জনসভায় সরকারের এত ভয় কেন? তারা লগী বৈঠা দিয়ে মানুষ মেরে দেশে অরাজকতা স্ ষ্টি করে সরকারে এসেছিলো তাই এত ভয়। তারা এমন প্লান করেছিলো যেন মাত্র ৫০০ মানুষ নিয়ে বি এন পির একটা নামমাত্র জনসভা করতে পারে। এই পদ্ধতি জনগনের পছন্দ হয়নি। মানুষ ভয় পেলেও এত ভয় পায় না। সরকারকে এর মুল্য দিতে হবে। মানুষ মারা যাচ্ছে কিন্তু ট্রিটমেন্ট নিতে ঢাকা আসতে পারেনি। আজ জনগনের স্বাধীনভাবে চলাচলের অধিকার নেই। সেলুকাস এই দেশ।
ফ্রাংকেস্টাইন সরকার বারবার বলছে বি এনপি যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার বানচাল করতে এই সভা ডেকাছে। কিন্তু সমাবেশে নেতাদের বক্তব্যে এবং বিভিন্ন চ্যানেলে টকশোতে নেতারা বারবার বলছে তারা কেয়ারটেকার গভার্মেন্টের অধিনে নির্বাচন, শেয়ার বাজারে ধস, ইলেক্ট্রিসিটি, দ্রব্যমুল্য ইত্যাদি নানা ইসুতে এই সমাবেশ ডেকেছে। এবং বি এনপি দেশে যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার ন্যায় আইনের শাসনের মাধ্যমে দেখতে চায়। অথচ সরকার ভুলেও এসব বিষয় নিয়ে কথা বলছে না।
তাহলে এখন এটাই প্রমানিত যে, সরকার ইচ্ছাকরেই যুদ্ধ অপরাধীদের বিচারের মুলা জনগনের সামনে ধরে রেখেছে তাদের অন্যান্য অপকর্মগুলা ঢাকার জন্য। যদি বিচার শেষ করে তাহলে ত সব ইসু শেষ হয়ে যাবে বিএনপি কে দোষারোপ করার। বিচার বানচালের যদি এত ভয় থাকে তাহলে সারে তিন বছরেও বিচার শেষ করছে না কেন যেখানে দেশের সবাই এই বিচারকে সমর্থন জানিয়েছে?
সরকার যা ইচ্ছা তাই করছে। সাগর রুনির হত্যা রহস্য ধামাচাপা দেওয়া হলো সবচেয়ে লেটেষ্ট উদাহারন। জীবনেও এই রহস্য আর উদঘাটন হবেনা। শেখ হাসিনা বলেছিলেন , "সরকার ত কারো বেডরুম পাহারা দিতে পারেনা।" উনার স্বরণ করা উচিত , উনার বাবাও সপরিবারে নিজ বেডরুমে খুন হয়েছিলো এবং উনি ৩৫/৪০ পরও অপরাধি খুজে বেরকরে তাদের সাজা দিয়েছেন। আর আজ সাগর রুনির হত্যাকারীদের খুজে পাওয়া যাচ্ছেনা কেন? কারন সাগর রুনির কাছে নিশ্চয় এমন কিছু তথ্য ছিলো যা সরকারের জন্য শুভ ছিলোনা। আর উনি নাকি গনতন্ত্রের মানস কন্যা।
ধিক্কার ।
বি এনপির ডাকা হরতাল মিউচুয়াল সমর্থন দিলাম।