somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অবরুদ্ধ পুণ্যভূমি

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৬:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রামাল্লা থেকে মাইল সাতেক দুরে ফিলিস্তিনী শরণার্থী শিবির আল জালাযোন ৷ সরু অলি গলির দুপাশে ঠাসাঠাসি দোতলা তিনতলা বাড়ী, রংচটা দেয়াল ৷ গত পঞ্চাশ বছর ধরে দু`তিন প্রজেন্মর প্রায় এগার হাজার ফিলিস্তিনীর ঠিকানা এই শিবির ৷

তাদের একজন ষাটোর্ধ বিধবা আয়েশা ৷ এই শিবিরেই ইসরাইলী সৈন্যদের গুলিতে ছেলেকে হারিয়েছেন তিনি, হারিয়েছেন সবচেয়ে প্রিয় নাতিকে ৷

একজন শরণার্থীর উপাখ্যান

আয়েশার জন্ম বর্তমানের ইসরাইলী শহর জাফার কাছে এক গ্রামে ৷ ১৯৪৮ এ আরব-ইসরাইলী যুদ্ধের সময় তিনি কিশোরী ৷ লাখ লাখ ফিলিস্তিনীর মত সেসময় তার পরিবারও গ্রাম ছাড়ে৷ প্রথমে তারা ওঠেন জেরিকোর কাছে আখবদ জাবের শরণার্থী শিবিরে, পরে চলে আসেন আল জালাযোন ৷ এখানেই আছেন গত পঞ্চাশ বছর ৷ স্বামী মারা গেছেন বেশ আগে ৷ থাকেন ছোট মেয়েকে নিয়ে ৷

বসে ছিলেন যেখানে পেছনে বাধানো তার নিহত ছেলে আওয়াদ হাসানের ছবি ৷ ১৯৯৪ তে বাড়ীর সামনে নিহত হয় আওয়াদ ৷ পাশেই নাতির ছবি ৷ সুদর্শন কিশোর ৷

আমার চোখের সামনে, বাড়ীর সামনে আমার জলজ্যান্ত যুবক ছেলেকে গুলি করে মারল

আল জালাযোন শিবিরের বাসিন্দা আয়েশা

কিভাবে মৃ্ত্যু হল এ দুজনের, দোভাষির মাধ্যমে জিজ্ঞেস করতে বেশ কিছুক্ষন চুপ থাকলেন আয়েশা ৷ তারপর ইশারা করে দরজার বাইরে নিয়ে গেলেন আমাকে৷

বাড়ীর সামনে ছোট্ট চত্বরের দিকে আঙ্গুল দেখিয়ে বললেন ঠিক এখানে দাড়িয়ে গাড়ী ধুচ্ছিল
আওয়াদ ৷ তিনি ছিলেন ছেলের ঠিক পেছনে ৷ সেদিন সারা শিবিরে প্রচুর ইসরাইলী সৈন্য ৷ কাছে কোথাও গোলমালের শব্দ শোনা যাচ্ছিল ৷ বললেন ইসরাইলী একজন সৈন্য চিৎকার করে ঘরের ভেতরে যাওয়ার কথা বললো ৷

“আমরা ঢুকতে যাচ্ছি ৷ হঠাত পেছন থেকে গুলি ৷ পেছনে তাকিয়ে দেখি রক্তে ভেসে যাচ্ছে আওয়াদ ৷
আমার চোখের সামনে, বাড়ীর সামনে আমার জলজ্যান্ত যুবক ছেলেকে গুলি করে মারল,“ বলতে বলতে চোখের কোন ভিজে উঠলো আয়েশার ৷

“একজন ইসরাইলী সৈন্য কঙ্কালের মত কি একটা আঁকা একটি কাগজ তুলে চিৎকার করছিল-- প্রতিশোধ, প্রতিশোধ“৷

আয়েশার কথায় কোন ঝুট ঝামেলায় থাকতো না আওয়াদ৻ মাইকেল জ্যাকসনের গানের খুব ভক্ত ছিল৻ আমেরিকা যাওয়ার চেষ্টা করছিল ৷ সেদিনই কাগজপত্র জমা দিতে যাওয়ার কথা ছিল ৷ রামাল্লায় কারফিউ চলছিল বলে যেতে পারেনি ৷

তারপর ছেলের শোক কাটিয়ে উঠতে না উঠতে ১৫ বছরের নাতি, তার বড় মেয়ের একমাত্র ছেলের মৃ্ত্যু দেখতে হয়েছে আয়েশাকে ৷

“সৈন্যরা তার ঠিক দুচোখের মাঝখানে গুলি করেছিল“৷ শিবিরের কাছে কালান্দিয়া নামে জায়গায় ইসরাইলীরা যেখানে দেয়াল তুলছে সেখানে আরো কিছু ছেলের সাথে বিক্ষোভ করছিল ঐ কিশোর ৷ ইসরাইলী সৈন্যরা সরাসরি গুলি করেছিল তাদের ওপর ৷ ২০০৩ সালের ৯ই ডিসেম্বর ৷

“তার মা --আমার বড় মেয়ে-- তখন থেকে অসুস্থ,“ আয়েশা বললেন৷

ঠিকানা শরণাথী শিবির


Rafah refugee camp
রাফার শরণার্থী শিবির

১৯৪৮ এ আরব-ইসরাইলী যুদ্ধের পর দশ লাখেরও বেশী ফিলিস্তিনী অধুনা ইসরাইল থেকে ঘর ছাড়া হয়ে গাজা ও পশ্চিম তীর ছাড়াও সিরিয়া, জডার্ন, লেবানন, মিশরে গিয়ে ওঠে ৷ তারপর ১৯৬৭ র যুদ্ধে যোগ হয় আরো লাখ চারেক৻

জাতিসংঘের হিসেবেই নিবন্ধিত ফিলিস্তিনী শরণার্থীর সংখ্যা এখন ৪২ লাখের মত ৷ এদের মধ্যে প্রায় ১২ লাখ ফিলিস্তিনীর স্থায়ী ঠিকানা এখনও শরণার্থী শিবির ৷ অধিকৃত পশ্চিম তীর ও গাজাতে এখনও ২৭ টি শিবিরে সাড়ে ছ`লাখ ফিলিস্তিনীর বসবাস ৷ দশকের পর দশক ধরে তাদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, এমনকি অধিকাংশ সময় খাদ্যেরও মূল যোগানদাতা জাতিসংঘ ৷

আমি তো এখানে জেলখানায়৷ এই ক্যাম্প থেকে ইউনিভার্সিটি, আবার ক্যামপ

আল আমারি শিবিরের আহমেদ

এসব ফিলিস্তিনী শরণার্থী শিবিরগুলোর দেয়ালে দেয়ালে, দোকানে, রেস্টুরেন্টে, ঘরে অবধারিতভাবে একধরনের পোষ্টার চোখে পড়বেই ৷ তা হল ইসরাইলী সৈন্যদের গুলিতে নিহত, আত্মঘাতি হামলা করতে গিয়ে নিহত কিশোর, তরুন, যুবকের ছবি ৷ পোষ্টারের ব্যাকগ্রাউন্ডে ফিলিস্তিনী পতাকা, কোনটায় জেরুসালেমের আল আকসা মসজিদের প্রতিকৃতি ৷ কোনটায় ইয়াসের আরাফাতের প্রতিকৃতি৻ কোনটায় নিহত হামাস নেতা শেখ ইয়াসিনের ৷

শিবিরের ছোট ছোট বাচ্চাদের কাছে জিজ্ঞেস করলেও বলে দেবে পোষ্টারে এই তরুনের কি নাম, কবে কোথায়, কিভাবে মারা গেছে সে ৷ বলবে তাদের ঘরে কার কার পোষ্টার রয়েছে ৷

ইসরাইলীদের বক্তব্য এ সব শরণার্থী শিবিরে কিশোর তরুনদের জঙ্গীবাদে দীক্ষা দেয়া হয় ৷ ছোট থেকেই ঢোকানো হয় হিংসার বীজ ৷

আল-আমারি শরণার্থী শিবির

রামাল্লার উপকন্ঠে এই শরণার্থী শিবির থেকে ২০০২ সালে এক তরুনী জেরুসালেমের আত্মঘাতি হামলা চালিয়ে ইসরাইলে নতুন এক উদ্বেগের জন্ম দিয়েছিল ৷ কারন ২৭ বছরের ওয়াফা ইদ্রিস ছিল প্রথম কোন মেয়ে আত্মঘাতি হামলাকারি ৷ তখন থেকে এই আল আমারি ইসরাইলী সৈন্যদের কড়া নজরদারীতে৻ মাঝে মধ্যেই অভিযান চলে এখানে ৷

ক্যাম্পে প্রবেশের প্রায় মুখে ভিডিও গেমসের ছোট একটি দোকান ৷ সাত-আট থেকে শুরু করে ১৬/১৭ বছরের বেশ কজন কিশোর তরুনের ভীড় ৷ খেলছে দুজন, বাকিরা ভীড় করে দেখছে ৷

তাদের একজন মোহাম্মদ ৷ ১৮ বছর বয়স ৷ সবে রামাল্লার বিরজেত বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকেছে ৷ এই ক্যামেপই জন্ম ৷ কিনতু আদিবাস এল্লুদ৻ এল্লুদ এখন ইসরাইলের একটি শহর ৷ ১৯৪৮ এ আরব-ইসরাইলে যুদ্ধে দখল করা ৷


আল আমারি শরণার্থী শিবিরি

কেমন কাটছে জীবন এই শিবিরে- জিজ্ঞেস করলাম মোহাম্মদকে ৷ “আমি তো এখানে জেলখানায় ৷ এই ক্যাম্প থেকে ইউনিভার্সিটি, আবার ক্যাম্প“৷

“অনেক জায়গায় যেতে ইচ্ছে করে, উপায় নেই“৷ কালান্দিয়া চেক পয়েন্ট ৷ বিতুনিয়া চেকপয়েন্ট ৷ ইসরাইলীরা সৈন্যরা থামাবে ৷ বলবে যাওয়া যাবে না ৷

ফিলিস্তিনী তরুন, যুবকদের প্রায় সবারই এই একই আক্ষেপ ৷ বিশেষ করে দু`হাজার সালে দ্বিতীয় ইন্তিফাদা বা গণ-আন্দোলন শুরুর পর থেকে তাদের চলাফেরার ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রন আরোপ করেছে ইসরাইল৷

বয়স যদি কম হয়, বিশেষ করে ঠিকানা যদি কোন শরণার্থী শিবির হয়, ইসরাইলী চেকপয়েন্ট গলে বেরুনো প্রায় অসম্ভব ৷

জীপ নিয়ে সৈন্যরা একজনের ওপর দিয়ে চালিয়ে দিয়েছিল ৷ আমি দেখেছি

জাবেদ, আল আমারি শিবির

দোকানের বাইরে দেয়ালে লাইন দিয়ে সাঁটা ইন্তিফাদায় নিহত দুই তরুনের পোষ্টারের সম্পর্ক জিজ্ঞেস করলে আহমেদ বলল আমার ঘরেও কয়েকজনের ছবি আছে ৷ তিনটি বড়, ছোট ছোট
অনেকগুলো ৷

মোহাম্মদ বলল এই ক্যাম্প থেকেও অনেকে মারা গেছে ইন্তিফাদায়, যাদের অনেকেই তার চেনা
ছিল ৷ বেশ কজনের নাম বলল ৷

“লড়াই ছাড়া কোন উপায় নেই ৷ নারী, পুরুষ সবাই লড়াই করব,“ ধীরে ধীরে কঠিন হতে থাকলো ১৮ বছরের তরুনের মুখ ৷

মন দিয়ে আমাদের কথোপকথন শুনছিল বছর আটেকের একটি বালক ৷ নাম জাবেদ ৷ জিজ্ঞেস করলাম বড় হয়ে কি হবে ? উত্তর দিল সৈনিক হবে ৷ কেন জিজ্ঞেস করতে বলল ইসরাইলী সৈন্যদের সাথে যুদ্ধ করব ৷

জাবেদ বলল একবার ট্যাংক নিয়ে ক্যাম্পে ঢুকে সৈন্যরা গুলি করছিল ৷ “আমি ভয় পেয়েছিলাম ৷ জীপ নিয়ে তারা একজনের ওপর দিয়ে চালিয়ে দিয়েছিল ৷ আমি দেখেছি“৷

অধিকৃত পশ্চিম তীর এবং গাজায় সাড়ে ছ লাখের মত ফিলিস্তিনী শরণার্থী শিবিরের বাসিন্দা ৷ ফিলিস্তিনী পর্যবেক্ষকদের মতে বেকারত্ব, অনিশ্চিত ভবিষ্যত, রাজনৈতিক মীমাংসায় স্থবিরতা এবং নিত্যদিনের জীবনযাপনে ইসরাইলী দখলদারিত্বের ধাক্কা -- এসবের ফলে এসব শিবিরে জন্ম হচ্ছে জঙ্গী, বেপরোয়া এক প্রজন্মের ৷ জঙ্গী সংগঠনগুলোর শক্ত ঘাঁটি হয়ে উঠেছে এসব শরণার্থী
শিবির ৷

হারানো শৈশব

আল আমারি শরণার্থী শিবিরের ভিডিও গেমসের দোকানের মালিক ওয়ালিদ ৷ বছর পঞ্চাশ বয়স ৷ মাঝে কয়েকবছর উপসাগরের একটি দেশে গ্রাফিক ডিজাইনারের কাজ করেছেন ৷ দুবছর আগে ফিরেছেন পরিবার ও ছেলেমেয়েদের জন্য ৷ কাজ না পেয়ে এই দোকান খুলে বসেছেন ৷

ওয়ালিদের জন্ম এই শিবিরে ৷ পূর্বপুরুষের বাড়ী এল্লুদে ৷ ১৯৪৮ এ ইসরাইলীরা এল্লুদ দখল করে নেয়ার পর তার তার দাদা ও বাবা পরিবার সহ এখানে পালিয়ে আসে৷ অন্যান্য আত্মীয়স্ববজনদের কেই চলে যায় মিশরে, কেই জর্ডানে ৷

আশা করি আল্লাহ সুদিন আনবেন ৷ না হলে এসব ছেলেরা সব সন্ত্রাসী হবে

ওয়ালিদ, আল আমারি শিবির

“আপনি যদি এই ক্যাম্পের জীবন সম্পর্ক জানতে চান, এককথায় বলব নরক ৷ বিশেষ করে বাচ্চাদের কোন স্বাভাবিক শৈশব নেই ৷ খেলনা নিয়ে খেলা, মাঝে মধ্যে বেড়াতে যাওয়া ৷ ওরা জানেইনা এসব“৷

বললেন এখানকার ছোট ছোট শিশুরা জানে তাদের দূর্ভোগের ইতিহাস ৷ “আপনি ছ- সাত বছরের একজন বাচ্চাকেও পরিচয় জিজ্ঞেস করে দেখুন ৷ তাদের জন্ম হয়ত রামাল্লার এই শিবিরে, কিন্তু বলবে আমি তেল আবিব থেকে, আমি জাফা থেকে, আমি রামাল্লা থেকে“৷

ওয়ালিদ বললেন ইসরাইলী সৈন্যরা এই ক্যাম্পে ঢোকেনি এরকম একটা মাসও যায়না ৷ “সৈন্যরা ক্যাম্পে ঢুকে যা করে -- গুলি, ধাক্কা দিয়ে দরজা ভেঙ্গে ফেলা, কিছু তরুন যুবককে ধরে নিয়ে যাওয়া -- বাচ্চারা এসব জন্ম থেকে দেখছে“৷

ওয়ালিদ বললেন আগে ছিল দখলদারিত্ব ৷ এখন সাথে যোগ হয়েছে চরম অর্থনৈতিক দুর্দশা ৷ আগে দখলদারিত্ব ছিল, কিন্তু কাজ ছিল ৷ এখন তাও নেই ৷

“আশা করি আল্লাহ সুদিন আনবেন ৷ না হলে এসব ছেলেরা সব সন্ত্রাসী হবে,“ বিদায় দেয়ার আগে বললেন ওয়ালিদ৷

বিবিসি থেকে সংকলিত।
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অদ্ভুতত্ব.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৩

অদ্ভুতত্ব.....

আমরা অনিয়ম করতে করতে এমন অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি যে, অনিয়মকেই নিয়ম আর নিয়মকে অনিয়ম মনে হয়। নিয়মকে কারো কাছে ভালো লাগে না, অনিয়মকেই ভালো লাগে। তাই কেউ নিয়ম মাফিক... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের কালো রাজনীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত অধ্যাপক ইউসুফ আলী !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৮




অধ্যাপক ইউসুফ আলী মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেন।

উনি ছিলেন বাংলার অধ্যাপক। ৬২ সালে পূর্ব পাকিস্তান আইনসভার সদস্য হন। ৬৫ সালে পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য,... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। নিজের বানানো টেলিস্কোপ দিয়ে কালপুরুষ নীহারিকার ছবি

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯






ঢাকায় নিজের বাসার ছাদ থেকে কালপুরুষ নীহারিকার ছবি তুলেছেন বাংলাদেশি অ্যাস্ট্রোফটোগ্রাফার জুবায়ের কাওলিন। যে টেলিস্কোপ দিয়ে তিনি এই ছবি তুলেছেন, সেটিও স্থানীয় উপকরণ ব্যবহার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার দশটা ইচ্ছে

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩১



প্রত্যেক রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে মনে হয়-
যদি সকালটাকে দেখতে না পাই। কেউ যদি জিজ্ঞেস করেন, পৃথিবীর সবচেয়ে বিস্ময়কর জিনিস কি? তাহলে বলব মানুষের বেচে থাকা। মরে গেলেই তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্রেকিং নিউস ! স্বৈরাচারী হাসিনার নতুন ফোন কল ফাঁস হইছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৮



ব্রেকিং নিউস ! স্বৈরাচারী হাসিনার নতুন ফোন কল ফাঁস হইছে।যারা এখনো শুনেন নাই তাদের জন্য লিংক দিয়ে দিচ্ছি শুনেন ,কসম খোদার বেপক বিনোদন পাবেন।আওয়ামীলীগ এর কেন্দ্রীয় অফিসে টোকাইরা হাগু... ...বাকিটুকু পড়ুন

×