বাংলার প্রথম নবাবঃ মুর্শিদকুলী খান
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
বাংলার প্রথম নবাবঃ মুর্শিদকুলী খানবাংলার নবাবগণ ছিলেন বাংলা-বিহার ও উড়িষ্যার শাসক। ১৭০০ থেকে ১৭৫৭ সাল পর্যন্ত তারা সার্বভৌম বাংলার প্রধান হিসেকে দায়িত্ব পালন করেন। পদটি মুঘল আমলে পুরাষাণুক্রমিক ভাবে নাজিম ও সুবেদার থেকে সৃষ্টি হয়েছিলো এবং পরবর্তীতে তারা সংশ্লিষ্ট অঞ্চলসমূহ স্বাধীণ ভাবে শাসন করেন। মুর্শিদকুরী খান বাংলায় নওয়াবী(১৭০০-১৭৫৭) শাসনে প্রতিষ্ঠাতা এবং বাংলার প্রথম নবাব। সম্রাট আওরঙ্গজেব বাংলা প্রদেশের জন্য একজন দক্ষ ও সৎ দীউয়ান খঁজুছিলেন। তিনি মুর্শিদকুলী খানকে ১৭০০ সাল থেকে সম্মান সূচক 'করতলব খান' উপাধি দিয়ে দীউয়ন হিসেবে বাংলায় নিয়োগ করেন। ১৭১৬ সালে মুর্শিদকুলী খান বাংলায় নাজিম পাদে উন্নীত হন। ১৭১৭৪ সালে তিনি প্রাদেশিক রাজধানী ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাবে স্থানান্তর করেন। সাফল্যের সাথে দায়িত্ব পালন শেষে ৩০ জুন ১৭২৭ মুর্শিদকুলী খানের মৃতু্ হয়।
বাংলায় নওয়াবী শাসনের প্রতিষ্ঠাতা: মুর্শিদকুলী খান।
বাংলার প্রথম নবার: মুর্শিদকুলী খান
বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব: সরাজউদ্দৌলা।
(কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ডিসেম্বর ২০১৫*পৃঃ৪২)
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সংস্কার, বিচার ও নির্বাচনের জন্য ডক্টর ইউনুসের সরকার জুন’২৬ পর্যন্ত সময় চেয়েছেন। সেনাপ্রধান ও বিএনপি তাঁদেরকে ডিসেম্বর’২৫ এর বেশী সময় দিতে সম্মত নয়। আওয়ামী বিরোধী আন্দোলনে বিএনপি আওয়ামী...
...বাকিটুকু পড়ুনবেরিয়েছিলাম উত্তরা যাওয়ার উদ্দেশ্যে। মানিক মানিক মিয়া এভিনিউ পার হওয়ার সময়ে, খামারবাড়ির সামনে গোল চত্বরে হঠাৎ চোখ গেলো। চত্বর ঘিরে সারি সারি মানুষ শুয়ে আছেন। গত সরকারের আমলে আমার এলাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই পোস্টটি মূলত ঢাবিয়ানের পোস্ট "বিএনপি - জুলাই বিপ্লবের বিশ্বাসঘাতক" এবং জুল ভার্নের পোস্ট "আব তেরা ক্যায়া হোগা কালিয়া!"-এর প্রতিক্রিয়া হিসেবে লেখা।
বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সংস্কারের দাবির বিষয়ে...
...বাকিটুকু পড়ুনবর্তমান রাজনৈতিক টালমাটাল অবস্থার প্রেক্ষাপট এবং প্রত্যাশা......
বিএনপি নেতারা ডক্টর ইউনূসের দেখা করতে সময় চেয়ে এক সপ্তাহ ধরে ঘুরতেছেন। কিন্তু ইনটেরিম প্রধানের শিডিউল- ই পাচ্ছেনা। আর ওদিকে নাহিদ শুনলেন, ডক্টর... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেই ছোটবেলায় আমার বাড়ির কাছেই একটা বুনো ঝোপঝাড়ে ঠাসা জায়গা ছিলো। একটি দুটি পুরনো কবর থাকায় জঙ্গলে ছাওয়া এলাকাটায় দিনে দুপুরে যেতেই গা ছমছম করতো। সেখানে বাস করতো এলাকার শেষ...
...বাকিটুকু পড়ুন