মুসলমান ও ইয়াহুদী ধর্মের মানুষগণ সেজদা সহ মোটামুটি মিল আছে উপায়ে প্রার্থনা করেন/নামাজ পড়েন। লোকমুখে আমাদের দেশে এভাবে ব্যাপারটা চলে-
নামাজ পড়তে হবে।
নামাজ পড়া বাদ দিলে মুসলমান থাকা যায় না। ফাসেক হয়ে যায়।
নামাজ পড়া ফরজ।
নামাজ যারা অস্বীকার করে তারা কাফের।
নিশ্চয়ই সালাত অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। (আনকাবুতঃ ৪৫)
উপরোক্ত বাক্যগুলো একদম ফকফকা পরিস্কার। প্রার্থনা করা। এই ধরণের বাক্যের সাথে দ্বীমত করার মানুষ খুবই নগণ্য। তো আসুন দেখা যাক বাস্তবের কিছু জিনিস।
আমার প্রতিবেশী এক চাচা আছেন যিনি একসময় মসজিদ কমিটির সভাপতি ছিলেন। যদ্দুর জানি উনি ২০ বৎসরের অধিক সময় ধরে ঐ পদে আসীন ছিলেন এবং তার সময়ে মসজিদ সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারছিল না। বর্তমানে উনি ঐ দ্বায়িত্বে নেই। গুরুত্বপুর্ণ তথ্য হইল উনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। তসবীহ জপেন এবং প্রায় দিনই ফজরের আজান দিয়ে জামাতের সাথে নামাজ পড়েন। এখনো উনার এই ব্যাপারটা চালু আছে।
উনাকে নিয়ে আরো কিছু কথা না বললেই নহে, উনি কিন্তু জায়গা বুঝে টাকা মেরে দিতে কসুর করেন না এবং ভাল ধানাই পানাই করতে পারেন। ভিলেজ পলিটিক্স করেন, জমিজমা নিয়ে খুব সম্ভবত নিজের আখের গোছান আগে আর হিসেবে কম/বেশ করে নাম কামিয়েছেন।
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ একাধারে ৪০ দিন পড়লে নাকি ঈমান শক্ত হইয়া যায়। তো উপরোক্ত চাচা ছাড়াও আমার জানা বহু পুরুষ ও মহিলা আছেন যাদের মন্দ কাজের রেকর্ড অধিক। আল্লাহর বান্দা পাঁচ ওক্ত নামাজ পড়েন এবং ঘুষের টাকা থেকে ফকির/মসজিদে দান করেন এমন ঘটনা বিরল নহে। তাই এ নিয়ে আর কাসুন্দি ঘাটতেছি না, আপনারা নিজ নিজ অভিজ্ঞতা থেকেই আশা করি জানেন। অতএব কথা হইতেছে নামাজ মন্দ কাজ থেকে দুরে রাখতেছে না। অশ্লীল থেকে দুরে রাখতেছে কি-না তাহা অন্যদিনের জইন্য তোলা থাকুক।
হক কথা, আমাদের দেশে যেই নামাজ প্রচলিত ইহা দ্বারা মানুষের বাস্তব জীবনের আচরণে তেমন পরিবর্তন আমি পাই না। তার মানে ইসলামের যতটা আবেদন আছে বলে জানা যায় আদতে তা নহে।
এখন আসল কথা আসি। এতক্ষণ নকল কথা ছিল প্রকৃতপক্ষেই। সালাত শব্দটি কোরআনে আছে, নামাজ শব্দটি নাই। আল্লাহ আমাদের নামাজ পড়তে বলেন নি, বলেছেন সালাত কায়েম করতে। সালাত কায়েম/প্রতিষ্টিত করা আর পড়া কিন্তু এক না। সালাত আদায় করা কঠিন, নামাজ পড়া সহজ। কারন-
সালাত কায়েম করা বলতে কি বুঝায়?
কথার সাথে যদি কাজের মিল না থাকে তবে ঐ লোকের কথার কি কোন দাম আছে? ধরুন আপনে আমার কাছ থেকে ১ লাখ টাকা ধার করলেন এক মাস সময়ের জন্য। এখন আমি মাস শেষে আপনার কাছ থেকে টাকা খুঁজলে আপনি এক সমস্যায় প্রথমবারের মত মিস করে গেলেন। এখন পরের মাসে অন্য অজুহাত, এর পরের মাসে আরেকটা অজুহাত এইভাবে আপনি আমাকে ধানাই পানাই করে চললেন। (এই ধরণের মানুষই সমাজে অধিক)। এখন আপনার সাথে লোকেরা কি লেনদেন করতে চাইবে?
সহজ অক্ষরে বলা চলে, কথার সাথে কাজের মিল না থাকলে ইহা ফাউল জিনিস। এই লোকের সাথে থাকা মানে নিজের আর্থিক/মানসিক/সহ আরো বহু প্রকারের ক্ষতি করা।
আপনি যদি নামাজে বলেন আল্লাহ আমি আপনার পথে থাকতে চাই আর বাস্তবে শয়তানের মুরিদ থাকলেন তাইলে ইহা ক্যামনে কি? এই যে দেখেন আপনি নামাজে কি বলেন-
* সব ক্রেডিট আল্লাহর জন্য। (আলহামদু লিল্লাহে রাব্বুল আলামিন)
আমি যা অর্জন করতে পেরেছি, আর এখনকার অবস্থানে আসার আসল কারিগর আল্লাহ। আমার কৃতিত্ব আসলে না। সব আল্লাহর ক্রেডিট। যেমন ধরুন আপনে একটা ভাল সাইজের ইলিশ মাছ এনে পরিবারের সবার সাথে খেতে বসলেন। খেয়ে এত মজা লাগল যে সবাই আপনার বাজার করার প্রশংসা করতে থাকল। এখন আপনি উজ্জল মুখে মনে মনে গর্ব বোধ করলেন এবং সবাইকে শুনিয়ে বললেন শোকর আলহামদুলিল্লাহ। আপনি ভাবতে থাকলেন বাজারের জেলে লোকটির কাছ থেকে কিনে বুদ্ধিমানের কাজ করেছি। যাক ভালই লাভ হইল।
এর মানে রিয়েল ক্রেডিট তথা আসলে কৃতিত্ব থেকে গেল আপনার অন্তরে আর মুখে এই কৃতিত্বকে আরো শাইনিং করে দিলেন আলহামদুলিল্লাহ বলে। অথবা আরো এক ধাপ এগিয়ে বললেন। দেখতে হবে না, কে বাজার করেছে?
এখানেই কনফ্লিক্ট চইলা আসে। আপনার আলহামদুলিল্লাহ মানে ক্রেটিড গৌজ টু আল্লাহ আর রিয়েল লাইফে বিশ্বাস করলেন কি? আমারই ক্রেডিট। এর মানে পড়া হইয়াছে, কায়েম হই নি।
* যিনি দয়ালু, পরম দয়াশীল (আর রাহমানির রাহীম)
আপনি যে জীবন ধারণ করতেছেন ইহা আসলে আল্লাহর কৃপা। আল্লাহই অনুগ্রহ করে আমাদের প্রতিনিয়ত শত শত বিপদ থেকে বাঁচিয়ে রাখতেছেন। এই যে জ্ঞান বুদ্ধি নিয়ে আপনি ব্লগ পড়তেছেন ইহা আসলে আল্লাহরই দয়া। কারন আল্লাহ শুধু দয়াশীল নন, পরম দয়াশীল যার পরে আর কোন প্রকার দয়া নাই। তাই ক্রেডিট/প্রশংসা আল্লাহরই প্রাপ্য।
* যিনি বিচার দিবসের মালিক। (মা-লিকি ইয়াও মিদ্দিন)
আপনি সালাতে দাঁড়িয়ে প্রশংসা করতেছেন সেই প্রভুর যিনি জাজমেন্ট ডে'র সর্বেসর্বা। ঐদিন যদি তিনি ফাঁসির আসামিকে খালাস দেন তবে কারোর কিছু বলার নাই, আর পরহেজগার নামাজী ভাল মানুষকে প্রমাণ না থাকার পরেও চৌদ্দ বৎসর জেল দেন তবেও কারোর কিছু বলার নাই। আপনি তেমন কারো কাছেই কিন্তু প্রার্থনা করতেছেন।
* আমরা তোমার গোলামী করি, তোমার কাছেই ভিক্ষা/সাহায্য চাই (ইইয়া কা না বুদু ওয়া ইইয়া কা নাসতা ইন)
এর মানে হইতেছে আপনি সালাতে দাঁড়িয়ে আল্লাহর কাছে বলতেছেন যে আপনি অন্য কোন লোকের অধীন নহেন। একমাত্র আল্লাহরই কমান্ড মানার জইন্য রেডি। আপনি একটা চাকর/গোলাম, আল্লাহ যা যা বলবেন সাথে সাথে তা করতে রাজি আছেন। গোলাম হইয়া মনিবের ওপর কথা বলার সাওস আপনার নাই। তাই আপনার কি করতে হবে?? ভিক্ষা মাগতে হবে। সোজা কথা আল্লাহর কাছে আপনি ভিক্ষা মাগতেছেন দিনে ১৭ বারের কাছাকাছি। বারবার বলতেছেন আল্লাহ আমি আপনার কথা মানব, আপনার বলা যেই যেই বস্তু/জিনিস/এনটিটি খারাপ/বর্জনীয় আমি উহার দিকে ফিরেও তাকাইব না। আমি একনিষ্ট আপনার গোলামি করতেই এইখানে দাঁড়াইয়াছি। আপনার যদি কৃপা হয় তবে আমাকে সাহায্য করবেন, আর না হইলে আর কি করা- আমি তো আপনার গোলাম। আমি সন্তুষ্ট থাকার চেস্টা করব, কোন বেয়াদবি করব না।
* আমাদের সহজ সরল পথ দেখান দিন (ইহদিনাস সিরাতাল মুস্তাকিম)
আপনে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতেছেন যেন সহজ ভাবে আপনি কার্য সিদ্দি করতে পারেন, দুনিয়াতে অর্পিত দ্বায়িত্ব কর্তব্য সমুহ সরল উপায়ে সম্পন্ন করার উপায় যেন আপনার মালিক অনুমোদন করেন। যেন উনি আপনাকে কঠিন পথ, জটিল কুটিল কনফিউশান পুর্ণ হইতে না দেন, ঐসকল জায়গায় গিয়ে যেন আপনার ব্রেইন কপচাইতে না হয় ইহাই আপনি সালাতে চাইতেছেন। আপনি স্ট্রেইটফরোয়ার্ড/সরল উপায় খোদার কাছে চাইতেছেন, খিয়াল কৈরা কিন্তু।
* ঐ পথে আমি চলতে চাই যেই পথে তোমার আর্শিবাদপ্রাপ্ত মানুষেরা ছিলেন (সিরাতাল্লাজিনা আন আমতা আলাইহিম)
আপনি আল্লাহর কাছে সেই উপায় চাইতেছেন যেইটা আসলে আল্লাহর আর্শিবাদ/দয়া প্রাপ্ত লোকেরা অলরেডি পেয়ে গেছে এবং তারা ধন্য। সেই মহিমান্বিত পথের দিকেই আপনি যাইতে চান যেখানে আসলে আল্লাহর প্রিয় বান্দারা অবলম্বন করেন। আঁকাবাকা ঝামেলাপুর্ণ জায়গায় আপনি জড়াইতে চাহেন না।
* ঐ পথে আমি চলতে চাই না, যেই পথে খারাপ লোকেরা থাকে (গাইরিল মাগদুবি আলাইহিম, ওলাদ্দাল্লিন।)
আল্লাহর কাছে আপনি খুব করে চাচ্ছেন যেন উনি আপনাকে খারাপ/দুস্ট লোকদের মত হইতে না দেন। আপনি প্রাণপনে চান যেন আপনি অনিস্টতর উপায় অবলম্বন করে এমন না হন। খোদা যেন আপনাকে দেখিয়ে দেন এই পথ সঠিক নহে।
এই গেল উম্মুল কোরআন তথা সূরাহ আল ফাতেহার কথা। কোরআনে ১১৩ টা সূরা বাকি রয়ে গেছে যেইগুলার মধ্যে শত শত প্রার্থনার কথা আছে। এই সূরাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হইয়াছে, ফজিলত বর্নিত আছে যাইহোক, এই সুরা ছাড়া সালাত অসম্পুর্ণ থেকে যাবে বলাই আছে। এখন বলেন আপনি কি করেন?
১। আপনি অন্যান্য ধর্মের মন্ত্র আওড়ানোর মত করে সূরাসমুহ পড়েন এবং যথারীতি নামাজ পড়েন।
২। আপনি প্রত্যেকটা আয়াহ/বাক্য পড়ার সময় আল্লাহর কাছে মিনিং সহ প্রার্থনা করেন, চান।
এই দুই দলের মধ্যে প্রথমোক্ত দলের জন্য দুঃসংবাদ। কারণ উহাদের সালাত আদায় করা/না করা সমান হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। কারন ইসলাম কোন বিড়বিড় করে মন্ত্র আওড়ানোর/রিচুয়াল না। ইসলাম বাস্তবিকই একজন মানুষের জন্য জীবন ব্যবস্থা। তাই তো আল্লাহ আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন সালাত কায়েম করতে। উনি বলতেছেন যা যা উনার কাছে চাইতেছি উহা যেন কায়েম হয়। উহা সত্যি সত্যি যেন চাওয়া হয়। মানে বাস্তবিকই আপনি চাহেন যে আপনি সহজ/সরল পথে থাকতে চান, বাস্তবেই আপনি ভাল লোকদের পথে যাইতে/থাকতে চান, বাস্তবেই আপনি আল্লাহর গোলামি করতে চাহেন। উহা যেন কবিতা পাঠের মত না হয়, শুধু সালাত টাইমের জন্য সীমাবদ্ধ না থাকে, উহা যেন কথায় কাজে মিল থাকে। এই কারণেই সালাত পঠন বলা হয়নি, কোরআনে বলা হইয়াছে কায়েম করতে।
তাই দেখা গেল যিনি সালাত কায়েম করেন তিনি-
** সোজা সাপ্টা কথা বলেন, ঘুরায় পেচাই কথা বলতে চান না। যা সত্য, তা সত্যই বলে স্বীকার করেন ও সরলভাবে মেনে নেন।
** তিনি ঘুষ খাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। ভেজাল মিশ্রিত করার তো কোন কথাই না। দুই নাম্বারা চিটারি বাটপারি দালালি ধান্দামি করা একজন সালাত কায়েমকারীর দ্বারা অসম্ভব। কারন? উনি তো এইসকল বক্র পথ থেকে বিরত থাকতেই চাইতেছেন, সহজ সরল পথ উনি চাইতেছেন খোদা তাআলার কাছে।
** তিনি নিষ্টার সাথে আল্লাহর দেখানো পথে জীবন অতিবাহ করতে চান তাই কোন সময়েই গর্ব/অহংকার করার মত চিন্তা আসে না। কারন সালাত কায়েমকারী লোক ভাল করেই জানে যে তাঁর কোন কৃতিত্ব বলতে কিছুই আসলে নাই। সব ক্রেডিট অরিজিনালি আল্লাহর।
** আল্লাহ আমাদের বিশাল রকমের অনুগ্রহ করেছেন বিধায়ই আমরা আজ এই পৃথিবীতে বেঁচে আছি। উনাকে নিয়ে ভাবতে পারতেছি। ব্লগ করতে পারতেছি। সবই আল্লাহর দয়ার কারনে।
** কাল হাশরের বিচারের দিনে আল্লাহ আমার বিচার করবেন। সেইদিন আমি স্বরণ করে এখনই আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইতেছি। সেই বিচার শুরু হইলে আল্লাহ যেন ফেইভার করে দেন সেই আশায় আপনে আমি আছি। সালাতে দাঁড়িয়ে সেই গুরুত্বপুর্ণ কথাই আপনি মনে করে আল্লাহর কাছে আগেই সুবিধা চাইতেছেন। আল্লাহ যেন কৃপা করেন সেই আশাতেই আপনি চাটামি(!) করতে আছেন।
** সোজা সাপ্টা কথা বলেন, ঘুরায় পেচাই কথা বলতে চান না। যা সত্য, তা সত্যই বলে স্বীকার করেন ও সরলভাবে মেনে নেন।
** তিনি ঘুষ খাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। ভেজাল মিশ্রিত করার তো কোন কথাই না। দুই নাম্বারি চিটারি বাটপারি দালালি ধান্দামি করা একজন সালাত কায়েমকারীর দ্বারা অসম্ভব। কারন? উনি তো এইসকল বক্র পথ থেকে বিরত থাকতেই চাইতেছেন, সহজ সরল পথ উনি চাইতেছেন খোদা তাআলার কাছে।
** তিনি নিষ্টার সাথে আল্লাহর দেখানো পথে জীবন অতিবাহ করতে চান তাই কোন সময়েই গর্ব/অহংকার করার মত চিন্তা আসে না। কারন সালাত কায়েমকারী লোক ভাল করেই জানে যে তাঁর কোন কৃতিত্ব বলতে কিছুই আসলে নাই। সব ক্রেডিট অরিজিনালি আল্লাহর।
** আল্লাহ আমাদের বিশাল রকমের অনুগ্রহ করেছেন বিধায়ই আমরা আজ এই পৃথিবীতে বেঁচে আছি। উনাকে নিয়ে ভাবতে পারতেছি। ব্লগ করতে পারতেছি। সবই আল্লাহর দয়ার কারনে।
**(first person) কাল হাশরের বিচারের দিনে আল্লাহ আমার বিচার করবেন। সেইদিন আমি স্বরণ করে এখনই আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইতেছি। সেই বিচার শুরু হইলে আল্লাহ যেন ফেইভার দেন সেই আশায় আপনে আমি আছি। সালাতে দাঁড়িয়ে সেই গুরুত্বপুর্ণ কথাই আপনি মনে করে আল্লাহর কাছে আগেই সুবিধা চাইতেছেন। আল্লাহ যেন কৃপা করেন সেই আশাতেই আপনি চাটামি(!) করতে আছেন।
ওরে বাবা, বিশাল লম্বা হইয়া যাইতেছে। যাক আজ আর এগুতে চাইতেছি না। আল্লাহ মাফ করুক, আমি যা জানতে পারছি তার অধিকাংশই এখানে তুলে ধরার চেস্টা নিলাম। এখন আপনার পালা, আল্লাহ যেন আপনাকে আমাকে সঠিক সুবুদ্ধি তথা হেদায়াত দেন এবং সঠিকভাবে সালাত কায়েম করতে সাব্যস্ত বলে গণ্য করেন।
ধন্যবাদ।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৪