১। এক লোক ঢাকা থেকে রাজশাহী যাচ্ছিল। বাসটি পথে একটি হোটেলে কিছুক্ষণের জন্য থামলে লোকটি হোটেলের টয়লেটে ঢুকল ।: কেমন আছো? পাশের টয়লেট থেকে কেউ একজন জিজ্ঞেস করল ।: জি, ভালো। আমতা আমতা করে উত্তর দিল লোকটি।: কী করছো? এবার ভারি লজ্জায় পড়ে গেল লোকটি।:ইয়ে। ঢাকা থেকে রাজশাহী যাচ্ছি।তারপর লোকটি শুনল পাশের টয়লেটের লোকটি বলছে, ‘হ্যালো, আমি তোমাকে পরে ফোন দিচ্ছি। তোমাকে যা-ই জিজ্ঞেস করি, পাশের টয়লেটের উজবুকটা তার উত্তর দেয় ।
২। জঙ্গলে পশুদের ডাক্তার শেয়াল। এক নেকড়ে জ্বরের ওষুধ নেবার জন্য শেয়ালের গুহায় গেল। গিয়ে দেখলো এক সুন্দরী মাদী খরগোস চুপচাপ শুয়ে আছে। নেকড়ের মাথায় কুবুদ্ধি চেপে গেল। শেয়ালকে বললো, শেয়াল ভায়া আবার তো জ্বর, এখন কি মদ খাওয়া চলে? শেয়াল বললো, ওটাই তো... এখন সবচেয়ে বড় ঔষধ হুজুর। নেকড়ে শেয়ালকে কড়কড় টাকা দিয়ে মদ কিনতে পাঠালো। শেয়াল ফেরার আগেই মাদী খরগোসের সঙ্গে ৩ বার সঙ্গম করে ফেললো। কিন্তু খরগোসের তেমন কোনো ভাবান্তর হল না, বাধাও দিল না। শেয়াল ফিরতেই নেকড়ে জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা ভায়া, এই খরগোসটা কে? শেয়াল বললো, ও পাশের গ্রাম থেকে এসেছে, এইডস সারাতে!
৩। এক লোকের লিংগ ছোট। সে বিয়ের রাতে তার বৌয়ের সাথে যৌনকর্ম করছে:
বৌ : কি বেপার ঢুকাও না কেন?
জামাই : ঢুকাইলাম তো।
বৌ : তোমারে না বললাম সিগারেট টা বাইরে ফালাই আসতে,তুমি সিগারেট ঢুকাইলা কেন?





৪। এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছে,”তুমি কি আমেরিকান??”
চাইনিজঃ”না…আমি চাইনিজ”
পাগলঃ “তুমি আমেরিকান না???”
চাইনিজঃ “না, আমি চাইনিজ”
পাগলঃ “মিথ্যা বলছ,তুমি অবশ্যই আমেরিকান”
চাইনিজ লোকটি শেষে বিরক্ত হয়ে বলল ” হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি??”
পাগলঃ ” চেহারা দেখে তো মনে হয় তুমি চাইনিজ”
৫। একদিন এক পাঞ্জাবওয়ালা সর্দারজি মালিবু সৈকতে সানবাথ করছিলেন। তো এক তরুনী এসে বললো, “আর ইউ রিলাকসিং”। সর্দারজি তরুনীর এহেন মুর্খতা দেখে বিরক্ত হয়ে বললেন, “নো নো নো, আই অ্যাম সান্তা সিং”। তরুনী আগা-মাথা না বুঝতে পেরে ঘাড় শ্রাগ করে চলে গেল।
কিছুক্ষণ পর আর এক যুবক সর্দারজির কাছ দিয়ে যাবার সময় ভদ্রতার খাতিরে জিজ্ঞেস করলো, “আর ইউ রিলাকসিং”। সর্দারজি এবার খানিকটা বিস্মিত, মুখে বললেন, “নো নো নো, আই অ্যাম সান্তা সিং”।
একটু পরে এক বৃদ্ধা তার পাশ দিয়ে যাবার সময় একই প্রশ্ন করায় তিনি ভীষণ উত্তেজিত হয়ে পড়লেন। চিৎকার করে বললেন, “নোওওও, আই অ্যাম সান্তা সিং”।
এবার সর্দারজি মহা খাপ্পা হয়ে স্থান ত্যাগ করে হাঁটছিলেন। কিছুদূর যেতেই আরেক সর্দারজিকে দেখতে পেলেন, খুব আয়েশে শুয়ে আছেন। তার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, “আর ইউ রিলাকসিং”? ওই সর্দারজি অবলিলায় বললেন, “ইয়া, আই অ্যাম”। আমাদের সর্দারজির অবস্থা তখন জ্বলন্ত কয়লার ভেতর তাঁতানো শিক, বাম গালে কষে এক থাপ্পড় বসিয়ে দিলেন, “সালে, সব তেরে কো ওয়াহাহ ঢুন্ড রাহে হ্যায় অর তু ইয়াহাঁ আরাম কার রাহা হ্যায়”
(শালা, সবাই তোকে ওইখানে খুঁজছে, আর তুই এখানে আরাম করছিস)?
৬। এক গ্রামের এক লোককে ,আরেক গ্রামের অনেক লোক (প্রায় ১০০ জন ) মাইরধর করলো ।
লোকটি মাইর খেয়ে তাদের নামে থানায় মামলা করলো , স্যর আমি এখন বড় বিপদে আছি।
পুলিশ জিজ্ঞাসা করলো কি বিপদ ,স্যর আমাকে জানে মেরে ফেলতে পারে।
মামলার আসামি প্রায় ১০০ জন ।
এখন লোকটি পুলিশকে অনেক গুলো টাকা দিল , যে সবাই কে ধরতে হবে।
তারপর পুলেশ অনেক চেষ্টা করে ৬০ জনের মত ধরল।
এখন পুলিশ একটু চিন্তিত হল এত গুলো লোক থানায় ছোট কামরায় রাখা জাচ্ছে না ,
আবার বাকিদের ধরতে পারছে না এখন উপায় না দেখে সবাইকে জিজ্ঞাসা শুরু করলো
বাকীদেরকে কোথায় পাওয়া যাবে বল ।
এমন সময় একজন লোক বলল স্যার , আমনেতো আংগো সবাইরে ধরতে পারেন নাই
বাইরে যারা আছে কেউ যদি হেতেরে ধরিতে হারে ,হেতেরে ত যানে মারি হেলাইবো।
আমার বুদ্দি স্যার হেতেরে আমনে থানায় আনি আটকায় রাখেন , আর আমগোরে ছাড়ি দেন।
পরে পুলিশ তাই করলো ।
সংগৃহীত