ছাত্রলীগের নেতৃত্বে প্রত্যাশীদের সুবিধার্থে নেতাকর্মীদের বয়স বাড়িয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার দুপুরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের সম্মেলন উদ্বোধন করতে গিয়ে তিনি তাদের বয়স ২৭ থেকে ২৯ করার আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আগে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের নেতৃত্বে আসার একটি বয়স ঠিক করে দিয়েছিলাম। সেটি ছিল ২৭। কিন্তু দুই বছর পর সম্মেলন হওয়ার কথা থাকলেও সম্মেলন হচ্ছে ৪ বছর পর। তাই তাদের বয়সের ক্ষেত্রেও মনে হয় একটা ‘গ্রেস’ পিরিয়ড দেয়া দরকার।’এসময় হাস্যোজ্জল প্রধানমন্ত্রী ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের নেতৃত্বের বয়স ২৯ বলে ঘোষণা দেন।
প্রধানমন্ত্রীর এই ঘোষণাকে করতালি দিয়ে স্বাগত জানান ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা।
কিন্তু আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পর ছাত্রলীগ যখন বেপরোয়া হয়ে হত্যা, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি ইত্যাদি শুরু করে তখন এই আওয়ামীলীগই ঘোষণা দিয়েছে, "ছাত্রলীগের অপকর্মের দায় আওয়ামীলীগ নিবে না।
ছাত্রলীগ আওয়ামীলীগের কেউ না, ছাত্রলীগ আওয়ামীলীগের অঙ্গসংগঠন নয়"।
তাহলে প্রধানমন্ত্রী কিভাবে ছাত্রলীগের বয়স বাড়ায়?!
কেন তিনি প্রধানমন্ত্রী হয়েও অনবরত বেআইনি কাজ করছেন?
কেন দালাল মিডিয়াগুলো নিরব?
কেন তাকে জিজ্ঞেস করছেনা ছাত্রলীগের বয়স বাড়ানোর আপনি কেন?
আর কতকাল আমরা তাদের মিথ্যাচার শুনে প্রতারিত ও পথভ্রষ্ট হব???
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২৫