এসকল ভ্রান্ত হুজুররাঃ—
(১) জিহাদের অপব্যাখ্যা করতেছে।
(২) তাদের মাদ্রাসা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র বলাৎকারের স্বীকার হওয়ার বিরুদ্ধে কোন ফতোয়া দেয় না।
(৩) হরতাল খ্রিস্টান আব্রাহাম লিংকনের সৃষ্টি কুফরী আন্দোলন অথচ তারা তার কুফরী আন্দোলনকে ইসলামী আন্দোলন বানিয়ে দিয়েছে!
(৪) অসংখ্য বাচ্চাদের শারীরিক নির্যাতন করেছে, কিছু বাচ্চা মারাও গেছে।
(৫)আন্দোলনে শিশু বাচ্চাদের রাস্তায় নামানো হয় অভিভাবকদের অনুমতি ছাড়াই। নিজেদের বাচ্চাদের বাসায় ঠিকই যত্নে রাখে।
(৬) বিদাতকে সুন্নত বলে চালিয়ে দেয়।
(৭) মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে রাস্তায় নামিয়ে ভিক্ষা করায়।
(৮)প্রকাশ্যে শির্কি-কুফুরী, বিদআতি কথা-বার্তা বলে জনগনকে গোমরাহ বানায়।
সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, যে দেশের জনগণের মাঝে প্রায়—
(১) ৯০% মানুষ নামায পড়ে না,
(২) ৯৫% মানুষ শিরক করে,
(৩) অধিকাংশ মানুষ হালাল-হারাম বাছ-বিছার করে না,
(৪) সুদ, ঘুষ, ব্যভিচার বৃষ্টির পানির মতো বেড়ে গেছে,
(৫) অধিকাংশ মানুষ ক্বুরআন পড়ে না।
(৬) অধিকাংশ হুজুরেরা মাহফিলে কুরআন হাদীসের পরিবর্তে মিথ্যা বানোয়াট জাল কিচ্চা কাহিনী বলে বড় অংকের টাকা গলাধঃকরণ করে।
এগুলোর দিকে দৃষ্টি না দিয়ে, আছেন মোদির দেশে আসার বিরুদ্ধে।
মুদি আসার কারণে কোন মুসলিম মুশরিক হয়ে যায়নি কিন্তু প্রতিদিন হাজার হাজার মুসলিম মাজারের কারণে মুশরিক হচ্ছে পীরের কারণে মুশরিক হচ্ছে এই সব হুজুররা কি এই মাজার বা ভন্ড পীরের বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ নিয়েছে???
জোর করে ক্ষমতা দিয়ে মানুষের আকিদা পরিবর্তন করা যায়না, আল্লাহ বলেন-
নিশ্চয় আল্লাহ্ কোন সম্প্রদায়ের অবস্থা পরিবর্তন করেন না যতক্ষণ না তারা নিজেদের অবস্থা নিজেরা পরিবর্তন করে। (আর রদ-১১)
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৪৪