১.
দূণীর্তিতে বাংলাদেশ ১২ তম। খন্দকার সাহেবের ভাল লাগেনি বিষয়টি। নিশ্চয় ফল ঘোষণায়ও দূণীর্তি হয়েছে! যারা দূণীর্তিতে ফাস্ট না হওয়ার জন্য এমন দুঃখ পাই তাদের দিয়ে এই দেশের উন্নতি ভাবা যায়?
২.
দিনবদলের দিনে একটা বিষয়ের বদল হয়েছে। নারীদের পদ বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, সংসদ উপনেতা.....পানির উপরিভাগ সবসময় পরিস্কার থাকে নিচের দিকে সকল ময়লা...।
৩.
মজার ঘটনা দেখলাম টিভির নিউজে। গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন বাড়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে এই মাস থেকে। কিন্তু অনেক শ্রমিক তা জানেও না। মুর্শেদী সাহেব অনেক চেপেচেপে বেতন বাড়ানোর জন্য গার্মেন্টস মালিকদের বলবেন বলছেন (নিশ্চিত না) অথচ ২য় প্রণোদনা প্যাকেজের কথা এমনভাবে বলছিলেন মনে হয়েছে সরকারকারের কাছে উনারা টাকাগুলো জমা রেখেছিলেন! সত্যি ভয়ানক মজার দৃশ্য। বেতন বাড়াতে না পারলে গর্ব নামক গানের অনুষ্ঠান করতে পারছেন। কাকে বা দোষ দেই? গার্মেন্টস শ্রমিক মরলে হাসিনা বা খালেদার কী হয়? একটা দলীয় ক্যাডার মারা গেছে শুনলে রাতবিরাত চলে যায়, গায়েবানা জানাজা হয় আর যাদের রক্তঘামে এই দেশ তাদের দাম এক লাখ টাকা? আজ পর্যন্ত গার্মেন্টস কর্মীর মারা যাওয়ার মামলায় কোন মালিকের শাস্তি হয়েছে?
৪.
তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা
যারা দিয়েছে প্রাণ
তারাই আজ অবহেলিত
স্বাধীনতা তুমি কী কেবল ধনীর বেডরুমে থাকো?
একবার আমাদের জীর্ণ কুটিরে আসো
দেখবে তোমাকে কত ভালবাসি আমরা!!