নির্বাচনী ফলাফল সজিব ওয়াজেদ জয় আগেই দিয়ে দিয়েছেন।
হিলারী ক্লিনটন হেরে গেলেন; অবশ্য উনার জয়লাভের ব্যাপারে কোন সন্দেহ ছিলোনা।
সন্দেহ ছিলো একজন সুপরিচিত ব্লগারের।
পার্থক্য হলো-
অামরা যখন গনতন্ত্র রক্ষার জন্য কাঁদি তখন তারা গনতন্ত্রকে অারো শক্তিশালী করার জন্য পরিকল্পনা করেন।
অামরা যখন ভোট দিতে পারবো কি পারবোনা-সেই দুশ্চিন্তায় ভুগি তখন তারা পরবর্তী নির্বাচনে ভোটারদের চাপ সামলানোর জন্য নতুন পরিকল্পনা হাতে নেন।
যাহোক তারা সভ্য জাতি না হলেও ক্ষমতার দ্বন্দে অসভ্য কাজ করেন না; অন্তত নিজেদের মধ্যে।
সেক্ষেত্রে অামরা অসভ্য বলা চলে।
সরকার এরশাদ সাহেবকে বেশি একটা বিশ্বাস করেন বলে মনে হয়না। হিসাবটা অাপনারা মিলিয়ে নিবেন।
যদি মহাজোট শরীক এরশাদ একটা ফ্যাক্টর হয়ে দাড়ায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের জন্য তখন হিসাবটা একটু ভিন্ন হবে।
মানে এই নয়, উনি বিএনপির হয়ে যাবেন। উনি ২০০১ সালে যখন খালেদার সাথে মিটিং চিটিং করতে লাগলেন; তখন বোঝার বাকী ছিলোনা; উনি সবসময় কারো না কারো ছায়াতলে থাকাটাই নিজেকে বিপদমুক্ত মনে করেন।
উনি অসুস্থ্য নন, তবে কেন উনাকে পিজি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে-সেই প্রশ্ন সাংবাদিকদের করেছিলেন।
অামরা কি উত্তর জানিনা?
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১০