somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ খেলা

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ওয়ার্ম আপ


একটা খুন করতে হবে। অনেকদিন হয়ে গেছে, অথচ কেউ খুন হলো না। চারপাশে কেমন যেন একটা শান্তি শান্তি ভাব।ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেছে। এবার যুদ্ধ দরকার। শান্তি এবং যুদ্ধের দ্বন্দ্ব থেকে একটা পরিবর্তন আসবে এমনটা আশা করা যায়। মিথ খুব ঠাণ্ডা মাথায় চিন্তা করছে। কারন তাকে দিয়েই এই খেলাটা শুরু হবে। তকে শুধু একটা খুন করতে হবে। বাকি সব দায়িত্ব অন্যদেরকে দেওয়া হয়েছে। নিয়ম হচ্ছে কেউ কারো কাজ নিয়ে মাথা ঘামাবে না! এমনকি কোন কৌতহলও দেখাবে না।মিথের এসব অভ্যাস হয়ে গেছে। তাছাড়া অনেক দিন ধরে তাকে ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে।এসব কাজ সে আগেও করেছে। তবে এবার তাকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা কাজ দেওয়া হয়েছে। একটু ভুল হলেই সব প্ল্যান মাটি হয়ে যাবে। মিথ খুব ভালো করেই জানে ভুলের একমাত্র প্রতিদান হচ্ছে মৃত্যু।



চারুর হাতে খুব বেশী সময় নেই। সে বুঝে ফেলেছে ষড়যন্ত্রকারীরা আসছে। কিন্তু তারা ঠিক কিভাবে প্ল্যান করে যুদ্ধ লাগাবে তা চারু জানেনা। চারু ব্লক ৩ এর সবচেয়ে ক্ষমতাধর মানুষ। একটা দীর্ঘ সময় ধরে তাকেও অনেক কঠিন লড়াইয়ের মধ্যে দিয়ে আসতে হয়েছে।কিন্তু একজন নারী শেষ পর্যন্ত ব্লক ৩ এর সব ক্ষমতা দখল করে ফেলবে এটা কেউ চিন্তাও করতে পারেনি। এসবের জন্য অবশ্য চারুকে অনেক কিছুই ত্যাগ করতে হয়েছে। যেমন তার প্রধান সেনাপতি নিক, যাকে বলা হত প্রোটেক্টর অফ দা কুইন, তাকে জনসম্মুখে চারুর নির্দেশে নিষ্ঠুর ভাবে হত্যা করা হয়।আসলে চারু এবং নিকের মধ্যে কি সম্পর্ক ছিল তা কেউ জানেনা। কেউ যেন কখনো না জানতে পারে সেজন্যই নিককে হত্যা করতে হয়েছে।নিকের অপরাধ ছিল সে একদিন চারুর ঠোঁটে ঠোঁট রেখে বলেছিল ভালোবাসি।চারুর সাথে নিকের সবরকম সম্পর্কই ছিল। কিন্তু চারুর একটাই শর্ত ছিল।সেটা হচ্ছে কখনোই ভালোবাসার কথা বলা যাবেনা।কারন চারু জানে ক্ষমতা আর ভালোবাসা দুটো একসাথে টিকিয়ে রাখা যায়না। কিন্তু নিক দুর্বল হয়ে যাচ্ছিল। তাই চারুকে খুব কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছিল। ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে প্রকাশ্যে নিককে হত্যা করা হয়।সবার প্রথমে তার জিহ্বা কেটে ফেলা হয়! তারপর চোখ! চোখ তুলে নেয়ার আগে নিক এক অদ্ভুত দৃষ্টিতে চারুর দিকে তাকিয়ে ছিল। সেই দৃষ্টি আজো চারুকে তাড়িয়ে বেড়ায়।

চাল

পৃথিবীর সর্বোচ্চ নিরাপদ স্থানে কয়েকজন ক্ষমতাধর ব্যাক্তির মধ্যে খুব গুরুত্বপূর্ণ মিটিং চলছে।এই মিটিং এ উপস্থিত আছে ফাইভ স্টার নামক একটি গোপন সংঘটনের পাঁচজন হর্তাকর্তা।তারা সবাই যেকোন সময় পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে আর্থ-সামাজিক অবস্থা পরিবর্তন করে ফেলার ক্ষমতা রাখে। তারা এখন ব্লক ৩ নিয়ে তাদের পরিকল্পনাগুলোকে যাচাই বাছাই করার জন্য এই গোপনীয় মিটিং এ উপস্থিত হয়েছেন।


এলান খুব গম্ভির স্বরে আলোচনা শুরু করে।সে বাকি সবাইকে উদ্দেশ্য করে বলে আপনারা সবাই জানেন যে, খুব দ্রুতই আমরা একটি ভয়াবহ অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ব। প্রাকৃতিক সম্পদ খুব দ্রতই শেষ হয়ে আসবে। আমরা অনেক আগে থেকেই নতুন শক্তির সন্ধান করছি যা আমাদেরকে বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে।কিন্তু দীর্ঘ দিন গবেষণা করে এবং অনেক অর্থ বিনিয়োগ করেও আমরা তেমন কিছু আবিষ্কার করতে পারিনি।তবে আমরা কিছুদিন পূর্বে এমন এক তথ্য পেয়েছি যা আসলেই আমাদেরকে আশার আলো দেখাচ্ছে।আমরা জানতে পেরেছি যে, ব্লক ৩ তে এক নতুন প্রাকৃতিক সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। যা দিয়ে আমরা বিদ্যুৎ, তেল, গ্যাস সবকিছুর চাহিদাই খুব সহজে মিটিয়ে ফেলতে পারব। আমরা এই ফিল্ডে বিনিয়োগ করে সমস্থ বিশ্বের অর্থনৈতিক কাঠামো খুব সহজেই আমাদের নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসতে পারব। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ব্লক ৩ এর কিছু আর্থ-সামাজিক এবং রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট রয়েছে যার জন্য আমরা সরাসরি সেখানে যেতে পারছিনা। আপনারা সবাই জানেন, সেখানে ক্ষমতায় আছে চারু নামে এক বিস্ময়কর নারী। সে খুবই জনপ্রিয়। তার কথা কিংবা নির্দেশই সেখানকার আইন।সে তার ব্লকে পাওয়া প্রাকৃতিক সম্পদ কোনভাবেই আমাদের হাতে তুলে দিবে না।তাই আমরা পরিকল্পনা করেছি তাকে সরিয়ে দিয়ে সেখানে আমাদের পুতুল শাসক বসাতে হবে।কিন্তু সবকিছু করতে হবে খুব কৌশলে।কারন ব্লক ৩ এর আশেপাশের অনেকগুলো ব্লকই চারুর উপর নির্ভরশীল। তাই চারুকে ক্ষমতা থেকে নামিয়ে ফেললেই একটা বিশাল জায়গাজুরে অর্থনৈতিক এবং সামাজিক ভারসাম্য ভেঙ্গে পড়বে।সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে আমারা আমাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করব।

শেডো

চারুকে চোখের সামনে দেখে মিথ একটা ধাক্কার মত খেল।চারুর মধ্যে এমন কিছু ছিল যার মুখোমুখি মিথ কখনো হয়নি।প্রথম দর্শনেই মিথ বুঝতে পারে এটা হবে তার জীবনের সবচেয়ে কঠিন এসাইনমেন্ট।মিথ এসেছে চারুকে প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যাবস্থাপনার বিষয়ে পরামর্শ দিতে।তাকে সেভাবেই ট্রেনিং দিয়ে পাঠানো হয়েছে। তার আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে চারুকে হত্যা করা। সে জানে তাদের আরো লোক ব্লক ৩ এ বিভিন্ন উদ্দেশ্য নিয়ে প্রবেশ করেছে। তারা এখানে একটা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে। মিথের কাজ হচ্ছে গ্রিন সিগনাল পাওয়ার সাথে সাথে চারুকে হত্যা করা।

মিথের সঙ্গ খুব ভালোই উপভোগ করছে চারু। মিথের মধ্যে একধরনের আকর্ষণ করার ক্ষমতা আছে। কোথায় যেন মিথের সাথে নিকের একটা মিল খুঁজে পায় চারু। মিথ এখন খুব গম্ভির ভাবে প্রাকৃতিক সম্পদের বণ্টন নিয়ে চারুকে একটা মডেলের রূপরেখা সম্পর্কে ধারনা দিচ্ছে। কিন্তু চারুর খুব মজা করতে ইচ্ছা হয়। সে উঠে গিয়ে হঠাৎ করে মিথের ঠোঁটে আলতো করে একটা চুমু দেয়। মিথের মধ্যে কেমন যেন একটা ঝড় শুরু হয়ে যায়।এসব পরিস্থিতি কিভাবে ঠাণ্ডা মাথায় সামাল দিতে হয় তা মিথ খুব ভালো ভাবেই জানে। কিন্তু এবার মিথ বুঝতে পারে চারুর কাছে আত্মসমর্পণ করা ছাড়া তার কোন উপায় নেই। মিথ খুব শক্ত করে চারুকে আঁকড়ে ধরে।

নিজেকে কখনো এমন অবস্থায় আবিষ্কার করবে মিথ কল্পনাতেও ভাবতে পারেনি। তার বুকে চারু মাথা রেখে খুব সহজ ভাবে জিজ্ঞাসা করল খুনটা কবে করবে? মিথ অনেক কষ্টে নিজেকে সামলিয়ে বলল কি সব রসিকতা করছ, কিছুই বুঝছি না। মিথের কথা শুনে চারু অট্টহাসিতে ফেটে পরে।বলল ওরা তোমাকে কেন পাঠিয়েছে? নিশ্চই আমার সাথে প্রেম করার জন্য না। আর তুমি আসার কয়েকদিনের মধ্যেই আমার প্রেমে পড়ে গেলে! তাই না? তোমার চোখের দিকে তাকালেই সেটা খুব সহজে ধরে ফেলা যায়।তবে এখন তুমি আর আমাকে খুন করতে পারবেনা। তুমি এখানেই আমার দাস হিসাবে থেকে যাবে। তবে সবসময় মুখ বন্ধ রাখবে। যদি মুখ খোল তবে জেনে রেখ তোমাকে নির্মম ভাবে হত্যা করা হবে।মিথের মনে হচ্ছে সে কোন এক দুঃস্বপ্ন দেখছে। তাকে খুব দ্রুত মাথা ঠাণ্ডা রেখে চিন্তা করতে হবে।

চেক

রু ৬ কে প্রস্তুত করে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ব্লক ৩ এর আন্ডারগ্রাউন্ডে অবস্থিত ল্যাবে সবাইকে খুব অস্থির মনে হচ্ছে। নির্দেশ আসলেই রু ৬ কে পাঠিয়ে দিতে হবে।


ব্যাল্যান্স

মিথ গ্রিন সিগনাল পেয়েছে। তাকে বলা হয়েছে খুব দ্রুত চারুকে হত্যা করতে হবে।মিথ একটা ব্যাপার ভেবে খুব হাসছে। সে চারুকে ধোঁকা দিতে পেরেছে। সে ইচ্ছে করেই চারুর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল।চারু জানে না মিথের মত মানুষদের মধ্যে কোন রকম আবেগ অনুভুতি কাজ করে না।যদিও এটা মিথকে স্বীকার করতেই হবে যে, সে কিছু সময়ের জন্য চারুর আকর্ষণী ক্ষমতার কাছে নিজেকে হারিয়ে ফেলেছিল। কিন্তু সে নিজেকে সামাল দিতে পেরেছে। এখন সময় এসেছে। মিথ খুব দ্রুত নিজের পরিকল্পনাগুলোকে ঝালিয়ে নেয়।

অনেকক্ষণ হয়েছে চারুকে তার প্রাইভেট প্রসাশনিক কক্ষে হত্যা করা হয়েছে।কিন্তু পরিকল্পনা অনুযায়ী যা কিছু হওয়ার কথা ছিল তার কিছুই হচ্ছেনা।কোথাও কোন রকম অস্থিরতা নেই। সবকিছু আগের মতই স্বাভাবিক। মিথকে বলা হয়েছে তাকে ব্লক ৩ থেকে বের করে নেওয়া হবে।কিন্তু সে সময়ও পার হয়ে গেছে। হঠাৎ করে মিথ একটি ঘোষণা শুনতে পায়। চারু কিছুক্ষনের মধ্যে ব্লকবাসির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিবে। মিথ নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারেনা।

জনসম্মুখে মিথকে হত্যার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মৃত্যুভয় মিথের কখনোই ছিলনা। এখনো হচ্ছেনা। সে জানত কোন একদিন এভাবেই তাকে মরতে হবে।কিন্তু চারু কিভাবে বেঁচে আছে? সকল যৌক্তিক উপায়ে তার মৃত্যু নিশ্চিত করেছিল মিথ।চারু কোন ভাবেই বেঁচে থাকতে পারেনা। কিন্তু বাস্তবতা হল এখন মিথকে হত্যা করা হবে এবং চারু সেটা একটু অদূরে বসেই সেই দৃশ্য উপভোগ করবে।

খেলা শেষে.......

তিনজন বৃদ্ধ লোক একটি কণ্ঠস্বর শোনার আশায় একটি কক্ষে মিলিত হয়েছে। এই কক্ষে শুধু তারাই প্রবেশ করতে পারে।হঠাৎ করে একটি ভরাট গলার আওয়াজ ভেসে আসে। আমরা আবার ষড়যন্ত্রকারীদের সকল অপচেষ্টা প্রতিহত করে দিতে পেরেছি।তারা বারবার যে ভুলটা করছে তা হল তারা ভুল জায়গায় আঘাত করছে। তারা চারুকেই ব্লক ৩ এর পরম পরিচালক ভাবছে। কিন্তু তারা কেউ জানে না যে, চারু আসলে এই খেলার গুটি ছাড়া আর কিছুই নয়।ল্যাবে চারুকে তৈরি করা হয়।যেমন রু ৫ কে হত্যার পরেই রু ৬ কে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। রু ৭ কে এখন প্রস্তুত করে রাখা হবে।

তিনজন বৃদ্ধলোক একে অপরের দিকে তাকিয়ে তৃপ্তির হাসি বিনিময় করে।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩
৫৩টি মন্তব্য ৫৩টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাসান মাহমুদ গর্ত থেকে বের হয়েছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১২


যুক্তরাষ্ট্রের একটি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল হাসান মাহমুদের সাক্ষাৎকার প্রচার করেছে। আমি ভাবতেও পারি নাই উনি এতো তারাতারি গর্ত থেকে বের হয়ে আসবে। এই লোকের কথা শুনলে আমার গায়ের লোম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দারিদ্রতা দূরীকরণে যাকাতের তাৎপর্য কতটুকু?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৮



দরিদ্র দূরীকরণে যাকাতের কোনো ভূমিকা নেই।
যাকাত দিয়ে দারিদ্রতা দূর করা যায় না। যাকাত বহু বছর আগের সিস্টেম। এই সিস্টেম আজকের আধুনিক যুগে কাজ করবে না। বিশ্ব অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্তান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্তান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের বিয়ের খাওয়া

লিখেছেন প্রামানিক, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

১৯৬৮ সালের ঘটনা। বর আমার দূর সম্পর্কের ফুফাতো ভাই। নাম মোঃ মোফাত আলী। তার বিয়েটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। বাবা ছিলেন সেই বিয়ের মাতব্বর।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে মৈত্রী হতে পারে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০০


২০০১ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগের ওপর যে নির্যাতন চালিয়েছে, গত ১৫ বছরে (২০০৯-২০২৪) আওয়ামী লীগ সুদে-আসলে সব উসুল করে নিয়েছে। গত ৫ আগস্ট পতন হয়েছে আওয়ামী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×