somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মদনমোহন তর্কালঙ্কারকে কয়জন চিনেন?

১১ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি,
সারাদিন আমি যেন ভাল হয়ে চলি।
আদেশ করেন যাহা মোর গুরুজনে,
আমি যেন সেই কাজ করি ভাল মনে।


কিছু কথাঃ
আজকাল আমাদের পাঠ্যপুস্তকে অধুনা লেখকদের অসাম অসাম কাজের প্রাধান্য ছাড়া চিন্তাই করা যায় না। সৎ গুণাবলী বিকশিত করতে আমাদের অধুনা সম্পাদিত পাঠ্যপুস্তক কি বিপুল ভুমিকা রাখছে তা সংবাদ ও সামাজিক সাইটগুলোতে দেখাই যাচ্ছে। অথচ আগেকার লেখক/কবি'দের কাজ যতই নান্দনিক ও প্রভাব বিস্তার করতে পারুক সেটা ঠাঁই পাবার কোন দরকার আছে?
আমরা ছোটবেলায় উপরে দেয়া কবিতাটি পড়ে মুখে মুখে আওড়াতে আওড়াতে বড় হয়েছি। এই কবিতাটি পাঠ্যপুস্তকে রেখে দিলে কি এমন সমস্যা হতো সেটা আমার মতো ক্ষুদ্র মষ্তিষ্কের মানুষের মাথায় ঢুকে না। যাকগে, আমি আপনাদের সামনে আমি আজ এমক এক গুণী পরিচয় সামনে তুলে ধরতে চাই যিনি বাঙালি জাতির এগিয়ে যাবার ইতিহাসের অন্যতম স্তম্ভ।

মদনমোহন তর্কালঙ্কার কে ছিলেন?
লেখাপড়া করে যে/ গাড়ি ঘোড়া, পাখি সব করে রব, রাতি পোহাইল, সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি এইসব পংক্তির রচয়িতা কবি মদনমোহন তর্কালঙ্কারের পরিচয় হয়তো অনেকেই জানেন না। স্বয়ং রবিঠাকুর হাতেখড়ি হয়েছিল যার লেখা কবিতা পড়ে। বাঙালির নবজাগরণের অগ্রদূত হিসেবে ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের নামটি পরিচিত থাকলেও তাঁরই ঘনিষ্ট বন্ধু মদনমোহন চট্রোপাধ্যায়কে কয়জন মানুষ চেনে?
বাংলার নারীশিক্ষার প্রচার ও প্রসারের পুরোধা পণ্ডিত মদনমোহন তর্কালঙ্কার এই মহান কবি ও চিন্তাবিদ ১৮১৭ সালের ডিসেম্বরে জন্ম গ্রহণ করেন, তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের বাংলা প্রেসিডেন্সির নদিয়া জেলাস্থ নাকাশিপাড়ার বিল্বগ্রাম গ্রামে। তাঁর পিতার নাম রামধন চট্টোপাধ্যায় এবং মাতা বিশ্বেশ্বরী দেবী। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে মদনমোহনই ছিলেন সবার বড়।
সংস্কৃত কলেজ হতে ‘বিদ্যারত্ন’ উপাধি পেয়েছিলেন। তাঁর শিক্ষকগণ তাঁকে “কাব্যরত্নাকর” উপাধি দান করেন এবং বন্ধুমণ্ডলী তাঁকে “তর্কালঙ্কার” উপাধিতে ভুষিত করেন। তিনি পারিবারিক উপাধি ‘চট্টোপাধ্যায়’ বাদ দিয়ে ঐ উপাধী নিজের নামের সাথে যুক্ত করে নেন। তিনি সাহিত্য, ব্যাকরণ, অলংকার শাস্ত্র, জ্যোতিষ শাস্ত্র এবং স্মৃতি-শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন।

ইয়ং বেঙ্গলের উদ্যোগে সে সময়ে দেশ জুড়ে চলছে কুসংস্কার, নানা সামাজিক অসাম্যের বিরুদ্ধে ও ইংরেজি স্ত্রী শিক্ষার প্রসারের জন্য আন্দোলন। ইয়ংবেঙ্গলের অন্যতম সদস্য রামতনু লাহিড়ীর বাড়িতে থাকার সুবাদে কবি মদনমোহনও সেই আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েন। তিনি ১৮৫৮ সালে মৃত্যুর আগে পর্যন্ত মদনমোহন শিক্ষা এবং সামাজিক সংস্কার আন্দোলনে যুক্ত থাকেন।

১৮৪২ সালে হিন্দু কলেজের পাঠশালার প্রধান শিক্ষক হিসাবে মদনমোহন কর্মজীবন শুরু করেন। এর পরের বছর ফোর্ট উইলিয়াম কলেজও পড়ান(১৮৪৩-৪৫)। তারপর ১৮৪৬ সালে নদিয়ার রাজা শ্রীশচন্দ্র কৃষ্ণনগরে কলেজ স্থাপন করলে তিনি সেখানে কিছুদিন অধ্যাপনা করেন। ১৮৪৬ থেকে ১৮৫০ পর্যন্ত তিনি সংস্কৃত কলেজে অধ্যাপনা করেন। ১৮৫০-৫৪ পর্যন্ত তিনি ছিলেন মুর্শিদাবাদের জজ পণ্ডিত। বহরমপুরের কৃষ্ণনাথ কলেজে নির্মাণেও তাঁর উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ছিল। ১৮৫৫ সালে তিনি মুর্শিদাবাদে
যান “জজ্ পণ্ডিত” হিসেবে এবং সেই বছরই তাঁর পদোন্নতি ঘটে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট পদে।

মদনমোহন বিদ্যাসাগরের সহযোগিতায় ‘সংস্কৃত-যন্ত্র’ (১৮৪৭) নামে একটি ছাপাখানা প্রতিষ্ঠা করেন। সেখান থেকে ভারতচন্দ্রের অন্নদামঙ্গল কাব্যটি সর্বপ্রথম গ্রন্থাকারে মুদ্রিত হয়। বিদ্যাসাগরের বিধবাবিবাহ ও স্ত্রীশিক্ষা আন্দোলনে তিনি সক্রিয় সহযোগিতা দান করেন। শুধু তাই নয়, কবি মদনমোহন নিজ কন্যা ভুবনমালা ও কুন্দমালাকে মহামতি জন ইলিয়ট ড্রিঙ্কওয়াটার বেথুন কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হিন্দু ফিমেল স্কুলে (১৮৪৯) প্রেরণ করেন এবং নিজ উদ্যোগে বিনা বেতনে ওই স্কুলে পড়ান।
তিনি যখন এই কাজ করছিলেন তখকার সময় মেয়েদের প্রকাশ্যে শিক্ষার সুযোগ ছিল না এবং সমাজ তা ভাল চোখে দেখত না। মদনমোহন নিজেও মুর্শিদাবাদ ও কান্দিতে বালিকা বিদ্যালয়, ইংরেজি বিদ্যালয়, অনাথ আশ্রম, দাতব্য চিকিৎসালয় ইত্যাদি জনহিতকর প্রতিষ্ঠান গঠন করেন। স্ত্রীশিক্ষার সমর্থনে তিনি সর্বশুভকরী পত্রিকার দ্বিতীয় সংখ্যায় (১৮৫০) দৃষ্টান্তস্থাপনকারী একটি প্রবন্ধ রচনা করেন।

ছাত্রাবস্থাতেই মদনমোহন রচনা করেন মৌলিক কাব্যগ্রন্থ “রসতরঙ্গিণী”, “বাসবদত্তা” এবং “বিদ্যারত্ন”। তাঁর রচনা সম্ভারের মধ্যে
এছাড়া সংস্কৃত গ্রন্থ সম্পাদনায় রয়েছে “সংবাদতত্ত্বকৌমুদি”, “চিন্তামণিদিধীতি”, “বেদান্তপরিভাষা”, “কাদম্বরী”, “কুমারসম্ভব”, “মেঘদূত” প্রভৃতি। তিন খন্ডে প্রকাশিত তাঁর শিশু শিক্ষা (১৮৪৯ ও ১৮৫৩) শিশুদের উপযোগী একটি অনন্যসাধারণ গ্রন্থ।

তিনি মুর্শিদাবাদ এবং কান্দি তে অনাথ আশ্রম, দাতব্য চিকিত্সালয়, ইংরেজি স্কুল ও মেয়েদের স্কুল প্রতিষ্ঠা
করেছিলেন। ১৮৫৮ সালের ৯ মার্চ কলেরা রোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।


বাংলার নবজাগরণ ও ইয়ং-বেঙ্গলঃ
ব্রিটিশ শাসনামলে ও পরে এককথায় প্রায় পুরো উনিশ শতক জুড়েই অবিভক্ত বাংলায় একটি বুদ্ধিবৃত্তিক নবজাগরণ ঘটে। মুক্তচিন্তার সপক্ষে পরিচালিত ধর্মনিরপেক্ষ আন্দোলনের মাধ্যমে। আধুনিক বাংলা সাহিত্যের উন্মেষ, পাশ্চাত্য শিক্ষা ও ধ্যান-ধারণার প্রসার ও বিভিন্নমুখী বুদ্ধিবৃত্তিক জ্ঞানানুসন্ধান এ সবই ছিল নবজাগরণর সুফল। যা থেকে পরবর্তি সময়ে বাংলা অঞ্চলে স্বাধীনতার আকাঙ্খা ব্যপ্ত হয়।
তাঁরা জীবন ও বিশ্বাসের নানা বিষয়ে অনুসন্ধিৎসু হয়ে ওঠেন এবং প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন। এ নতুন দৃষ্টিভঙ্গি বাংলার সমসাময়িক জীবনধারাকে বস্তুতান্ত্রিকভাবে সবিশেষ প্রভাবিত করে। বিভিন্ন প্রতিবাদমূলক আন্দোলন ও কর্মসূচী নিয়ে নানা সংগঠন গড়ে ওঠে।
সমাজ ও সমিতি গঠন, ধর্মীয় সংস্কার আন্দোলন শুরু হয়। নতুন শৈলীর বাংলা সাহিত্যের আবির্ভাব হয়।

মুক্তচিন্তার অধিকারী হেনরি ডিরোজিও হিন্দু কলেজে (১৮২৬-৩১) ইতিহাস ও সাহিত্য পড়াতেন। তিনি তাঁর প্রায় ডজনখানেক অনুসারীকে মুক্ত ও স্বাধীন চিন্তানুশীলনে অনুপ্রাণিত করেন। তাঁরা ছিলেন বিখ্যাত টমাস পেইন-এর এজ অব দ্য রিজনস ও রাইটস অব ম্যান-এর অত্যন্ত আগ্রহী পাঠক। তাঁরা সবাই ইয়ং বেঙ্গল নামে একটি সংস্থা গড়ে তুলেন।
প্রথম কয়েক বছর তাঁদের আক্রমণের প্রধান লক্ষ্য ছিল সনাতন হিন্দুধর্মীয় মতবাদের অসার চিন্তাধারা। পরবর্তীকালে ইয়ং বেঙ্গল চিন্তাধারার অনুসারীরা তাঁদের দৃষ্টি ও মনোযোগ ঔপনিবেশিক সরকারের নানা ব্যর্থতায়ই বেশি করে নিবদ্ধ করেন। রামমোহন ও তাঁর অনুসারীদের সাথে তাঁদের পার্থক্য ছিল এইখানে যে, তাঁরা আধ্যাত্মিকতা নয়, বিশুদ্ধ যুক্তিতে বিশ্বাসী ছিলেন। তাঁরা রামমোহনবাদীদেরকে ‘আধা-উদারবাদী’ বলে অভিহিত করতেন। ডিরোজিও ও রামমোহনপন্থীদের এই সংঘাত ১৮৪০-এর দশকের শেষ দিকে সবচেয়ে লক্ষণীয় হয়ে ওঠে। যাইহোক, নারী শিক্ষার জন্য কবি মদনমোহন ১৮৫০ সালে ‘সর্ব্বশুভকরী’ পত্রিকায় দীর্ঘ একটি প্রবন্ধ রচনা করেন যেখানে এর প্রয়োজনীয়তা ও যৌক্তিকতা তুলে ধরা হয়। ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের পরিচালিত বিধবা বিবাহের আন্দোলনে শামিল হয়ে মুর্শিদাবাদ থেকে কবি মদনমোহন তর্কালঙ্কারের সঙ্গে আরও বহু বুদ্ধিজীবির স্বাক্ষরিত পত্র সরকারি দফতরে পাঠানো হয় ১৮৫৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি।


আজীবন বন্ধুত্বের একটি উদাহরণঃ
১৮২৯ সালে সংস্কৃত কলেজে পড়তে গিয়ে বিদ্যাসাগরের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্ব হয়। উভয়ে উভয়ের পরম বিশ্বস্থ ছিলেন তাঁরা। একসময়
বিদ্যাসাগরের পরম বন্ধু ছিলেন মদনমোহন। যদিও পরে তাঁদের মধ্যে মনোমালিন্য হয়। ১৮৫৮ সালে ৯ মার্চ কান্দিতে কলেরা রোগে আক্রান্ত হয়ে মদনমোহনের মৃত্যু হয়। মৃত্যু কালে স্ত্রী-কন্যাকে বিদ্যাসাগরের সহায়তা নিতে বলেছিলেন তিনি। মদনমোহনের পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেন বিদ্যাসাগর। তিনি মদনমোহনের স্ত্রীকে বুঝিয়ে দেন সংস্কৃত প্রেসের স্বত্ব এবং মদনমোহনের কন্যা ও ভগিনীর জন্য উইলে কিছু অর্থের অংশীদারীও করে যান।

আমার সংগৃহীত কবির লেখা দুটি কবিতা-
আমার পণ
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি,
সারাদিন আমি যেন ভাল হয়ে চলি।
আদেশ করেন যাহা মোর গুরুজনে,
আমি যেন সেই কাজ করি ভাল মনে।
ভাইবোন সকলেরে যেন ভালবাসি,
এক সাথে থাকি যেন সবে মিলেমিশি।
ভাল ছেলেদের সাথে মিশে করি খেলা,
পাঠের সময় যেন নাহি করি হেলা।

সুখী যেন নাহি হই আর কারো দুখে,
মিছে কথা কভু যেন নাহি আসে মুখে।
সাবধানে যেন লোভ সামলিয়ে থাকি,
কিছুতে কাহারে যেন নাহি দেই ফাঁকি।
ঝগড়া না করি যেন কভু কারো সনে
সকালে উঠিয়া এই বলি মনে মনে।


পাখি সব করে রব
পাখি সব করে রব, রাতি পোহাইল
কাননে কুসুমকলি, সকলি ফুটিল।
রাখাল গরুর পাল, ল'য়ে যায় মাঠে
শিশুগণ দেয় মন নিজ নিজ পাঠে।

ফুটিল মালতী ফুল, সৌরভ ছুটিল।
পরিমল লোভে অলি, আসিয়া জুটিল।
গগনে উঠিল রবি, লোহিত বরণ।
আলোক পাইয়া লোক, পুলকিত মন।

শীতল বাতাস বয়, জুড়ায় শরীর।
পাতায় পাতায় পড়ে, নিশির শিশির।
উঠ শিশু মুখ ধোও, পর নিজ বেশ।
আপন পাঠেতে মন, করহ নিবেশ।


✑ শেষকথাঃ
ইতিহাসের পাতা ঘাঁটলে একটি ব্যাপারই বারবার চোখের সামনে আসবে। সময়ের ডাকে সাড়া না দেয়ার নজির যেমন আছে তেমনি আছে সময়ের প্রয়োজনে জীবন বাজি রেখে অস্ত্র ধরার মতো কিংবা বুক ভেদ করে মারা যাবার মতো বুলেটের সামনে দাঁড়ানোর ইতিহাস। দিনশেষে বাঙালির অর্জন হয় যা পাবার কথা ছিল তার চেয়ে অনেক কম। তা নিয়েও মাথাব্যথা দেখা যায় না।
এই যে বাঙালির নৈতিক গঠনে অসাধারণ তথ্য দিয়েছেন যা শিশুদের জন্য অনন্যসাধারণ উপযোগি তা কি আমাদের শিক্ষা কারিকুলাম ও পাঠ্যপুস্তক রচনাকারীরা যথার্থ মুল্যায়ণ করেছেন? নাকি তারা নিজেরাও জানেন না এমন একজন মহান ব্যক্তি ছিলেন এই জাতিরই সন্তান। জেনে থাকার পরও এই অবহেলা হবে মুর্খতা, স্বেচ্ছাচারিতা ও অকৃতজ্ঞতা।
যাইহোক, আমার জোর দাবি রইল ১ম, ২য় ও ৩য় শ্রেণির বাংলা পাঠ্যপুস্তকে পুনরায় এই মহান কবির লেখা শিশুতোষ কবিতাগুলো সংযোজন করা হোক। গত ৯ মার্চ ছিল এই মহান ব্যক্তির মৃত্যুবার্ষিকী। উনি যেখানেই থাকুন ভাল থাকুন এই কামনা জানাই।


✑ তথ্যসুত্রঃ
১। আনন্দবাজার পত্রিকা, কলকাতা
২। বাংলাপিডিয়া
৩। উইকিপিডিয়া বাংলা
৪। মিলনসাগর সভা
৫। ইত্তেফাক পত্রিকা
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৬
৮টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পার্বত্য চট্টগ্রাম- মিয়ানমার-মিজোরাম ও মনিপুর রাজ্য মিলে খ্রিস্টান রাষ্ট্র গঠনের চক্রান্ত চলছে?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:০১


মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী লালদুহোমা সেপ্টেম্বর মাসে আমেরিকা ভ্রমণ করেছেন । সেখানে তিনি ইন্ডিয়ানা তে বক্তব্য প্রদান কালে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী chin-kuki-zo দের জন্য আলাদা রাষ্ট্র গঠনে আমেরিকার সাহায্য চেয়েছেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাসান মাহমুদ গর্ত থেকে বের হয়েছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১২


যুক্তরাষ্ট্রের একটি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল হাসান মাহমুদের সাক্ষাৎকার প্রচার করেছে। আমি ভাবতেও পারি নাই উনি এতো তারাতারি গর্ত থেকে বের হয়ে আসবে। এই লোকের কথা শুনলে আমার গায়ের লোম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দারিদ্রতা দূরীকরণে যাকাতের তাৎপর্য কতটুকু?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৮



দরিদ্র দূরীকরণে যাকাতের কোনো ভূমিকা নেই।
যাকাত দিয়ে দারিদ্রতা দূর করা যায় না। যাকাত বহু বছর আগের সিস্টেম। এই সিস্টেম আজকের আধুনিক যুগে কাজ করবে না। বিশ্ব অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্তান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্তান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের বিয়ের খাওয়া

লিখেছেন প্রামানিক, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

১৯৬৮ সালের ঘটনা। বর আমার দূর সম্পর্কের ফুফাতো ভাই। নাম মোঃ মোফাত আলী। তার বিয়েটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। বাবা ছিলেন সেই বিয়ের মাতব্বর।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×