হাজার বছর ধরে খাদ্য এবং রোগমুক্তির জন্য মাশরুম ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটিকে সবজি অথবা হার্বাল এর আওতায় ফেলা হলেও এটি মুলত একটি ছত্রাক বা ফাঙ্গাস। প্রায় ১৪,০০০ এর বেশি রকমের মাশরুম রয়েছে যার মধ্যে মাত্র কয়েকশত খাওয়ার এবং রোগমুক্তির জন্য ব্যবহার করা যায়। খাদ্য হিসেবে মাশরুম খুবই উপাদেয়। এর প্রায় ৮০-৯০ শতাংশ পানি, খুবই অল্প পরিমান ক্যালরি এবং কিছুটা ফাইবার এবং সোডিয়াম রয়েছে। এই মাশরুম বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে তৈরি করা হয় ঔষধ। যে ঔষধ খেলে আপনি যেমন পাবেন সু্স্থ্য দেহ তেমনি থাকতে পারবেন রোগমুক্ত। ব্যাকপেইন, স্কীন এর যাবতীয় রোগ, পেটের যাবতীয় রোগ, হাড় ক্ষয় ইত্যাদি রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মাশরুমের ঔষধ খুবই উপকারী। যার প্রমান আমার বাবা। আমাদের ফ্যামিলিতে অনেকেই মাশরুমের ঔষধ খেয়ে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পেয়েছে। এমন কি বিভিন্ন দেশ থেকে চিকিৎসা করে ভাল না হওয়া রোগীরাও মাশরুমের ঔষধ খেয়ে ভাল ফলাফল পেয়েছেন। বিশ্বাস করে খেয়ে দেখুন মাশরুমের ট্যাবলেট। উপকার পাবেন। মাশরুমের ঔষধ পেতে পারবেন কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে। যোগাযোগ করতে পারেন এই নাম্বারে। 01515608104।
রোগমুক্ত স্বস্থ্য যদি চান নিয়মিত মাশরুম খান। মাশরুম এর উপরকারী দিকগুলো সম্পর্কে নিচে বর্ননা করা হল।
• মাশরুম দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
• ডায়াবেটিস কমিয়ে আনে।
• হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করে।
• ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধ করে।
• হেপাটাইটিস বি ও জন্ডিস প্রতিরোধ করে। এনিমিয়া বা রক্ত স্বল্পতা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
• হাঁড় ও দাত গঠনে কারযকরী।
• খাদ্য হজম করতে সাহায্য করতে সাহায্য করে।
• আমাশয় নিরাময় করে।
• কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।
• ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিষেধক হিসাবে কাজ করে।
• যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে এবং শক্তিবর্ধক হিসাবে কাজ করে।
• স্থুলতা বা মেদভুড়ি নিয়স্ত্রন করে।
• দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে।
• চর্মরোগ প্রতিরোধ করে।
• ভাইরাস জনিত রোগের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে।
• হাইপার টেসশন দূর হয়।
• মেরুদন্ড দৃঢ় হয় এবং ব্রেইন সুস্থ থাকে।
• যক্ষা রোগীর রাতের ঘাম বন্ধ করতে এটি উপকারী।
• এছাড়াও গায়ের বং সুন্দর করার জন্য উপকারী।
• টক্সিন মুক্ত করে দেহ কোষকে উজ্জিবিত করার মাধ্যমে এটি আভ্যন্তরিন অঙ্গসমুহকে সঠিক কারযকারিতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
• রক্ত সঞ্চালন প্রকি্রয়ার উন্নতি ঘটায় এবং প্রতিরোধ ব্যাবস্থাকে শক্তিশালী করে।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০৩