ঘেনঘেন-সবার জীবণই ঘাতপ্রতিঘাত রয়েছে এবং সমস্যা ছাড়া জীবন হয় না।এসবের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে লাভও হয় না বরং নিজেকে ভিকটিম হিসেবে মনে হয়।বরং সমস্যাকে নিজের অনুকূলে আনা কিংবা এথেকে শিক্ষা নেয়াই উত্তম।
অপেক্ষা করা- জীবন গাড়ীর যাত্রী না হয়ে চালক হওয়া কি ভাল না?কোন পরিস্থীর জন্য অপেক্ষা করে সেই অনুযায়ী কাজ করা সহজতর।তবে কেন কর্মবাচ্যমূলক?ছোট ছোট উদ্যোগের মাধ্যমে জীবন গন্তব্যে ছুটে চলা এবং কি ঘটে তা দেখা যথাযথ।কারো ফোন কলের জন্য কিংবা আসার অপেক্ষা করা হতাশাজনক এবং যতক্ষন অপেক্ষা করবেন ততক্ষন কিছুই হওয়ার সুযোগ নেই।
পরিকল্পনা-এটি অপেক্ষা করার মতই একটি অবস্থা ।কিছু কছু নির্দিষ্ট জিনিসের জন্য পরিকল্পনা ভাল চিন্তা।যদি আমরা আগামীকাল যে আজকের মতই হবে তা জানতাম তাহলে পরিকল্পনার চিন্তা বাস্তবসম্মত ।যখন আমরা অনির্দেশ্য ভবিষ্যতে আছি তখন পরিকল্পনা না করাই ভাল।তাই ছোট ছোট উদ্যোগের মাধ্যমে জীবন গন্তব্যে ছুটে চলা এবং কি ঘটে তা দেখা যথাযথ।
নাটক, উত্তেজনা ও পথরোধে অবদান-আমাদের চরপাশে কিছু লোকজন আছে যারা পরচর্চা, ফিস্ ফিস্ ,অভিযোগ এবং চোখ পাকায়।এটা করতে তারা পছন্দ করে এবং এতে কোন ভাল ফল পাওয়া যায় না।তাদের দলে যোগ না দেয়াই উত্তম।
মাত্রাতিরিক্ত আত্মনির্ভরশীল হওয়া-আপনি হয়তো কঠিন পরীক্ষিত স্মার্ট লোক ।তবে এর মানে এই নয় যে আপনি সবময় সবকিছুর উত্তর দিতে পারবেন।কখনো কখনো অন্য আরএকজন স্মার্ট লোকের কাছে নিজের স্মার্টনেস যাচাই করা ভালো ।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩