Are really quite lovely
Thousands of souls all stopping together
On the highway tonight
There's no reason to cry out your eyes
On the highway tonight
There's no reason to cry out your eyes
The city
Starts fading behind us
Thousands of souls wishing things were better
Sadness
Is waiting to happen
For people like us
Not sure where they're going
On the highway tonight
There's no reason to cry out your eyes
On the highway tonight
There's no reason to cry out your eyes
Watching the fading
Watch everything go by
Watch everything go by
Watch everything go
Watching the fading
Watch everything go by
Watch everything go by
Sadness
Is waiting to happen
But we have our eyes
Set dead on the ocean
On the highway tonight
There's no reason to cry out your eyes (On the highway)
On the highway tonight
There's no reason to cry out your eyes (On the highway)
On the highway tonight
There's no reason to cry out your eyes (Reason to cry out your eyes)
On the highway tonight
There's no reason to cry out your eyes (On the highway)
On the highway tonight
There's no reason to cry out your eyes (On the highway)
On the highway tonight
There's no reason to cry out your eye.
Song Statistics:
• Song name: No reason to cry out your eye
• Singer: Hawksley Workman
• Album: On The Highway Tonight.
• Released on: 2004
• Publisher: Universal Music, USA.
• Track No: 01
বাংলানুবাদ:
থামাবার বাতিগুলো (ট্রাফিক সিগন্যাল) সত্যিই বেশ চমৎকার!
(যেন) হাজারটা আত্না একসাথে এসে থেমেছে।
আজ রাতের বড় রাস্তার ধারে
চোখ ফেটে অঝোর ধারায় কান্নার কোন কারন নেই।
শহরটা আমাদের পেছনে অস্পষ্ট হতে শুরু করেছে।
জিনিসগুলো যদি আরো ভালো হতো...
হাজারটা আত্না কামনা করছে।
দুঃখকাতরতা ঘটার জন্য অপেক্ষায় বসে আছে।
কোথায় যাচ্ছে তারা তো নিশ্চিত নয়।
দেখছি সব অস্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে
দেখো সবকিছু আমাদের পাশ দিয়ে ছুটে চলেছে।
দেখো সবকিছু আমাদের পাশ দিয়ে ছুটে চলেছে।
দেখো সবকিছুই চলে যায়!
বৃষ্টি মুখর এক রাতে ছোট একটি নগরীর আলো আধারীতে ট্রাফিক সিগন্যালে ড্রাইভিং সিটে বসে একটি মেয়ে তার জীবনের প্রচন্ড ব্যাথার কিছু সময় মনে করে কাঁদতে কাঁদতে ভেঙ্গে পড়ে। এই নিয়ে ভিডিওটার কাহিনী।
কটিলার্ড কাহিনী:
আমার সবচেয়ে প্রিয় অভিনেত্রী মেরিয়ন কটিলার্ড (Merion Cotillard)।
৩২ বছর বয়স্ক এই ফরাসী তরুনীটি এ বছর ফ্রান্সের "লা ভি এ্যান রোজ" --The Life in Rose '(পোস্টের শেষের ছবি দ্রষ্টব্য)' মুভিটার জন্য চারটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার জিতে নেয়। ( এর মধ্যে একটা আবার "গোল্ডেন গ্লোব" এ্যাওয়ার্ড। (চিন্তা করা যায়!) তাই এ কথা বিনা সঙ্কোচে বলা যায় যে সেই মুভিটি ছিলো মেরিওনের জীবনের একটা বিরাট মাইল ফলক। (পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে---পোস্টের ২ নং ছবি)
দুঃখের বিষয় হলো, ছবিটি আমি দেখব দেখব করেও দেখার সুযোগ পাচিছ না। হার্ডডিস্কে ফেলে রেখেছি কয়েকমাস ধরে। ফ্রেন্ডরা বলেছে ওর মেকাপ আর এক্সপ্রেশন এই মুভিতে নাকি ছিলো "দেখার মত"! আমি বলেছি, দেখতে হবে না, মেরিয়ন কটিলার্ড বলে কথা!
২০০৬ সালে মুক্তি পাওয়া বিশ্বখ্যাত অভিনেতা রাসেল ক্রো এর সাথে অভিনীত মেরিয়নের "এ গুড ইয়ার" ছবিটি দেখেছি (পোস্টের তিন নম্বর ছবি)। খুবই ভাল লেগেছে। এই মুভিটা দেখেই তো আমি মেরিয়েনের প্রেমে পড়ি! সেখানে ওর যে ইনোসেন্ট আউট লুকিং দেখেছি, মনে হলে এখনও বুকের ভেতরটা বরফ শীতল হয়ে যায়!
২০০৪ এ অভিনীত "কাভালকাড" নামক একটি মুভিতে নায়িকার চরিত্রে ওর নাম ছিলো "এলিজি"! (@: ছ্যাকুঢ়শূ)
গতবছর প্যারিসের একটা ফ্যাশন ম্যাগাজিনে মেরিয়নকে বলা হয় দেশের সবচেয়ে যৌন আবেদনময়ী নারী। কিন্তু মুভি, ইন্টারভিউ, কমার্সিয়াল, মিউজিক ভিডিও যেখানেই মেরিয়নকে দেখি না কেন, আমার মনে হয় আমি প্রাচীন গ্রীক প্রেমের দেবী "আফ্রোদিতিকে" দেখছি। (ঢালিউডের 'দিতি' নয়)। অদ্ভুত মিষ্টি চেহারা। এত বয়সেও এমন, টিনেজ বয়সে কত ছেলের সপ্নের রানী ছিল, কে জানে! (পোস্টের প্রথম ছবিটা ২১ বছর বয়সে তোলা।) আমার মতে মেরিয়নের চেহারার সবচে আকর্ষনীয় অংশ হলো তার চোখ, চিবুক আর হাসি। ওর এই তিনটা জিনিস দেখলে আমার পেটের ভিতরে সুড়সুড় করে উঠে!
ফরাসী চিত্রনির্মাতা 'গুলাম ক্যানেট' নাকি ওর বর্তমান বয়ফ্রেন্ড!
আহারে!!!
ও হ্যাঁ, আরেকটা কথা, ফ্রান্সের সব গন মাধ্যম মেরিয়নকে প্রায়ই "ফরাসী ক্ষুদে মৎস্যকন্যা" বলে আখ্যায়িত করে।
করিগান কাহিনী:
কানাডিয়ান রক ‘গাতক’ (গায়ক এবং গান লেখক) 'রায়ান করিগান'(ইন্টারন্যাশনাল মিউজিক ইন্ডাষ্ট্রিতে যাকে 'হক্সলে ওর্য়কম্যান' [Hawksley Workma] বলে ডাকা হয়)-এর গাওয়া এই গানের মিউজিক ভিডিওটি তিনমাস আগে নেট সার্ফিং করতে করতে হঠাৎ পেয়ে যাই। প্রথম দেখি একটা চ্যারিটি শো তে। দেখেই প্রচন্ড ভাল লেগে যায়। কারনটা তখন গান ছিলো না, ছিলো আমার মেরিয়ন! ওর জীবনে এপযর্ন্ত করা দুটি মিউজিক ভিডিও-ই হক্সলের গানের। একটি "নো রিজন টু ক্রাই আউট টু নাইট", আরেকটা হলো "গিভিং আপ।" ২য় ভিডিওটি গরু খোঁজা খুঁজেও পাইনি। কেউ পেলে জানাবেন প্লিজ।
হক্সলে হলেন মেরিয়নের ফেবারিট মিউজিশান এবং কলেজ জীবনের বন্ধু আর এই ভিডিওতে হক্সলে নিজে অভিনয় করছেন। আমি মনে করি, "হক্সলে ওর্য়কম্যান" অথবা "মেরিয়ন কটিলার্ডের" ভক্তদের জন্য এই গানের বিচিত্রময় মিউজিক ভিডিওটি স্পেশাল কালেকশানে রাখার মত।
তথ্যসূত্র:
'হক্সলে ওর্য়কম্যান' এর অফিসিয়াল ওয়েব সাইট।
মেরিয়ন কটিলার্ড এর অফিসিয়াল ওয়েব সাইট। (ব্রাউজ করার জন্য দারুন একটা সাইট!)
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:১১