আমাদের দেশে কিছু হলেই সেইটা সরাসরি #বিচ্ছিন্ন_ঘটনা হয়ে যায়। আর তারপরও মাঝে মাঝে সরকার আমাদের মত ভুদাই মানুষদেরকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে না বুঝাতে পারলে সরকারের গৃহ পালিত তিন সদস্য বা ছয় সদস্য অথবা নয় সদস্য বিশিষ্ট কাঠাল পাতা সেবী ছাগুদের দিয়ে #তদন্ত_কমিটি গঠন করে দেয়।
বেপারটি এমন যে, বাচ্চারা যখন কান্না করে তখন আমরা প্রায় সবাই কান্না থামানোর জন্য প্রথমে কোলে নিয়ে হাটাহাটি করি।
তারপরও বাচ্চাটিরর কান্না না থামলে আমরা বাচ্চার হাতে ঝুনঝুনি টাইপের কিছু দিয়ে শান্ত করার চেষ্টা করি।
এই বালের বিচ্ছিন্ন ঘটনা আর হেডার তদন্ত কমিটিও আমার কাছে এই রকম কিছুই মনে হয়।
তাই আজকে মাই কিউরিয়াস মাইন্ড ওয়ান্ট টু নো ডেট,
আর কত বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে সবকিছু তুচ্ছ করে দিবেন। বিচ্ছিন্ন ঘটনার ঠেলায় তো দেশের সাধারন মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে।
আর যদি তদন্ত কমিটি বানিয়ে তদন্তের নাম দিয়ে বাল ছিড়ে টাল করে ফেলেন তাহলে কিন্তু সেই পিঠ ঠেকানো দেয়াল ভেঙে যাবে।
তখন উল্টা পাল্টা কিছু করে ফেললে তখন সেইটাও কিন্তু বিচ্ছিন্ন ঘটনা হয়ে যাবে