মেঘ বাড়ি
‘আমি’ ‘ তুমি’ আজ “আমরা” হবো
মেঘের দেশে পাড়ি জমাবো
রঙের দোয়াত উপড়ে ফেলে বসত ভিটে
ভালবাসার চাদর সরিয়ে নিত্য সকাল , খুনসুটি দিন
রুপকথার গর্বিত রাজা-রানী !!!!!!
বিসর্জন
মেঘের মুলুকে হাকডাক চলছে
নিলামে দু পশলা বৃস্টি , মেঘের গর্জন , রংধনুর সাত রঙ ……………
কাঁদছে আকাশ
সব কিছুকে উপেক্ষা করেই
অঝোর ধারায় …………...।।
আজ তার বিসর্জনের দিন !!!!
মেঘ বাড়ি ভেসে যায় ... নিমিষেই শপ্নেরা হয় অযাচিত ।
জলন্ত শুন্যতা
এ এক ফিনিক্স পাখির উপাখ্যান
নিকষ কালো অন্ধকারের রাজত্ব
ডানা ঝাঁপটাতেই চোখ ধাঁধানো উত্তপ্ত আহ্বান
ভালবাসায় নিমগ্ন হয়ে বুকের জমিনে আশ্রয় খুজলেই সব পুড়ে ছাই
অপার শুন্যতা ………………...।।
আমন্ত্রন পত্র
হৃদয় গহিন অরন্য পথে কি নির্বিঘ্নে তার আসা যাওয়া !!
একটু ফিরে তাকালেই যে মিলিয়ে যায় ক্ষত বিক্ষত করা সব পদ চিহ্ন
পুনরায়,
সবুজ ঘাসেরা পশরা সাজিয়ে আমন্ত্রন জানায়
বিদ্রুপ ভালোবাসায় অদম্য ছুটে চলার .............।
পরাধীনতা
আমরা প্রতিনিয়ত জীবন খুজছি
জীবন আমাদের খুঁজছে............।
নাগরিক ব্যস্ততায় দুমড়ে উঠা ক্লান্তি গুলোকে ভাসিয়ে দিয়ে,,,ছুটে ছুটে গিয়েছি সমুদ্রে
জীবনের গ্লানি ঢেউয়ে ঢেউয়ে ফিরে এসেছে তীরে
যতটা তীব্রতায় আমি উড়তে চেয়েছি্,,,
ঠিক ততখানি আকর্ষণেই তপ্ত বালু আমায় আকরে ধরেছে ।
জীবন গল্প
লেখকের গল্প কবিতায় থাকে জীবনের নানা উপাখ্যান
সুখ দুঃখের অগণিত শব্দচয়নে হয় প্রকাশিত ,
পৌছে যায় হাজার পাঠক হ্রদয়ে ,
হয় সমাদৃত ।
তবুও অজানা
জীবনের ভাজে ভাজে থাকা সব গল্প ,
যে গল্প মরুভূমির বালুর মত উত্তপ্ত.........
শত সহস্র লবণাক্ত বৃষ্টি ফোঁটাও শুষে নেয় মুহূর্তেই ,
অপ্রকাশিত থেকে যায় জীবন গল্পের সব উপাখ্যান. .........।
শেষ কথা
ভালোবাসা কোন অংক কষার নামতা নয় যে মুখস্ত আউরে গেলাম আর তার পরিমাণ গুনানুপাত হারে বারতে থাকলো ...এটা নিজের অজান্তেই হৃদয় জমিনে জন্ম নেওয়া অনুভুতির এক বিশাল বট বৃক্ষ ...হাজার বার ভালোবাসি না বলে চিৎকার করে ডালপালা কেটে ফেললেও যে অশ্রু চোখে মুচকি হাসে ...জানান দেয় আমি আছি , আমি থাকবো , আমার শেকড় বড় শক্ত শতবছরের অযত্নেও এর কিছু হবার নয় ... যতনে সে হেসে উঠে সতেজ সবুজ লাবন্যতায় , নয়তো অযত্নের লবনাক্তায় ভেঁজে ................. জন্ম দেয় নতুন কোন চারা গাছের । অবহেলার আবর্তে ধীরে ধীরে তা বৃক্ষ হতে থাকে ……কোন একদিন ভালোবাসার নামক বৃক্ষ কে ছাড়িয়ে যাবে সে সুপ্ত বাসনায় ।
সময় থাকতে সতর্ক হউন , কে কোন বৃক্ষের ছায়ায় থাকতে চান ...ভেবেচিন্তে নির্ধারণ করুন
( বিনামুল্যে জ্ঞান বিতরন )
পোস্ট করেছি: ৫০টি
মন্তব্য করেছি: ২৯৮৫টি
মন্তব্য পেয়েছি: ২৮৪৫টি
ব্লগ লিখেছি: ৫ বছর ১ সপ্তাহ
অনুসরণ করছি: ২৩৬ জন
অনুসরণ করছে: ২১০ জন
সবাই বর্ষপূর্তি পোস্ট পোস্ট দেয় , আমার ৫ বছর হয়ে গেলো একটাও পূর্তি পোস্ট দেওয়া হয় নাই এ যাবত , !!!!! মানইজ্জত রক্ষার্থেই এই পোস্ট
ড্রাফট ঘাঁটিয়া উদানো খৈ মুড়ি যাহা পাইলাম তাহাতেই পাটালি গুড় সংযোগে মোয়া বানানোর চেষ্টা ......অতি অখাদ্য হইলে সর্ব দোষ গিয়াস উদ্দিন লিটন ভাইয়ের । তিনি কেন পাগল কে ভাংগা সাঁকো দেখাইয়া উস্কানি দিলেন ??????
** খেজুরের গুড় কে ফরিদপুরে "পাটালি" বলা হয়ে থাকে , না জানিয়া কেও অহেতুক ভয় খাবেন না
বোনাস ------
ছায়া সঙ্গী
ব্যস্ততার দেয়াল ঘিরে ফেলছে চারিদিক
এখন আর ছায়া পরেনা তোর আঙিনাতে
দীর্ঘশ্বাসেরা বড্ড ক্লান্ত ছুঁয়ে দিতে দিতে তোর মন
একটা ঘর ছিলো......
রৌদ্দুর ছুঁয়ে ছুঁয়ে শপ্নের বসত ভিটে
শব্দের কোলাহল ছিলোনা,
ছিলো মান অভিমানের নিরব খুনসুটি
কারও অদম্য ছুটে চলা.........
অবসরের ক্লান্তিতে কিছুটা বোঝাপড়া
দিন শেষে আধার নামে ,
প্রদীপের তেল ফুরোয়,
ছায়া মিলিয়ে যায় কোন অজানায় ...।
শীতল দীর্ঘশ্বাসের অনুপস্থিতি কি জানান দেয় ??
ছায়া হয়ে কেউ ছিলো পাশে !!??
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৩