somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কিছু ফান পোষ্ট ( কিঞ্ছিৎ ১৮+ এবং কমন পড়লে লেখক দায়ী নয়)

০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১। এক লোক ঢাকা থেকে রাজশাহী যাচ্ছিল। বাসটি পথে একটি হোটেলে কিছুক্ষণের জন্য থামলে লোকটি হোটেলের টয়লেটে ঢুকল ।: কেমন আছো? পাশের টয়লেট থেকে কেউ একজন জিজ্ঞেস করল ।: জি, ভালো। আমতা আমতা করে উত্তর দিল লোকটি।: কী করছো? এবার ভারি লজ্জায় পড়ে গেল লোকটি।:ইয়ে। ঢাকা থেকে রাজশাহী যাচ্ছি।তারপর লোকটি শুনল পাশের টয়লেটের লোকটি বলছে, ‘হ্যালো, আমি তোমাকে পরে ফোন দিচ্ছি। তোমাকে যা-ই জিজ্ঞেস করি, পাশের টয়লেটের উজবুকটা তার উত্তর দেয় ।

২। জঙ্গলে পশুদের ডাক্তার শেয়াল। এক নেকড়ে জ্বরের ওষুধ নেবার জন্য শেয়ালের গুহায় গেল। গিয়ে দেখলো এক সুন্দরী মাদী খরগোস চুপচাপ শুয়ে আছে। নেকড়ের মাথায় কুবুদ্ধি চেপে গেল। শেয়ালকে বললো, শেয়াল ভায়া আবার তো জ্বর, এখন কি মদ খাওয়া চলে? শেয়াল বললো, ওটাই তো... এখন সবচেয়ে বড় ঔষধ হুজুর। নেকড়ে শেয়ালকে কড়কড় টাকা দিয়ে মদ কিনতে পাঠালো। শেয়াল ফেরার আগেই মাদী খরগোসের সঙ্গে ৩ বার সঙ্গম করে ফেললো। কিন্তু খরগোসের তেমন কোনো ভাবান্তর হল না, বাধাও দিল না। শেয়াল ফিরতেই নেকড়ে জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা ভায়া, এই খরগোসটা কে? শেয়াল বললো, ও পাশের গ্রাম থেকে এসেছে, এইডস সারাতে!

৩। এক লোকের লিংগ ছোট। সে বিয়ের রাতে তার বৌয়ের সাথে যৌনকর্ম করছে:
বৌ : কি বেপার ঢুকাও না কেন?
জামাই : ঢুকাইলাম তো।
বৌ : তোমারে না বললাম সিগারেট টা বাইরে ফালাই আসতে,তুমি সিগারেট ঢুকাইলা কেন? :P:P:P:P:P

৪। এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছে,”তুমি কি আমেরিকান??”
চাইনিজঃ”না…আমি চাইনিজ”
পাগলঃ “তুমি আমেরিকান না???”
চাইনিজঃ “না, আমি চাইনিজ”
পাগলঃ “মিথ্যা বলছ,তুমি অবশ্যই আমেরিকান”
চাইনিজ লোকটি শেষে বিরক্ত হয়ে বলল ” হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি??”
পাগলঃ ” চেহারা দেখে তো মনে হয় তুমি চাইনিজ”

৫। একদিন এক পাঞ্জাবওয়ালা সর্দারজি মালিবু সৈকতে সানবাথ করছিলেন। তো এক তরুনী এসে বললো, “আর ইউ রিলাকসিং”। সর্দারজি তরুনীর এহেন মুর্খতা দেখে বিরক্ত হয়ে বললেন, “নো নো নো, আই অ্যাম সান্তা সিং”। তরুনী আগা-মাথা না বুঝতে পেরে ঘাড় শ্রাগ করে চলে গেল।

কিছুক্ষণ পর আর এক যুবক সর্দারজির কাছ দিয়ে যাবার সময় ভদ্রতার খাতিরে জিজ্ঞেস করলো, “আর ইউ রিলাকসিং”। সর্দারজি এবার খানিকটা বিস্মিত, মুখে বললেন, “নো নো নো, আই অ্যাম সান্তা সিং”।

একটু পরে এক বৃদ্ধা তার পাশ দিয়ে যাবার সময় একই প্রশ্ন করায় তিনি ভীষণ উত্তেজিত হয়ে পড়লেন। চিৎকার করে বললেন, “নোওওও, আই অ্যাম সান্তা সিং”।

এবার সর্দারজি মহা খাপ্পা হয়ে স্থান ত্যাগ করে হাঁটছিলেন। কিছুদূর যেতেই আরেক সর্দারজিকে দেখতে পেলেন, খুব আয়েশে শুয়ে আছেন। তার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, “আর ইউ রিলাকসিং”? ওই সর্দারজি অবলিলায় বললেন, “ইয়া, আই অ্যাম”। আমাদের সর্দারজির অবস্থা তখন জ্বলন্ত কয়লার ভেতর তাঁতানো শিক, বাম গালে কষে এক থাপ্পড় বসিয়ে দিলেন, “সালে, সব তেরে কো ওয়াহাহ ঢুন্ড রাহে হ্যায় অর তু ইয়াহাঁ আরাম কার রাহা হ্যায়”
(শালা, সবাই তোকে ওইখানে খুঁজছে, আর তুই এখানে আরাম করছিস)?

৬। এক গ্রামের এক লোককে ,আরেক গ্রামের অনেক লোক (প্রায় ১০০ জন ) মাইরধর করলো ।
লোকটি মাইর খেয়ে তাদের নামে থানায় মামলা করলো , স্যর আমি এখন বড় বিপদে আছি।
পুলিশ জিজ্ঞাসা করলো কি বিপদ ,স্যর আমাকে জানে মেরে ফেলতে পারে।
মামলার আসামি প্রায় ১০০ জন ।
এখন লোকটি পুলিশকে অনেক গুলো টাকা দিল , যে সবাই কে ধরতে হবে।
তারপর পুলেশ অনেক চেষ্টা করে ৬০ জনের মত ধরল।

এখন পুলিশ একটু চিন্তিত হল এত গুলো লোক থানায় ছোট কামরায় রাখা জাচ্ছে না ,
আবার বাকিদের ধরতে পারছে না এখন উপায় না দেখে সবাইকে জিজ্ঞাসা শুরু করলো
বাকীদেরকে কোথায় পাওয়া যাবে বল ।
এমন সময় একজন লোক বলল স্যার , আমনেতো আংগো সবাইরে ধরতে পারেন নাই
বাইরে যারা আছে কেউ যদি হেতেরে ধরিতে হারে ,হেতেরে ত যানে মারি হেলাইবো।
আমার বুদ্দি স্যার হেতেরে আমনে থানায় আনি আটকায় রাখেন , আর আমগোরে ছাড়ি দেন।
পরে পুলিশ তাই করলো ।

সংগৃহীত
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ঢাকায় শান্তিতে বসবাসের জায়গাগুলো

লিখেছেন শাহ আজিজ, ৩০ শে মে, ২০২৫ রাত ৯:৪৪






ঢাকায় শান্তিতে বসবাস করা যায় যেসব এলাকা: একটি বাস্তবভিত্তিক পর্যালোচনা

ঢাকা, বাংলাদেশের রাজধানী শহর, জনসংখ্যা ও যানজটের দিক থেকে অন্যতম ব্যস্ততম নগরী হলেও এখানকার কিছু কিছু এলাকা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হেজেমনি, কাউন্টার-হেজেমনি ও বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক যুদ্ধ !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ৩১ শে মে, ২০২৫ রাত ১২:২৪


একটি রাষ্ট্রের সবচেয়ে নিঃশব্দ অথচ গভীর যুদ্ধ চলে তার ইন্টেলেকচুয়াল সেক্টরে। গোলা-বারুদের বদলে এখানে অস্ত্র হয় কলম, টকশো, নাটক, পাঠ্যবই, এবং ইউটিউব। বাংলাদেশে এই হেজেমনি বহুদিন ছিল প্রথম আলো,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশে দলীয় সরকার কখনই জনগণের সরকার হয় না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩১ শে মে, ২০২৫ রাত ১২:২৫



সবাই মিলে দেশ স্বাধীন করলেও আওয়ামী লীগ সেটা স্বীকার করলো না। সেজন্য তারা বাকশাল নামে একদলীয় শাসন শুরু করে ছিল। কিন্তু সেনা বিদ্রোহে তাদের বাকশালী শাসনের অবসান ঘটে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রস্থান-পথ কঠিন হয়ে গেছে মুহাম্মদ ইউনূসের

লিখেছেন কবির য়াহমদ্্, ৩১ শে মে, ২০২৫ রাত ২:২৪



অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের (৮ই আগস্ট ২০২৪ থেকে চলমান...) প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের ক্ষমতা ছাড়ার পথ কঠিন হয়ে গেছে।

এমনিতেই তার পদ ছাড়ার প্রবল অনাগ্রহ, তার ওপর আছে ক্ষমতা গ্রহণের পরের মাত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

বৃষ্টি ঝরছে সারাদিন

লিখেছেন সামিয়া, ৩১ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৪



ইচ্ছা ছিল প্রথম আষাঢ়ে ছাদে যাবো
বৃষ্টি দেখতে,
যাওয়া হয় নাই।
বৃষ্টি তো আর ক্যালেন্ডার দেখে আসে না।
সে কখনো মাসের আগেভাগেই দরজায় কড়া নাড়ে,
আবার কখনো হুট করে হাওয়ায়
হালকা জলছবি আঁকে।

বৃষ্টি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×