Common Name : Calendula, marigold
ক্যালেন্ডুলা বর্ষজীবি শীতকালীন মৌসুমি ফুল। এরা মূলত দক্ষিণ ইউরোপের প্রজাতি। আমাদের বাংলাদেশের আবহাওয়ায় সাথে খুবই ভালো ভাবে মানিয়ে নিয়েছে এরা নিজেদের। শীতকালীন বাগানে এদের রং বেরঙ্গের উপস্থিতী সহজেই চোখে পরে। তবে এতো সুন্দর একটি ফুলের এখন পর্যন্ত কোনো বাংলা নাম নেই। এর ইংরেজি নাম ক্যালেনডুলা (Calendula) তেই এর পরিচিতি পেয়েছে আমাদের মাঝে। এরা ডেইজি পরিবারের সদস্য। কেউ কেউ জিনিয়ার সাথে একে গুলিয়ে ফেলে, যদিও দুটি আলাদা ফুল।
ক্যালেনডুলা ফুলের রয়েছে আকর্ষণীয় রং বাহারি সব ফুল। এই নানান রঙের বর্ণছটার কারণেই ফুলটি বেশ জনপ্রিয়। তাছাড়া ফুটন্ত ফুল দীর্ঘ অনেক দিন পর্যন্ত সতেজ থাকে বলে এরা খুব সহজেই ঘরের ফুলদানিতে স্থান করে নিয়েছে। সাদা, হলুদ, কমলা, গাঢ় কমলা ও কমলা লাল ইত্যাদি নানান রঙের ফুল চোখে পড়ে হরহামেসাই।
ক্যালেনডুলা ফুল দেখতে অনেকটাই সূর্যমুখী ফুলের মতো, তবে আকারে সূর্য মুখীর চেয়ে অনেক অনেক ছোটো। গাছের কান্ডের মাথায় ঊর্ধ্বমুখী ফুল হয়। ফুল গোল চাকতির চারিদিকে ছোট ছোট অসংখ্য পাপড়ি থাকে। ক্যালেন্ডুলা ফুল সিঙ্গেল বা ডাবল পাপড়িবিন্যাসের হতে পারে। ডাবল পাপড়ির বিন্যাসের ফুল গুলি দেখতে বেশী সুন্দর লাগে।
ক্যালেনডুলা বীজের মাধ্যমে বংশ বিস্তার করে। অক্টোবর থেকে নভেম্বর মাস ক্যালেন্ডুলা রোপনের উত্তম সময়। বাড়ির সামনের ফাঁকা জায়গায় বেড তৈরি করে নিয়ে বা ছাদের টবেও রোপণ করা যায়। ছায়াতে এই গাছ খুব একটা ভালো হয় না, তাই রৌদ্রোজ্জ্বল স্থানে একে লাগাতে হবে। জল দিতে হবে মোটামুটি নিয়মিতোই। ক্যালেনডুলা ফুলের গাছ বেশ দ্রুতবর্ধশীল তবে খুবই নরম প্রকৃতির হয়। গাছের উচ্চতা সাথারণত এক থেকে দুই ফুট হয়ে থাকে। গাছের পাতা সবুজ, খসখসে, রোমশ ও লম্বা আকৃতির হয়। বীজ অঙ্কুরোদগমের ৪০ থেকে ৫০ দিন পরে ফুল ফোটে।
ক্যালেন্ডুলা সাধারণত এক সিজনেই ফুল দিয়ে মারা গেলেও এর বহুবর্ষজীবী প্রজাতীও রয়েছে।
ছবি তোলার স্থান : রমনা পার্ক, ঢাকা, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ০৬/০২/২০২০ ইং
=================================================================
আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
ফুলেদের কথা
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অলকানন্দা, আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা,
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, গামারি, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি,
ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা,
জ্যাকারান্ডা,
ঝুমকোলতা
ডালিয়া
তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা
ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা,
পপী, পুন্নাগ
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং
ভাট ফুল
মাধবীলতা, মধুমঞ্জরি
রঙ্গন, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধাচূড়া, রাণীচূড়া
লতা পারুল
শাপলা (সাদা), শিউলি, শিবজটা, শ্বেত অপরাজিতা, সুলতান চাঁপা, সোনাপাতি,
জবা - ১, জবা - ২, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, গোলাপী জবা
=================================================================
ফুলেদের ছবি
ফুলের রাণী গোলাপ - ০১, ফুলের রাণী গোলাপ - ০২, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৪
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৫, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৬, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৭, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৮
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৯, ফুলের রাণী গোলাপ - ১০, ফুলের রাণী গোলাপ - ১১, ফুলের রাণী গোলাপ - ১২
ফুলের রাণী গোলাপ - ১৩
রাতের গোলাপ - ০১, রাতের গোলাপ - ০২, রাতের গোলাপ - ০৩, রাতের গোলাপ - ০৪
অর্কিড-২, অর্কিড-৩, অর্কিড-৪, অর্কিড-৫, অলকানন্দা (বেগুনী)-২, অলকানন্দা (বেগুনী)-৩, আমরুল-২,
কচুরিপানা ফুল-২, কসমস-২, কসমস-৩, কসমস-৪, কসমস-৫, কসমস-৬, কর্ণফ্লাওয়ার-২,
গ্লুকাস ক্যাসিয়া-২, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-৩, গোলাপি আমরুল-২,
ঝুমকোলতা-২
ডালিয়া-২, ডালিয়া-৩, ডালিয়া-৪,
তারাঝরা- ২
দাঁতরাঙ্গা-২, দাদমর্দন-২, দাদমর্দন-৩, দাদমর্দন-৪
নাগেশ্বর-২, নাগলিঙ্গম-২, নাগলিঙ্গম-৩
পপী-২, পপী-৩, পপী-৪, পপী-৫, ফাল্গুনমঞ্জরী-২,
বাগানবিলাস-২, বাগানবিলাস-৩, বাদুড় ফুল-২, বোতল ব্রাশ-২, বোতল ব্রাশ-৩, বোতল ব্রাশ-৪, বিড়াল নখা-২, বোতল ব্রাশ-৪
মাধবীলতা-২, মাধবীলতা-৩
রুদ্রপলাশ-২, রুদ্রপলাশ-৩, রাজ অশোক-২, রাজ অশোক-৩, রাধাচূড়া-২, রাধাচূড়া-৩, রাধাচূড়া-৪, রাধাচূড়া-৫
লতা পারুল-২, লতা পারুল-৩, লতা পারুল-৪
শিউলি-২, সুলতান চাঁপা-২
গামারির হলুদ বন্যা, আরো কিছু গামারি, শিমুল গাছে আগুন, অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল
মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল,
=================================================================
গাছেদের কথা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================