কথা ভাই একটাই যারা আদারে বাদারে খালি প্যান্ট খুলে তাদের মেশিন কাটার জন্য মেশিন চাই।তাইলেই সহজে মেশিন টান দিয়া খুইলা মেশিন বাইর করবো না।ওহ হা! একবার বিচারে মেশিন কাইডা দিলে জান থাকতে কোন পুরুষ মানুষ (যারা এই কম্ম করবার চাইবে) মেশিন বাইর করবো না।
এক ছোট্ট পিচ্চি কোথায় কি লিখলো তা নিয়ে এত মাতামাতি কি আছে বুঝলাম না।আমরা যে কেউ ওর অবস্থানে থাকলে একই কইতাম।আমাগো পরিস্থিতি যতই খারাপ হইক না কেন অন্য দেশ মোগো দেশে খেলতে না আইলে বিরক্ত হইয়া কটু কথা কইতেই পারি।
দাবি বলতে দেও যা বলার
বিদেশি সংস্কৃতি আমাদের পুরুষদের কাম ভাব উগ্র করে তুলছে।সারাদিন বিভিন্ন জায়গায় অবচেতন বা চেতন মনে এই সব দেইখা যদি বাস্তবে হাতের কাছে পায় তয় কি আর কত বয়স মানে? ভারতের বাসের ঘটনা প্রমাণ করে তাদের সিনেমাগুলো প্রত্যক্ষভাবে তাদের জীবনে প্রভাব ফেলে।আজ যা হচ্ছে তা হঠাৎ নয় বরং ধীরে ধীরে ধর্ষণ কালচার ওদের সংস্কৃতিতে গড়ে উঠেছে।আমাদের দেশও কিন্তু অতি সত্ত্বর এই অবস্থায় পড়বে ভারত ইতিমধ্যেই ওদের নাটক দিয়ে আমাদের মা, বোনদের মাথা খেয়ে ফেলেছে।এখন তারা সালোয়ার, কামিজ না বরং শিলা, মুন্নি কাপড় চায়।যা আগে ঘরেও পরে থাকতো কিনা সন্দেহ এখন তা বাইরে পড়ে বিপরীত লিঙ্গের বিশেষ স্থানে সুড়সুড়ি দেয়। ছাঁই চাপা আগুন কিন্তু এইটু খোচা দিলেই.......
আবার মডেলিং, উপস্থাপনা, ডিজে/আরজে এর নামে যা চলছে তাতে.........কিছুই কমুনা.....বুইঝা লন।
[শুধু প্রবাসীদের জন্য:
কিছু বোরখা দেখি শরীরের সাথে লেপ্টে থাকে ওইডার নাম জানেন নাকি? আবার দেহি জামার হাতা ট্রান্স পারেন্ট যদি দেহাবারই ইচ্ছা অয় তাইলে আর ট্রান্সপারেন্ট পরস ক্যান না পরলেই ত অয়।আবার কিছু শাড়ি পড়ে ভিতরে ব্লাউজের অস্তিত্ব রং সহ বুঝা যায়।আরও কত প্রকারের কত ঢংয়ের স্বচ্ছ কাপড় পড়ে তা বলার বাইরে।
আমেরিকা বা প্রবাসে থাইকা বাংলাদেশের অবস্থা বুঝা যাইবো না। দেশে আইসা ঢাকায় কিছু পার্ক, মার্কেট, এক দলের প্রতিষ্ঠাতার কবরের পাশে কি হয় জানেন ]
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮