গোলাম আরিফ টিপু বলেন, “এঁদের যাতে আটক রাখা হয় এবং এঁরা যেতে পালিয়ে যেতে না পারেন” –প্রভুভক্ত এ সকল গোলামকুলের কাজই হলো প্রভুর বচনামৃত আবৃত্তি করা। বিগত দেড় বছর যাবত শুনে আসছি “পালিয়ে গেল পালিয়ে গেল” কিন্তু না, কেউই পালাচ্ছেনা। তবুও গোলামদের লজ্জা হলোনা । মহা আয়োজনে তদন্ত কমিটি হলো তবে যুদ্বাপরাধের তালিকা দেয় স্বরাষ্ট্র আর আইনমন্ত্রনালয়, সুতারাং গোলামদের কাজ সে তালিকার ভিত্তিতে কাহিনী রচনা আর মঞ্চায়ন করা।
কাদের সিদ্দিকী যথার্থই বলেছেন, বাছুর দিয়ে বিচার হবেনা, কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন এই প্রবাদের সাথে “গৃহপালিত বাছুর দিয়ে আন্তুর্জাতিক ট্রাইবুনাল” এই প্রবাদটিও যুক্ত হলো বাংলা সাহিত্যে।
নিজামি মুজাহিদরা শেখ হাসিনার মত নয় যে, কোর্টে গেলে বমি বমি ভাব আর মুর্ছা যাবার ভড়ং আর সাঙ্গপাঙ্গরা কান গেল চোখ গেল বলে চোঙ্গা ফুকবে, পলায়নপর হাসিনারা বিদেশে পালিয়ে যাবে।
জীবন মৃত্যুর সিদ্বান্ত মহান আল্লাহর হাতেএসব গৃহপালিত গোলামদের হাতে নয়।
“জীবনের চেয়ে দৃপ্ত মৃত্যু তখনই জানি
শহীদি মৃত্যুতে ভেসে উঠে যবে জিন্দেগানি"”।