কর্মচারী: স্যার, ছাত্রলীগের পোলাপান নিজেদের মধ্যে ক্যাচাল করছে। কি করা যায়?
ভিসি: পরীক্ষা ২ সপ্তাহ পিছিয়ে দাও।
========
কর্মচারী: স্যার ছাত্রলীগের কয়েকখান পোলাপান এসে বলছে তারা তাদের বাপ-মায়ের সাথে বিশ্বকাপ ফুটবল খেলা দেখতে চায়। সেজন্য ভার্সিটি ছুটি চায়।
ভিসি: দিয়ে দাও ১৫ দিনের ছুটি।
========
কর্মচারী: স্যার ছাত্রলীগের পোলাপান আপনার কাছে থেকে ঠিকমত মালপানি না পেয়ে আপনার পদত্যাগের দাবীতে আন্দোলন করছে। হলগুলোর গেটে তালা লাগিয়ে দিয়েছে। সাধারণ ছাত্রদের ক্লাসে আসতে দিচ্ছে না। কি করা যায়?
ভিসি: কি আর করার? ১৫ দিনের ছুটি দিয়ে দাও।
========
কর্মচারী: স্যার লোকাল লীগের গুন্ডারা সামান্য কারনে সাধারণ ছাত্রদের কুপিয়েছে। সাধারণ ছাত্ররা ক্ষেপে গিয়ে ইটপাটকেল ছুঁড়ছে। ওদের থামানো দরকার।
ভিসি: এত তাড়াহুড়োর কি আছে। অপেক্ষা কর।
(ঘন্টাখানেক পর)
কর্মচারী: স্যার, গুন্ডা গুলার সাথে এলাকার স্থানীয় লোকজন যোগ দিয়েছে। ছাত্ররা আরও ক্ষেপে গিয়ে অগ্রনী কলেজে হামলা করেছে।
ভিসি: যাক, এখন নিশ্চিন্তে অনির্দিষ্টকালের ছুটি দেওয়া যাবে।
======
প্রসঙ্গত উল্লেক্ষ্য, উপরের কথোপকথন পুরোটাই কাল্পনিক। রুয়েটের ভিসির সাথে তা মিলে গেলে তা নিতান্তই কাকতাল মাত্র।
বি:দ্র: চিহ্নিত ছাগুদের এই পোস্ট থেকে দূরে থাকার জন্য বলা হল।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:১৪