আমাদের সুনছীব যে, আমরা আহলে হাদিছদের মত মূর্খ হই নি। যদি আহলে হাদিছদের মত মূর্খ হতাম, তাহলে আজ হয়ত শবে কদর নিয়ে নিচের কথাগুলো বলতাম:
• শবে কদরের রাতে নফল নামায পড়া বিদয়াত। এ রাতকে হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম বলা হয়েছে; কিন্তু নফল নামাযের কথা কুরয়ান শরীফে বলা নাই।
• এ রাতে 8 রাকাত তারাবীহ পড়ে ঘুমিয়ে গিয়ে সকালে ফযর পড়িবেন। রাত জাগবেন না। ফযর মিস হতে পারে।
• বুখারী শরীফে আছে, রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রমাদান ও অন্য মাসে 11 রাকায়াতের বেশি পড়তেন না। তাই এ রাতে নফল নামায , ইবাদত করা বিদয়াত।
• সারা বছর নামায নাই, এক দিন নামায পড়ে কি হবে?
• যে কোন দিনই আল্লাহকে ডাকা যায়। একদিন বিশেষভাবে ডাকা বিদয়াত।
মহান আল্লাহ পাক উনার অশেষ দয়া যে, আমরা আহলে হাদিছ, সালাফী, ওহাবী , জামাতীদের মত গোমরাহীর পথ বেছে নেই নি এবং মানুষকে ইবাদত থেকেও ফিরিয়ে রাখি না। আলহামদুলিল্লাহ।
মহান আল্লাহ পাক সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আমিন।।