ব্লগে ১১ বছর পুর্ণ হলো। ১১ একটি শক্তিশালী সং্খ্যা। ১১ বছরেও আমি লেখক হতে পারলাম না বরং আমার লেখা নিজেরই বিরক্তির কারণ হয়ে উঠল। ১১ এর ম্যাজিক আমার বেলায় কাটলো না কোন অভিশাপ। এই উপলক্ষে অন্যান্যরা স্মৃতি মনে করে কতো সুন্দর সব লেখা লেখেন। আমি স্মৃতিশক্তি হারানোর দৈন্যতায় ভুগতে থাকার দরুন কি চমৎকার ঘটনা বলা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। চর কুকরি মুকরির কিছু ছবি দিয়েই মনে রাখতে হচ্ছে আমার যে ১১ পুর্ণ হলো সেই ব্যপার কে। খামখেয়ালির আখড়া যেখানে বানিয়ে ছিলাম সেটা যে একমাত্র আপন ডেরা হবে তা কে বুঝতে পেরেছিলো। আর কোথাও নিজেকে সঠিকভাবে বিচারের স্কেল না পাওয়া গেলে মানুষ তো ডায়েরিই খোজে। আর ডায়েরি যদি পরপর হারিয়ে যায় তাহলে যা-তা আর কোথায় যাবে?
১। প্রথম দিনের ভোর।
২। জঙ্গলে নদী। তার ওপর কাঠের পুল। একটু নড়বড়ে ছিল।
৩। ভাগ্যিস পুর্ণিমায় গিয়েছিলাম। আমার জীবনের দেখা সেরা পুর্ণিমা।
৪। আরো রয়েছে বনমধ্যে মাকড়সার জ্বাল
৫। এই তাবুতে বৃষ্টি আর শেয়ালের ডাকে অদ্ভুত সুরের তৈরি হয়। বাচানোর জন্য একটি কুকুর আমাদের কে পাহাড়ায় রেখেছিলো পুরো রাত। তাও অল্প কিছু হাড় আর একটি রুটির বিনিময়ে।
৬। কেন তুলে ছিলাম জানি না। কখন কি ভালো লেগে যায়।
একটি মৃত কচ্ছপের ছবি আসে নি। আমিও জোর করব না। দাদুকে অন্য কোনদিন টেনে আনবো হয়তোবা।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৩