বাংলাদেশের পুলিশ কী জিনিস, কতটা দুর্নীতিগ্রস্ত তা সবাই আমরা হাড়ে হাড়ে বুঝি! কিন্তু পুলিশ তা স্বীকার করেনা। ঢাকার ফুটপাতের কোটি কোটি দোকান থেকে রোজ দুইবেলা চাঁদাতোলা থেকে শুরু করে ঘুষ কত প্রকার কী কী, তা আমি নিজেই চাক্ষুস দেখি রোজ এবং একজন ভুক্তভোগীও বটে। পুলিশে আমার আপন মামাও আছেন একজন!!
অথচ পুলিশ সম্পর্কে প্রকাশিত ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনান বাংলাদেশ (টিআইবি)'র রিপোর্ট নাকি ভুয়া?? পুলিশ আজ বিবৃতি দিয়ে সাফাই গেয়েছে!! তাহলে দেখুন তাদের সাফাই।
আমি বলি--পুলিশ সম্পর্কে একটা গণভোট বা জনমত জরীপ হলে কি ভালো হয়না? তাহলে সাম্প্রতিক সিটি নির্বাচনের মতই রেজাল্ট পেয়ে হয়তো তাদের শিক্ষা হতো নিশ্চয়ই!! জনগণ কী ভালবাসে তাদের!!!
পাঠক, আপনি কী বলেন?? মন্তব্যে মতামত দিন--
''ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনান বাংলাদেশ (টিআইবি)'র রিপোর্ট বস্থুনিষ্ঠ ও তথ্যনির্ভর নয়- উল্লেখ করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে পুলিশ বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পুলিশের পক্ষ থেকে এই প্রতিক্রিয়া জানানো হয়। গত মঙ্গলবার রাজনৈতিক দল ও পুলিশ বিভাগকে বাংলাদেশের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত অন্যতম খাত হিসেবে চিহ্নিত করে প্রতিবেদন প্রকাশ করে সংস্থাটি। এর প্রতিক্রিয়ায় আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দেয় পুলিশ প্রশাসন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই জরিপের ফলাফল সত্যিকার অর্থে স্পষ্ট, বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যনির্ভর নয়। এ ধরনের ধারণাপ্রসূত জরিপের ফলাফল গণমাধ্যমে প্রচারের ফলে জনগণের মধ্যে পুলিশ সম্পর্কে অহেতুক নেতিবাচক ধারণাকে আরো সম্প্রসারিত ও প্রতিষ্ঠিত করবে। ফলে জনগণ ও পুলিশের মধ্যে দূরত্ব ও আস্থার সঙ্কট সৃষ্টি হতে পারে।
টিআইবির প্রতিবেদনটি প্রত্যাখ্যান করে বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, এই জরিপে যারা মতামত দিয়েছেন তাদের মধ্যে কতজন বা আদৌ কেউ প্রত্যক্ষভাবে ওই সময়ে পুলিশি সেবা নিতে গিয়েছিলেন কি না, তা স্পষ্ট নয়। পুলিশ সবচেয়ে দৃশ্যমান সংস্থা হওয়ায় পথে ঘাটে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের সামান্যতম ভুলভ্রান্তি মানুষের দৃষ্টিগোচর হয়।'' (সুত্রঃ আজকের পত্রিকা)
মন চাইলে এখানেও ক্লিক মারেন বহুত ফায়দা হবে
এখানে ক্লিক না করলে বহুত পস্তাবেন
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৪২