাহরন দিলাম ।
নিচের অংশ টুকু কপি পেষ্ট করা ।
প্রধানমন্ত্রীর নিজ মেয়ে পুতুলের (সায়মা ওয়াজেদ পুতুল) দাদা শ্বশুর এবং বর্তমান জনশক্তি মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর বিয়াই ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফদের বাবা ফরিদপুরের নূরু মিয়ার বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ উঠলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এধরণের অভিযোগ প্রসঙ্গে সাফাই গাইতে গিয়ে এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিয়েছেন এভাবে- তার মেয়ের দাদা শ্বশুর নূর মিয়া রাজাকার বা শান্তিকমিটির কর্মকর্তা থাকলেও তিনি মানুষের কোন ক্ষতি করেননি। তিনি যুদ্ধাপরাধীদের সাথে তার পরিবারের গভীর এবং সুদৃঢ় সম্পর্কের কথা তুলে ধরতে গিয়ে ধর্মের ঢোল বাতাসে নড়ের ন্যায় বলে ফেলেছেন তারই ফুফাতো ভাই শেখ সেলিমের বেয়াই প্রখ্যাত রাজাকার মুছা বিন শমশেরের প্রসংঙ্গে। যা অনেকেই জানত না। জাতি জেনেছে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর মুখ থেকে। প্রধানমন্ত্রী’র এই বক্তব্যের মাধ্যমে প্রমাণ হয় যে, তার দল, এমনকি তার পারিবারিক ঘনিষ্ঠজনদের বিরোদ্ধেও যুদ্ধাপরাধ বা পাকবাহিনীর সাথে কোলাবরেশনের যে অভিযোগ তা সত্য। প্রধানমন্ত্রীর এ বক্তব্যের মধ্য দিয়ে দুটি সত্য বেরিয়ে এসেছে। সকল রাজাকার বা শান্তি কমিটির সদস্য যুদ্ধাপরাধী নন। তার এই বক্তব্যের সাথে জামায়াতের বক্তব্য মিলে যায়।
---------------------------------
পরিশেষে সবাই কে বলি,
যুদ্ধাপরাধির বিচার চাই, মনে প্রাণে চাই ।