নতুন আত্মীয়তার সুবাদে একদিনের জন্য বগুড়া যাওয়ার প্রোগ্রাম। আমি যাওয়াটা এভয়েড করতে পারতাম, কিন্তু মহাস্থান গড় দেখার লোভে আমিও অংশ নিলাম। প্রোগ্রাম ঠিক হল আগের দিন দুপুরে রওনা দিয়ে রাতে বগুড়া থেকে পরের দিন মহাস্থান ঘুরে সেদিনই ফিরব। সেই মহাস্থান ঘুরে আসার ফটো ব্লগ । দুই থেকে তিনটা পর্বে সমাপ্ত করবো ।
বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতু যখন পার হচ্ছিলাম ।
ব্রীজের নীচে যমুনায় বিশাল চড় পরেছে ।
ভুল করে এটাকে আবার চাঁদ ভাববেন না কেউ, এটা আসলে কুয়াশাচ্ছন্ন শেষ বিকালে সূর্য, যমুনা সেতুর উপর গাড়িতে থেকে তোলা ।
কুয়াচ্ছন্ন ভোরে করতোয়া নদীতে আগুন লেগেছে

মহাস্থানের পথেই পাহাড়ের উঁচুতে পড়বে এই মাজার ।
মাজার সংলগ্ন এই কুল গাছে নাকি কাঁটা হয় না, আমি অনেক খুঁজে ছোট কয়েকটি কাঁটা দেখিয়ে দিলে খাদেম সাহেব বললেন এগুলো অচিরেই পড়ে যাবে ।
মাজার থেকে নামার সিড়িপথ
মহাস্থান গড় যাদুঘর । জাদুঘরের ভেতরে ছবি উঠানো নিষেদ হলেও বাহিরে ছবি উঠাইতে কোন কার্পণি করিনি ।
গোবিন্দ ভিটাঃ স্থানীয়ভাবে গোবিন্দ ভিটা নামে পরিচিত এ প্রত্নস্থলটি করতোয়া নদীর বাঁকে মহাস্থান দূর্গনগরীর সন্নিকটে উত্তর দিকে অবস্থিত । খ্রিষ্টীয় ১২শ-১৩শ শতকে রচিত সংস্কৃতি গ্রন্থ "করতোয়া মহাত্ন্য" এ মন্দিরটির কথা উল্লেখ আছে ।