যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাওয়ার ব্যাপারে ভোটাভোটি হলে ৮০ ভাগ মানুষ সরাসরি এর বিচার চাইবে। দেশের বাইরেও এর ব্যতিক্রম হবে না। আওয়ামীলীগ যুদ্ধাপরাধের বিচার করছে। বি এন পির বড় বড় অনেক নেতাই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পক্ষে। রাজতান্ত্রিক গনতন্ত্রের কারণে তারা তা প্রকাশ করতে পারছে না। পারবেও না আর।
কিছু লোক বিচার চাইবে না স্বভাবতই। এই সংখ্যা সব মিলিয়ে যদি তা ২০/২২ ভাগও ধরি তাহলেও যুদ্ধাপরাধের বিচার হওয়াটা যৌক্তিক দাড়ায়। আওয়ামীলীগ, বি এন পি সম্মিলিতভাবে এই বিচার করলে তাদের জন্যই মঙ্গলজনক ছিল।
মূল কথায় আসি, যুদ্ধাপরাধী আর রাজাকার এর সঙজ্ঞা নিয়ে একেকজন একেক কথা বলেন। আমার বক্তব্য হল যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি দেয়া হচ্ছে। শাস্তি কার্যকরও করা হবে আমরা আশা করি। সেই সাথে একটা জিনিস আশা করা দোষের নয় যে, যারা মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানীদের অধীনে চাকুরী করেছে, দেশের প্রতি দায়িত্বকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়েছে তাদের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো থেকে বহিস্কার করা হোক।
আওয়ামীলীগের ম খা আলমগীর, আশিকুর রহমান, বি এন পির এম কে আনোয়ার। আরো যারা আছেন তাদের সকলের ব্যাপারেই এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হোক।
আমরা কলংকিত থাকতে চাই না। এই কলংক জাতিগত কলংক। লীগ প্রধান জাতির জনকের কন্যা শেখ হাসিনা এবং বি এন পি প্রধান বেগম জিয়া আশা করি বিষয়টি উপলব্ধি করবেন।