সিইসি নাকি ইতিহাস সৃষ্টি করতে চান। বাস্তবতা যাই হোক; কথাটার ভীতর একটা অাত্ববিশ্বাস দেখলাম।
এটাই প্রথম নির্বাচন হতে যাচ্ছে; যেটা দলীয় সরকারের অধীনে এবং সব দল অংশগ্রহণ করছে।
২০১৪ নির্বাচন দলীয় সরকারের অধীনে হলেও সব দল অংশগ্রহণ করেনি। ১৫৪ জনই ছিলেন অটো এমপি ।
সিইসি বেশ গাম্ভীর্যের সুরেই বলেছেন, এবাবের নির্বাচন হবে অবাধ, নিরপেক্ষ এবং সুষ্ঠু এবং একটি ইতিহাস তিনি সৃষ্টি করতে চান।
ইতিহাস কখন হবেঃ যখন নির্বাচন নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে পারবেনা। এর বিপরীত হলে হবে পূর্ব ইতিহাসের নতুন সংষ্করণ মাত্র।
নূরুল হুদা যেহেতু সরকারী দলের একজন নেতা ছিলেন; সুতরাং বিরোধীরা তার উপর অাস্থা রাখবে না এটাই স্বাভাবিক।
বিএনপির এক নেতাকে বলতে শুনলাম, শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও আমার এলাকার কোন কেন্দ্র দখল করতে দেবোনা।
শুধু মুখে নয়, বাংলার প্রত্যেকটি এলাকায় যদি এমন সাহসী সন্তান থাকে তবে তারা তাদের কাংখিত ফলাফল নিয়ে ঘরে ফিরতে পারবে।
সিইসির ইতিহাস যাই হোক, বিএনপির ইতিহাসটা একটু অন্যরকম হওয়া উচিত। তা না হলে.......................
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩