ভদ্র সমাজে বসবাসকারী মনুষ্য নামধারী কিছু জীবের অন্তরপীড়নের চরম প্রদাহ থেকে ইসলাম সম্পর্কে চরম অজ্ঞতা হেতু ব্লগে দু'এক ফোটা মূত্র ত্যাগ না করতে এদের পাকস্থলরি খাবার হজম হয়না।
একজন চরম জ্ঞানী ( যার লেখা বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরো) উনি 'ইসলাম মানুষকে কিছুটা হিংসুটে করে দেয়' বলে রীতিমত ব্লগ লিখে ফেলেছেন।
এগুলো জ্ঞানপাপী তো বটেই মগজ বলে কিছু আছে বলে মনে হয়না। এগুলো চীন-জাপানের মগজ ধারণ করে সব বৈধ করে নিয়েছে।
চীন, জাপানে নাস্তিক বেশি মানে কি কি একজন মুসলমানকে ইসলাম নিয়ে বিষদগার করতে হবে?
ধর্ম মানা না মানা নিতান্তই ব্যক্তিগত ব্যপার। আপনার বিশ্বাসের স্বপক্ষে আস্তিকদের মত যুক্তি তর্ক পেশ করুন।
সৃষ্টিকর্তা নেই এটা নাস্তিকরা কখনই প্রমান করতে পারবেন না। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা আছেন এটার প্রমান করার জন্য তাকে স্বশরীরে দেখার প্রয়োজন নেই। কেন নেই সেটার ব্যাখ্যা অনেক। যাদের চোখ আছে তারা সৃষ্টিকর্তাকে দেখেন। অন্ধ, বধির, বোধহীন( চোখ আছে, কান আছে, অন্তর আছে) ব্যক্তি কখনো সৃষ্টিকর্তাকে দেখেন না।
'ইসলাম মানুষকে কিছুটা হিংসুটে করে দেয়'@ চাদগাজী
কিন্তু ইসলাম কি বলছে,
ইসলাম অন্যের প্রতি হিংসা করা বা প্রতিহিংসাপরায়ণ হওয়াকে সম্পূর্ণরূপে হারাম বা নিষিদ্ধ করেছে। মানুষের মধ্যে পারস্পরিক হিংসা-বিদ্বেষের স্থলে সামাজিক শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখার উদ্দেশ্যে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা সতর্ক করে বলেছেন, ‘আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে মানুষকে যা দিয়েছেন, সেজন্য কি তারা তাদের ঈর্ষা করে?’ (সূরা নিসা, আয়াত: ৫৪)
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘তোমরা হিংসা-বিদ্বেষ থেকে বাঁচো। কেননা, হিংসা মানুষের নেক আমলকে এমনভাবে ধ্বংস করে, যেভাবে আগুন লাকড়িকে জ্বালিয়ে দেয়।’ (আবু দাউদ)
সুতরাং যদি কেউ ইসলাম জানে এবং সেগুলো মানে সে কখনই হিংসুক হতে পারেনা।
চীন/জাপানঃ অভাধ যৌনাচার, মদ-জুয়া, পার্টি, পিতামাতার প্রতি অবহেলা, বৃদ্ধ বয়সে অসহায়াত্ব, লিভ টুগেদার, সমকামিতা, অহরহ ডিভোর্স।
প্রযুক্তি, টেকনোলোজি, আধুনিকতা এগুলো ওদের শান্তি দিতে পারবেনা।
অনেক লেখার ছিলো। সময়ের অভাবে লেখা হলোনা।........
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৭