somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মৃত্যুর পর যে সকল নেক কাজের সওয়াব কবরে পৌঁছে

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কবরের জগত অবরুদ্ধ। দুনিয়ার সাথে এর কোনো যোগাযোগ নাই । চিঠি-পত্র, টেলিফোন, ইন্টারনেট, টেলিগ্রাম ও অন্য কোনো উপায়ে যোগাযোগ সম্ভব হয় না । মানুষ যদি কবরের অবস্থা জানতে পারতো, তাহলে হেদায়াতের জন্য এত প্রচেষ্টার প্রয়োজন হতো না । কবরের চিত্র জীবনের প্রতিটি স্থানে ও স্তরে প্রভাব বিস্তার করত। মূলত দুনিয়াটাই একটা বৃহত্তর কবর পুরীতে পরিণত হয়ে যেত । মাটির উপরের মানুষ যদি মাটির নিচের মানুষের অবস্থা জানতে পারত, তাহলে তার অভাব-অনটন ও প্রয়োজন পূরণ করতে সক্ষম হত। কিন্তু হায়! তাতো সম্ভব নয় । অথচ পায়ের নীচে সর্বত্রই বনি আদমের লাশ দাফন করা হয়েছে । যদি ও আমরা তা জানি না ।

দুনিয়ার অর্থ-সম্পদ মানুষকে মৃত্যু ও দীনদারী থেকে ভুলিয়ে রাখে । অথচ অর্থ সম্পদ ক্ষণস্থায়ী । সে সম্পদের পেছনে সকল সমু ব্যয় হয়ে যায়।

রাসূলুল্লাহ (সা) বলেনঃ
অর্থঃ"তোমাদের মধো কে এমন আছে যার কাছে ওয়ারিসের সম্পদ নিজ সম্পদ অপেক্ষা বেশি প্রিয় ? তাঁরা উত্তর দেন, আমাদের মধো এমন কেউ নেই যার কাছে নিজ সম্পদ অপেক্ষা ওয়ারিসের সম্পদ অধিক প্রিয় । বরং নিজের সম্পদ ওয়ারিশের সম্পদ অপেক্ষাই বেশি প্রিয় । তখন নবী (স) বলেনঃ নিজ সম্পদ বলতে বুঝায় যা সে অগ্রিম পাঠিয়ে দিয়েছে । আর যে সম্পদ অবশিষ্ট তা তো ওয়ারিসের ।" বুখারী

এ হাদিস সম্পদের ব্যাপারে মানুষের মোহ ও ভুল ভাংগিয়ে দিয়েছে । সে সম্পদ মানুষ খরচ করে কিংবা আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করে, সে তো ততটুকুরই মালিক । আর যা রেখে গেছে তা তো ওয়ারিসের , তার নয় । মানুষ ওয়ারিশের জন্যই সম্পদ রেখে যাচ্ছে, কিন্তু সেগুলোকে নিজের সম্পদ বলে ভুল করছে । কবি ঠিকই বলেছেনঃ

"পরের জায়গা পরের জমীন, ঘর বাঁধিয়া আমি রই,
আমি তো সেই ঘরের মালিক নই।"
দুনিয়ার অভাব পূরণের জন্য অগ্রিম নিশ্চয়তার ব্যবস্থা করা হয় । যেমন খাদ্যদ্রব্য মওজুদ করা, ব্যাংকে টাকা সন্ঞয়, বীমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড, সার্ভিস বেনিফিট সহ আরো কত ব্যবস্থা আবিষ্কৃত হয়েছে । উদ্দেশ্য হচ্ছে, ভবিষ্যতের নিরাপত্তা ও নিশ্চয়তা বিধান করা । যাতে করে সুখ-শান্তিতে থাকা যায় ।
অনুরূপভাবে পরকালের , বিশেষ করে , কবরের অভাব ও প্রয়োজন পূরণের জন্য ও কিছু নিরাপত্তা নিশ্চয়তার ব্যবস্থা থাকা উত্তম । জীবদ্দশায় যদি কিছু ঘাটতি থেকে থাকে, তাহলে মৃত্যুর পর যাতে সে ঘাটতি পূরণের চেষ্টা করা সম্ভব হয়। তখনকার ঘাটতিই আসল ঘাটতি । দুনিয়ার অভাব অনটন পূরণে অন্যেরা এগিয়ে আসলে ও পরকালের অভাব পূরণে কেউ এগিয়ে আসবে না । সেই ব্যবস্থা জীবদ্দশায় নিজেকে করে যেতে হবে । কে বুদ্ধিমান এ ক্ষেত্রেই তা বুঝা যাবে । কারণ বুদ্ধিমান লোকেরা সন্ঞয় ও বীমা করে । পরকালের সন্ঞয়ে আগ্রহী লোকদের জন্য রাসুলুল্লাহ (স) এক ব্যবস্থার কথা এরশাদ করেছেন ।

তিনি বলেছেনঃ অর্থঃ "যখন আদম সন্তান মারা যায়, তখন তার সকল আমল বন্ধ হয়ে যায় । মাত্র তিনটি আমলের সওয়াব বাকি থাকে । সেগুলো হচ্ছেঃ (১) সদকাহ জারিয়াহ, (২) যে এলম দ্বারা উপকার সাধন করা যায় এবং (৩) নেক সন্তান যে মা-বাপের জন্য দোয়া করে । -মুসলিম
এ হাদিসটিকে ব্যাখ্যা করলে আমরা যে সকল নেক কাজের সওয়াব কবরে পৌঁছে তার একটা পরিষ্কার চিত্র পাবো । আসুন প্রথমে আমরা সদকা জারিয়াহ সম্পর্কে আলোচনা করি ।
সদকাহ
সদকাহ অর্থ দান করা । টাকা-পয়সা ও অর্থ-সম্পদ দান করাকে সদকাহ বলে । দান - সদকাহ দু' ধারনের হয়ে থাকে ।

১. সাধারন দান-সদকাহ
যে দান-সদকাহর ফলাফল অল্প সময়ের জন্য সীমিত , তাকে সাধারণ দান-সদকা বলে । যেমন অভুক্তকে খাবার দেয়া এবং ফকীরকে ভিক্ষা দেয়া ইত্যাদি । এ অর্থ-সম্পদ নির্দিষ্ট প্রয়োজন পূরণের মধ্য দিয়ে ক্ষণস্থায়ী ফল দান করে । এর ফলাফল দীর্ঘস্থায়ী নয় । তবু ও মানুষকে এ দান সদকাহ করতে হবে ।
২.সদকাহ জারিয়াহ
যে দান সদকার ফলাফল দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে তাকে সদকাহ জারিয়াহ বলে, দীর্ঘস্থায়ী বলতে অল্পদীর্ঘ ও হতে পারে কিংবা বেশি দীর্ঘ ও হতে পারে, আবার তা কেয়ামত পর্যন্ত ও দীর্ঘ হতে পারে । যেমন কোনো মসজিদ মাদ্রাসা নির্মাণ, রাস্তা-ঘাট, পুল নির্মাণ, খাল ও পুকুর খনন, লোকদের জন্য কোন জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা এবং নেক কাজের জন্য জায়গা ও অর্থ-সম্পত্তি ওয়াকফ করে দেয়া ইত্যাদি । যে কোনো ধরণের সমাজকল্যাণ ও জনকল্যাণমূলক কাজ ও সদকাহ জারিয়ার অন্তর্ভুক্ত । কোনো কোনো সমাজকল্যাণমূলক কাজের সুফল সুধূর প্রসারী ও দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে । কৃষি, স্বাস্হ্য, শিল্প ও অন্যান্য ক্ষেত্রে জনকল্যাণ ও জনহিতকর কার্যক্রম ও সদকাহ জারিয়ার পর্যায়ভুক্ত। কোনো রোগের ঔষধ, যন্ত্রপাতি, বাস, ট্রেন ও বিমান আবিষ্কার ও এর অন্তর্ভুক্ত । ডায়াবেটিক সমিতির মাধ্যমে বহুমূত্র রোগীদের বিরাট সেবা আন্জাম দেয়া হচ্ছে এটা ও সদকাহ জারিয়ার অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কথা । উলেখ্য, অর্থ ছাড়া এ জাতীয় কোনো সামাজিক এবং অর্থনৈতিক জনহিতকর প্রকল্প দাঁড় করানো সম্ভব নয় । সাথে জ্ঞান-বুদ্ধি এবং প্রজ্ঞাও খরচ করতে হবে । সদকাহ জারিয়ার লক্ষ্য হল জনকল্যাণ । সমাজকল্যাণ ও জনকল্যান হচ্ছে সদকাহ জারিয়ার প্রকৃতি ।
মৃতের আত্মীয়-স্বজন ও তার জন্য আল্লাহর রাস্তায় দান সদকাহ করতে পারে । এর সওয়াব মুর্দার-এর কবরে পৌঁছবে এবং বিপদ মুক্তির কারণ হবে । হযরত সাদ বিন ওবাদাহ থেকে বর্ণিত। তিনি মৃত মায়ের উদ্দেশ্যে নিজ বাগানটি দান করে দিয়েছিলেন ।


দ্বিতীয়ত, উপকারী ইলম । এখানে ইলমের খেদমত বলতে সেই ইলমকে বুঝানো হয়েছে, যার দ্বারা মানুষের উপকার হয় । দীনি ইলমের উপকার হচ্ছে অন্যতম । দুনিয়াবী জ্ঞানের উপকার ও এর অন্তর্ভুক্ত । যেমন জ্ঞান-বিজ্ঞানের যে শাখা দুনিয়ার জীবনে মানুষের উপকার সাধন করে তা সওয়াবের বিষয় । সে অনুযায়ী, জ্ঞানী গুণীদের জ্ঞান চর্চা এবং আবিষ্কারের ফসল দ্বারা মানুষ উপকৃত হলে তারা অবশ্যই সওয়াব পাবেন । সেজন্য মুসলিম জ্ঞানী ও পন্ডিত ব্যক্তিদের এমন জ্ঞানচর্চা করা উচিত যার উদ্দেশ্য মানুষের কল্যাণ সাধন করা । হাদিসে বর্ণিত উপকারী জ্ঞান এ দু' ব্যাপক অর্থ বহন করে । অবশ্য উক্ত জ্ঞান ইসলাম বিরোধি হতে পারবে না ।

দীনি জ্ঞানের চর্চা নিঃসন্দেহে সওয়াবের কাজ । কুরআন, হাদীস ফেকাহ, ইসলামের ইতিহাস সহ অন্যান্য বিষয়ের খেদমত সওয়াবের কাজ । সে জন্য মাদ্রসা ও ইসলামী লাইব্রেরী প্রতিষ্ঠা করা যায় । ইসলামী কিতাব ও বই পুস্তক এবং পত্র-পত্রিকা প্রকাশ ও প্রচার করা যায় । এছাড়া ও শিক্ষকতা, বক্তৃতা, পোস্টার, লিফলেট ও ব্যানারের মাধ্যমে ইসলামী জ্ঞান ও ধ্যান-ধারণার বিকাশ ও প্রসার করা যায় । এগুলো সবই দ্বীনি ইলেমের সেবার অন্তর্ভুক্ত। যারা এ সকল মাধ্যমের ফলে দ্বীনি জ্ঞান লাভ করবে তাদের সওয়াব মাধ্যম প্রতিষ্ঠাতার কবরে পৌঁছবে । উদাহরণ স্বরুপ বলা যায়, কেউ কাউকে কোনো বিষয়ে জ্ঞান দান করার পর মারা গেলে তার ছাত্ররা অন্যদের মধো ইলমের খেদমত করবে । এভাবে কেয়ামত পর্যন্ত ঐ ধারা চালু থাকবে এবং মৃত ব্যক্তিও কবরে কিয়ামত পর্যন্ত সেই সওয়াব লাভ করতে থাকবে । এভাবে অন্যান্য বিষয়গুলোর উদাহরণো প্রযোজ্য।

তৃতীয়ত, নেক সন্তান মা-বাপের জন্য দোআ করলে, মা-বাপ কবরে এর সুফল পাবে । হাদীসে নেক সন্তনের কথা বলা হয়েছে । সন্তান নেক হলে, মা-বাপের জন্য দোয়া করবে । সন্তান পাপী হলে, সে নিজের কল্যাণের জন্যই যখন নেক কাজ করে না, তখন মা-বাপের কল্যাণের প্রশ্নই আসতে পারে না । সে জন্য সন্তানকে ঈমানদার , নেক, চরিত্রবান, উন্নত আমল -আখলাক ও যোগ্যতা সম্পন্ন করে গড়ে তুলতে হবে । যে সন্তান কুরআন ও হাদীসের জ্ঞান অর্জন করে এবং সে অনুযায়ী ব্যক্তি, পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে আমল বা কাজ করে সে সন্তান মা-বাপের জন্য আল্লাহর বিরাট রহমত ও নেয়ামত । পক্ষান্তরে, যে সন্তান ইসলামী যিন্দেগীর অনুসরণ করে না, সে মা-বাপের জন্য বিরাট অভিশাপ । কেননা, তাদের গোটা জীবনের কামাই-রোগার যার হাতে রেখে আসা হল, সেই সম্পদ ও সন্তান তাদের কোন কাজে আসল না । এর চেয়ে বড় আফসোস আর কি হতে পারে?

সকল মানুষের উচিৎ মৃতদের জন্য দোয়া করা । এই প্রসংগে রাসূলুল্লাহ (স) হতে একটি হাদীস বর্ণিত আছেঃ অর্থঃ "হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস (রা) থেকে বর্ণিত । রাসূলুল্লাহ (স) বলেছেন, নিঃসন্দেহে মৃত ব্যক্তির উদারহণ হলো পানিতে পড়া সাহাযয় প্রার্থী সেই ব্যক্তির মত, যে তার মা-বাপ এবং ভাই বন্ধুর দোয়ার অপেক্ষায় থাকে । যখন তার কাছে দোআ পৌঁছে, তখন তার কাছে তা দুনিয়ার সকল জিনিসের চেয়ে প্রিয়তম মনে হয় । আল্লাহ কবরবাসীদেরকে যমীনবাসীদের দোআর কারণে পাহাড় সমান রহমত দান করেন । জীবিতদের পক্ষ থেকে মৃতদের জন্য উপহার হচ্ছে এস্তেগফার বা ক্ষমা প্রার্থনা ।"- বায়হাকী শোআবুল ঈমান


এ হাদীসে মৃতদের জন্য দোয়ার ব্যাপারে যথেষ্ট উৎসাহিত করা হয়েছে । কেননা এ দোয়ার মাধ্যমে তারা পানিতে পড়া বিপদগ্রস্ত মানুষের মত কবরে বিপদ এবং আযাব থেকে রক্ষা পেতে পারে ।
প্রবাদ আছে, অর্থই সব অনর্থের মূল । খারাপ সন্তানের জন্য অধিক সম্পদ রেখে গেলে অর্থের কারণে তারা আরো বেশি খারাপ হওয়ার সুযোগ পায় । অথচ বর্ধিত অর্থ আল্লাহর রাস্তায় দান করে গেলে কবরের বিপদে বিরাট উপকারে আসতে পারত । সন্তানের জন্য সম্পদ রেখে যেতে হবে । রাসূলুল্লাহ (স) বলেছেন, তোমার সন্তানকে মানুষের কাছে হাত পেতে ভিক্ষা করার চেয়ে ধনী রেখে আসাই উত্তম । এখন এ দু' দৃষ্টিভংগীর মধো সুষ্ঠু সমন্বয় সাধান করতে হবে । তাই সন্তানকে অবশ্যই সুশিক্ষা এবং ইসলামী শিক্ষা দিতে হবে । এটা করতে পারলেই কবরে কাজে আসবে । নচেৎ ঐ সন্তানের কোনো মূল্য নেই ।

আত্মীয় এবং বন্ধ-বান্ধবরা যদি মৃতের জন্য দোআ করে তা যথেষ্ট উপকারে আসবে । এমনকি তারা যদি তার জন্য দান-সদকাহ করে তা দ্বারা সে কবরে উপক্রিত হবে ।

কেউ কুরআন শরীফ পড়ে তার সওয়াব মুর্দার জন্য পৌঁছাতে চাইলে এ বিষয়ে ওলামায়ে কেরামের দু'টো মত আছে । ১ প্রথমটা হচ্ছে, তা জায়েয নেই । কেননা , ইবাদত নিজের জন্যই করা হয়, অন্যের নয় । যেমন নামায রোজা ইত্যাদি আরেকজনের জন্য করা যায় না ।

দ্বিতীয় মত হচ্ছে, তা জায়েয । এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (স)-এর কাছে এসে নিজ মৃত মায়ের জন্য দান করার অনুমতি কামনা তিনি অনুমতি দেন । এতে বুঝা গেল যে, অন্যান্য কিছু ইবাদতের সওয়াব অন্যের জন্য পেশ করা যায় ।

কৃতজ্ঞতায় এ.এন.এম. সিরাজুল ইসলাম ।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৩
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গিলে খাবো

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৯




যারা ফেনি এলাকা নিয়ে শংকিত তাদের জন্য এই পোস্ট। ইনশাআল্লাহ্‌ সেই ভুল করার মত সাহসও উনাদের হবে না। কেউ শিকার করতে গিয়ে নিজে শিকার হতে চায় না। আর সেনাবাহিনী এত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামে শ্রমিকের অধিকার: কুরআন ও হাদীসের আলোকে একটি সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ

লিখেছেন নতুন নকিব, ০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ১:১৬

ইসলামে শ্রমিকের অধিকার: কুরআন ও হাদীসের আলোকে একটি সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ

ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

ভূমিকা

আজ ১ মে, মহান মে দিবস—শ্রমিক দিবস। এটি শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার, মর্যাদা ও সংগ্রামের প্রতীকী দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবিক করিডোর: অযথাই ভয় পাচ্ছি সম্ভবত

লিখেছেন হাবিব ইমরান, ০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ২:১৬

ড.ইউনূসের ভালো কাজগুলোর সমর্থন করি। কিন্তু রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি এমন কাজ সমর্থন করি না।

আমার চিন্তাভাবনায় ভুল থাকতে পারে। কিন্তু ভয় কাটানোর কোন বাস্তবিক উপায় আছে?

রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেউ শুনতে চায়না, সবাই শোনাতে চায়....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ৯:০৯

কেউ শুনতে চায়না, সবাই শোনাতে চায়....

আত্মকেন্দ্রীক দুনিয়ায় এখন আনন্দ বা দুঃখ হলে ভাগ করে নেবার মানুষের খুব অভাব। ধরুন আপনি একটি আনন্দ সংবাদ ভাগ করে নিতে চান। যাকে বলছেন সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফারুকীর সংবাদ সম্মেলন, সিদ্দিকুর রহমানকে গণধোলাই এবং ইরেশ যাকেরের বিরুদ্ধে মামলা প্রসঙ্গে !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০২ রা মে, ২০২৫ রাত ২:০৮


সারাদেশ যখন ভারত পাকিস্তানের ফেকু যুদ্ধ নিয়ে প্রেডিকশন করছে তখন কতিপয় লোক ব্যস্ত সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকীকে বিতর্কিত প্রশ্ন করতে, কেউ ব্যস্ত অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান কে গণধোলাই দিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×