somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাইবার ক্রাইম : আমরা কতটা প্রস্তুত?

০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইন্টারনেট জিনিসটা এখন নিত্যব্যবহার্য অতীব প্রয়োজনীয় জিনিসের মতো হয়ে গিয়েছে বাংলাদেশি তরুণ প্রজন্মের কাছে। যেহেতু সরকার ২০২১ সালের মধ্যে দেশকে 'ডিজিটাল বাংলাদেশ' হিসেবে গড়তে চেয়েছে এবং নির্বাচনের আগে দৃঢ় প্রতিশ্রুতি দিয়ে আইটি পার্কসহ অত্যাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং আমরা ধীরে ধীরে তার প্রসার লক্ষ্য করছি। এ বছরের জুন থেকে ঢাকাতে ওয়াইম্যাক্স, হাইস্পিড তারহীন ইন্টারনেট সংযোগ চালু করবে বাংলালায়ন, প্রতিসেকেন্ডে যার গতি ১২৮ কিলোবাইট! আগামী বছরের মধ্যে ইনশাল্লাহ সমগ্র বাংলাদেশ এর আওতাভুক্ত হবে। কিন্তু ইন্টারনেট নামক আশ্চর্য জিনিসটার অন্ধকার দিকও প্রচুর। এটা কোনমতেই অস্বীকার করা সম্ভব নয়। নানা রকম পিক্যুলিয়ার অপরাধ কার্য প্রায়শ:ই সংঘটিত হচ্ছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে। যেহেতু এটা এখন ধীরে ধীরে জীবনের অংশ হিসেবে, পড়াশোনা, বন্ধুত্ব, সামাজিক সম্পর্ক, গান, সিনেমা প্রভৃতি চিত্তবিনোদনমূলক কর্মকাণ্ডের অংশ হিসেবে বিস্তৃতি লাভ করেছে কাজেই একটি কুচক্রী মহল নিশ্চয়ই, কিছু নোংরা মনের মানুষ অবশ্যই এটাকে খারাপ ভাবে ব্যবহার (Misuse) করবে এবং সেটা শুরু হয়েও গেছে!---এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। ইন্টারনেট বা কম্পিউটার ভিত্তিক অপরাধগুলোকে বলা হয়---সাইবার ক্রাইম কিংবা কম্পিউটার ক্রাইম।

প্রচলিত সাইবার ক্রাইমের মধ্যে আছে ফ্রড কিংবা প্রতারণা, ক্রেডিট কার্ডের নম্বর চুরি, ব্ল্যাকমেইল, পর্ণোগ্রাফি, হ্যারাজমেন্ট, অনলাইনের মাধ্যমে মাদক পাচার/ব্যবসা প্রভৃতি। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ যেমন : কানাডা, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, লাতিন আমেরিকা, ভেনেজুয়েলা এমনকি ভারতে (যে সমস্ত দেশ ইন্টারনেট ও উচ্চ তথ্যপ্রযুক্তি ভিত্তিক) ইন্টারনেটভিত্তিক অবৈধ ও অশালীন কার্যকলাপকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয় এবং তার জন্য শাস্তির বিধান পর্যন্ত আছে। যদিও শতকরা ৮৫ ভাগ অশ্লীল বিষয় বস্তু সম্বলিত ওয়েবসাইট (পর্ণো সাইট) নির্মিত হয় যুক্তরাষ্ট্রে! তবে চাইল্ড পর্ণোগ্রাফি বা শিশু অশ্লীলতার বিরুদ্ধে আইন কঠোর।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে বাংলাদেশ সাইবার ক্রাইমের বিরুদ্ধে মোকাবিলা করার জন্য কতটা প্রস্তুত? আমাদের দেশে মোবাইলের মাধ্যমে অজস্র অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়ে থাকে। যেমন : ছিনতাই, ভীতি প্রদর্শন। অনেক ক্ষেত্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোবাইল ব্যবহারকারীকে সঠিকভাবে সনাক্ত করতে ব্যর্থ হয় উপযুক্ত প্রযুক্তির অভাবে। তবে এ ক্ষেত্রে সিআইডি প্রধানের বক্তব্য শুনে কিছুটা আশা জাগান্বিত হয়। তাঁরা উন্নতমানের সফটওয়্যার এবং ট্র্যাকার ব্যবহার করছেন---এ খবর কিছুটা হলেও আশ্বস্ত করে বৈকি! মোবাইল অপরাধ চক্র আর সাইবার ক্রিমিনাল চক্র এক জিনিস নয়। ইন্টারনেটে ভুয়া ই-মেইল অ্যাড্রেস তৈরী করে/ফেক ইউজারনেম ইউজ করে অবাধে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করা যায় এবং অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে শামিল হওয়া যায়। বিস্তারিতভাবে সাইবার ক্রাইমগুলোকে ব্যাখ্যা করা হলো :

১. স্প্যামিং বা জাঙ্ক মেইল : প্রতারণার জন্য চমৎকার একটি মাধ্যম। এবং এটি সম্পূর্ণ ই-মেইলভিত্তিক! ভুয়া আইডি/ই-মেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করে আপনার নাম-ঠিকানা, ক্রেডিট কার্ড নাম্বার এমনকি ফোন নাম্বার নিয়ে মিষ্টি কথায় ভুলাতে চেষ্টা করবে অপরাধী চক্র। ফাঁদে পা দিলেই বিপদ! স্প্যাম ফোল্ডারে প্রায়শই এমন মেইল আসে। এমন একটি স্প্যাম মেইলের উদাহরণ :

FROM THE DESK OF Mr Vincent Sankara
AUDITS & ACCOUNTS DEPT
AFRICAN DEVELOPMENT BANK
Ouagadougou Burkina Faso.
TELEPHONE: +226 78 04 90 59

Attention: Please

I am Mr Vincent Sankara the manager Audit & Accounts dept. in the African development bank (ADB). I am writing to request your assistance to transfer the sum of $10.600, 000.00 (Ten million, six hundred thousand United States dollars) into your accounts..

The above sum belongs to our deceased customer late Mr. Shadi Aribi Monther from Lebanon who unfortunately lost his life with his entire family in the Air France Concorde on July 26, 2000, and since then his fund has been in a suspense account. You will read more news about the crash on visiting these site;

Click This Link
Click This Link
.................................................................................................
Your Full Name.............................
Your Sex..................................
Your Age..................................
Your Country...............................
Passport / drivinglicense.......
Your Occupation............................
Your Personal Mobile Number....................
Your Personal Fax Number......................

Thanks
Mr Vincent Sankara
Audits & Accounts Maneger
Telephone : +226 78 04 90 59


২. পর্ণোগ্রাফি : রগরগে অশ্লীল সাইটগুলোতে অনেক সময় ওঁৎ পেতে থাকে অপরাধীরা। বেশ কিছু সাইটে থাকে ক্ষতিকর কম্পিউটার ভাইরাস। ক্লিক করতে থাকলে কিংবা এক পর্যায়ে ই-মেইল আইডি (ফ্রি সাবস্ক্রাইব) দিলেও তথ্য চুরি হবার সম্ভাবনা থাকে। অনেক দেশেই পর্ণোগ্রাফি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এবং আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।

৩. মাদক ব্যবসা : ইন্টারনেটে মাদক ব্যবসায়ী চক্র সক্রিয় রয়েছে। এরা এদের ওয়েবসাইটে মাদকদ্রব্যের তথ্যসংবলিত ডেটাবেইজ (ক্রয়মূল্য, ডিস্ট্রিবিউশান প্রভৃতি) তৈরী করে এবং সারা বিশ্বের মানুষকে প্রদর্শিত করে।


৪. হ্যাকিং ও ক্র্যাকিং :
বাংলাদেশে ২০০৮ সালে RAB এর ওয়েবসাইট স্বনামে হ্যাক করে ২১ বছর বয়সী কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া তরুণ শাহী মির্জা। শুধু তাই নয় সে বেশ কয়েকটি আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওয়েবসাইটে ঢুকতে সক্ষম হয়। RAB সদস্যরা তাকে ধরতেও সমর্থ হয় এবং শাহী মির্জা তার অপরাধ স্বীকার করে। তবে মির্জা যা করেছিলো তা হলো 'হ্যাকিং'। আর 'ক্র্যাকিং' হলো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কিংবা ক্রেডিট কার্ড নাম্বার চুরি করে গোপনে অনলাইন ব্যাংক থেকে ডলার চুরি করা! সেক্ষেত্রে শাহী মির্জার বক্তব্য অনুযায়ী, বাংলাদেশী ওয়েবসাইটগুলো রিয়েল প্যাকেজ সফটওয়্যার ব্যবহার না করার কারণে নিরাপত্তাহীন! হ্যাকিং ও ক্র্যাকিং দুটোই অপরাধ তবে ক্র্যাকিং মারাত্মক অপরাধ।

বাংলাদেশে ২০০২ সালের ৮ সেপ্টেম্বর সাইবার ক্রাইম বিষয়ে আইন কমিশনে একটি শেষ রিপোর্ট দেয়া হয়। সেখানে প্রস্তাবনায় বলা আছে :

The Proposal:
Chapter VII on Penalties and Adjudication and Chapter IX on Offences includes some cybercrime provisions that prohibits attacks or unauthorized access to computers and computer systems.

হ্যাকিং সংক্রান্ত অপরাধ বিষয়েও এখানে বলা আছে। বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করতে পারেন : Click This Link

বাংলাদেশের পুলিশ বিভাগকে সাইবার ক্রাইম মোকাবিলায় প্রস্তুত করার জন্য পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছিলো। সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। তবে RAB এক্ষেত্রে তৎপর। ২০০৩ সালে অ্যাডিশনাল ইনস্পেক্টর (স্পেশাল ব্রাঞ্চ) জেনারেল আবদুল কাইয়ুম বলেছিলেন, আমাদের এমন কোন বিভাগ এই মুহূর্তে নেই। কিন্তু আমরা পুলিশ বিভাগের আইটি এক্সপার্টদের নিয়ে এ ধরণের অপরাধীদের ধরতে কাজ করে যাচ্ছি।

বিস্তারিত জানার জন্য : Click This Link

২০০৪ সালের ৬ সেপ্টেম্বর News From Bangladesh ওয়েবসাইটে আশার কথা বলা হয়েছে। পারভীন খালেদার Police to have special cyber crime unit শিরোনামের আর্টিকেলে বলা হয়েছে --- পুলিশ সাইবার ক্রিমিনালদের জন্য একটি স্পেশাল ইউনিট চালুর পরিকল্পনা করছে। গোয়েন্দা পুলিশ প্রধান বলেছেন, সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবার আগেই আমরা ইউনিটটি চালু করতে চাই এবং এখনো তা প্রক্রিয়াধীন।

ঐ বছরের ২৩ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিয়ে একটি ই-মেইল পাঠানো হয়েছিলো এবং দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার প্রথম পাতায় তা প্রকাশিত হয়।

২০০৮ সালের ৬ আগস্ট The New Nation পত্রিকার একটি আর্টিকেলে বলা হয়, Bangladesh is also in a vulnerable position and some of the crimes are gradually being introduced in our community. People have started abusing Internet, specially the young and teenagers are getting initiation into cyber crime slowly. A number of community website have been introduced, which the young girls and boys are using to exchange phone numbers, posting hidden videos or even pictures with nudity etc.

বিস্তারিত জানতে পারেন এই লিংকে : Click This Link

( বাংলাদেশও এক ধরণের ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে এবং কিছু সাইবার অপরাধের সাথে পরিচিতিও ঘটেছে। বিশেষত তরুণ সম্প্রদায় ইন্টারনেটকে খারাপভাবে ব্যবহার করা শিখেছে এবং ধীরে ধীরে তা সাইবার ক্রাইমের দিকে এগুচ্ছে। বাংলাদেশে কিছু ওয়েবসাইটেরও যাত্রা শুরু হয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে ছেলে এবং মেয়েরা ফোন নাম্বার অদল-বদল করছে, গোপন ক্যামেরায় ধারণ করা ভিডিও এবং নগ্ন ছবি পোস্ট করছে ওয়েবসাইটগুলোতে)



বাংলাদেশে সাইবার ক্রাইম নিয়ে এখনো মাথাব্যথা শুরু হয়নি ঠিক আছে, তবে সেটা যে স্বাভাবিক অবস্থানে কতদিন থাকবে তার কোন নিশ্চয়তা নিশ্চয়ই নেই! তাই সাইবার ক্রাইম নিয়ে আমাদের অবশ্যই ভাবতে থেকে। সবার জন্য নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহার বাস্তবায়ন করতে হবে। ইন্টারনেটের অন্ধকার দিকগুলো আড়ালে রেখে আলোকিত দিকটাই তুলে ধরতে হবে মানুষের মাঝে।

সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৩৪
৯টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×